কানাইঘাটের ৯ ইউনিয়নে বিজয়ী হলেন যারা

20474ডেস্ক রিপোর্টঃ কানাইঘাট উপজেলার ৯ টি ইউনিয়নে নির্বাচনের ফলাফলে ৪ টিতে আওয়ামী লীগ, ১ টিতে বিএনপি ও ৪টিতে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। শনিবার এ উপজেলার ইউনিয়নগুলোতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।

এবার প্রথম দলীয় প্রতীকে চেয়ারম্যান নির্বাচন হয়। রাতে স্থানীয় সূত্রে প্রাপ্ত তথ্য মতে এ ফলাফল জানা যায়।

কানাইঘাটে ১নং লক্ষীপ্রসাদ ইউনিয়নে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান ডা: ফয়াজ উদ্দিন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি আ’লীগের বিদ্রোহী আলাউদ্দিন মড়াই।

২নং লক্ষীপ্রসাদ পশ্চিম ইউনিয়নে বিজয়ী হয়েছেন আ. লীগ সমর্থিত প্রার্থী মুক্তিযোদ্ধা জেমস লিও ফারগুশন নানকা। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি জাপার প্রার্থী এডভোকেট আব্দুর রহীম।

৩নং দিঘীরপার পূর্ব ইউনিয়নে মোট প্রার্থী ছিলেন ৪ জন। নির্বাচনে বিজয়ী হয়েছেন আ’লীগের প্রার্থী আলী হোসেন কাজল। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি বিএনপির প্রার্থী আলতাফ উদ্দিন।

৪নং সাতবাক ইউনিয়নে আ’লীগের প্রার্থী মস্তাক আহমদ পলাশ বিজয়ী হয়েছেন। এই ইউনিয়নে বিএনপির দলীয় কোন প্রার্থী ছিলেন। পলাশের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি ছিলেন বর্তমান চেয়ারম্যান ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মাস্টার ফয়জুল ইসলাম।

৫নং বড়চতুল ইউনিয়নে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মাওলানা আবুল হোসেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি ছিলেন বর্তমান চেয়ারম্যান ও আ’লীগের প্রার্থী মুবশ্বির আলী।

৬নং সদর ইউনিয়নে বিজয়ী হয়েছেন বিএনপির প্রার্থী মামুন রশিদ মামুন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি ছিলেন বর্তমান চেয়ারম্যান ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মুক্তিযোদ্ধা অধ্যক্ষ সিরাজুল ইসলাম।

৭নং দক্ষিণ বাণীগ্রাম ইউনিয়নে বিজয়ী হয়েছেন আ’লীগের প্রার্থী মাসুদ আহমদ। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি ছিলেন বর্তমান চেয়ারম্যান ও বিএনপির প্রার্থী শাহাব উদ্দিন।

৮নং ঝিংগাবাড়ী ইউনিয়নে মোট ৮ জন প্রার্থী ছিলেন। এই ইউনিয়নে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী আব্বাস উদ্দিন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি ছিলেন আ’লীগের প্রার্থী নুরুল হক।

৯নং রাজাগঞ্জ ইউনিয়নে সবচেয়ে বেশি ১৩ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। তারমধ্যে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ফখরুল ইসলাম। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বনদ্বি ছিলেন আ’লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আব্দুল আজিজ আশিক।