তাহিরপুরে র‌্যাব-বিজিবির সোর্স পরিচয়ধারী নুরুর অত্যাচারে অতিষ্ট সীমান্তবাসী

প্রতিনিধি,তাহিরপুরঃ সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলার চোরাচালানীদেও গডফাদার ও র‌্যাব-বিজিবির র্সোস পরিচয়ধারী নুরু মিয়ার অত্যাচারে অতিষ্ট হয়ে উঠেছে তাহিরপুর উপজেলা লাউড়েরগড় সীমান্তবাসীসহ আশপাশের কয়েকটি গ্রাম। জনাযায়, দীর্ঘদিন যাবৎ সীমান্ত এলাকায় চোরাচালানীরদের গডফাদার লাউড়েরগড় গ্রামের মৃত কালা মিয়ার ছেলে নুরু মিয়া(৩৭) নিজেকে কখনো র‌্যাব ও কখনো বিজিবির র্সোস পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন লোকের কাছ থেকে ভয়বীতি দেয়ে বিভিন্ বাবে চাঁদা আদায় সহ সীমান্ত এলাকায় গড়ে তোলেছে একটি শক্তিশালী চোরাচালানী সিন্ডিকেট। এলাকার লোকজন তার বিরোদ্ধে কেউ প্রতিবাত বা মুখ খোলতে চাইলেই মামলার ভয় দেখিয়ে চলে বিভিন্ন হুমকি ধামকি। যার ফলে সীমান্ত এলাকার লোকজন নুরুর বিরোদ্ধে কথা বলতে কেউ সাহস পায়ন। যারকারণে র্সোস পরিচয়ধারী ও চোরাচালানীদের গডফাদার নুরু লাউড়েরগড় সীমান্ত এলাকার সাধারন মানুষে এক অতংকের নাম। গতকাল সরেজমিনে গিয়ে অনুসন্ধারে জানাযায়, র্সোস নুরু ছোট বেলায় লাউড়েরগড় সীমান্ত ফাঁিড়র ভয় হিসেবে বিজিবি সদস্যদে পুটপরমাস ও চা-পান আনানেয়ার কাজ করে প্রায় ১০/১৫ বছর। এরই সুবাদে নুরু হয়ে যায় লাউড়েরগড় সীমান্ত ফাঁিড়র লাইনম্যান(র্সোস)। বিজিবির লাইনম্যান(র্সোস) থাকাকালীন নুরু জড়িয়ে যায় সীমান্ত এলাকার চোরাচালানী সিন্ডিকেটের সাথে। য্রফরে নুরু বিজিবি সদস্যদের বিভিন্নভাবে মিথ্যা তথ্য দিয়ে এক াদকে বসিয়ে রেখে চোরাচালানীদের সাথে হাত মিলিয়ে অন্য দিকে রাতের আঁধারে ভারত থেকে ভাদ, গাঁজাসহ বিভিন্ন ভারতীয় মালামাল বাংলা দেমে পাচার করত। তার এই মিথ্যা তথ্যেও নাটক বুজতে পেরে স্থানীয় লাউড়েরগড় সিমান্ত পাঁিড়র বিজিবি সদস্যরা ২০১২ সালের ১৫ জনু তারিখে রাতের আঁধারে ভারত থেকে চোরাচালানের সময় ভারতীয় বিভিন্ন ব্রান্ডের মদ, গাঁজা ও ভারতীয় রুপিসহ ৩ লক্ষ ১০ হাজার ৭৪ টাকার মালামালসহ র্সোস ও চোরাচালানীদের গডফাদার নুরু মিয়া হাতে নাতে লাউড়েরগড় সীমান্ত ফাঁিড়র বিজিবি সদস্যদের হাতে আটক হয়। তখনকার দায়ীত্বে থাকা সুবেদর আব্দুল হাই বাদী হয়ে তাহিরপুর থানায় জি.আর ৯৪/১২ ইং মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্র আইনের ১৯(১) টৈবিল এর ৭(ক) ধারা, বিশেষ ট্রাইব্যুনাল ৭৬/২০১২ ইং ১৯৭৪ ইং আইনের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ১৫বি(১) বি ধারা ও বৈদেশি মুদ্রা নিয়ন্ত্রন আইনের ২৩ ধারায় মামলা করেন। মামলা নং-২/১২ ইং। মামলাটি এখনো আদালতে বিচারাধিন রয়েছে। এমনকি র্সোস ও চোরাচালানীর গডফাদার নুরু হাই কোট থেকে ওই মামলা জামিনে এসে মামলা স্বাক্ষী সাহিদাবাদ গ্রামের আকবর আলীর ছেলে শহিদ মিয়া(৩৪) কে তার পক্ষে স্বাক্ষী দেয়ার জন্য বিভিন্ন ভাবে ভয়বীতি দেখিয়ে আসছে এবং ার ভয়ে আমি এখন বাড়িতে ছাড়া বলে শহিদ মিয়া এই পতিবেদককে জানায়। এমনকি এখন নুরু মিয়া নিজেকে স্থানীয় বিজিবির র্সোস পরিচয় না দিয়ে বিজিবির সিও’র র্সোস ও র‌্যারে র্সোস পরিচয় দিয়ে নিজেকে জাহির করছে বিজিবির মামলার আসামী চোরাকারবারী নুরু। এব্যপারে স্বাক্ষী শহিদ বলেন, আমি নুরুও বিরোদ্ধে স্বাক্ষী না দেয়ার জন্য বিভিন্নভাবে ফাঁিসয়ে দিবে বলে হুমকি দামকি দিয়ে আসছে। যারফলে আমি (শহিদ) নিজেকে রর্ক্ষাতে বাদী হয়ে গত১৪/০৯/১৪ ইং তারিখে আমল গ্রহনকারী জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত তাহিরপুর সুনামগঞ্জে একটি মামলা করি। এমনকি চোরাচালানী মামলার জামিনি আসার পরই বিজিবির সিও’র র্সোস ও র‌্যারে র্সোস পরিচয় দিয়ে একই গ্রামের লেচু মিয়ার ছেলে সেমির মিয়ার কছে ৫০ হাজার টাকা চাঁদা দাবিকরে। এবং ওই চাঁদা না দিলে বিজিবি ও র‌্যাবের কছে মিথ্যা তথ্য দিয়ে তাকে(সেলিম) ফাসিঁয়ে দেবে বলে জানিয়ে দিলে গত ০২/০৯/১৪ ইং তারিখে সেলিম বাদী হয়ে আমল গ্রহনকারী জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত তাহিরপুর সুনামগঞ্জে চাঁদাবাজ ও চোরাকারবারীদের গডফাদার নুরুর বিরোদ্ধে একটি চাঁদাবাজি মামলা করেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক লাউড়েরগড় গ্রামের বেশ কয়েকজন জানান, সে নিজেকে বিজিবির সিও’র র্সোস ও র‌্যারে র্সোস পরিচয় দিয়ে বলে আমার হত অনেক লম্বা আমাকে কেউ কিছু করতে পারবেনা। আমার বিরেনাদ্ধে যেই কথা বলবে তার অবস্থা শহিদ-সেলিমের মত হবে। র্সোস নুরুও এমন র্কমকান্ডে সীমান্ত এলাকর সাধারন লোকজন আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর উর্ধতন র্কতৃপক্ষের নিকট এর সুস্ব্য তদন্ত র্পূবক নুরুর বিরোদ্ধে ব্যবস্থ গ্রহনে আশুহস্তক্ষেপ কামনা করছে।