সম্মাননা পেলেন প্রথম আলোর আনিস মাহমুদ

anis mahmudপেশাগত ও সাংগঠনিক দক্ষতায় সামাজিক উন্নয়নে অবদান রাখায় সিলেটের পাঁচ ব্যক্তিকে সম্মাননা দিয়েছে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন রোটারি ক্লাব অব জালালাবাদ। গত শুক্রবার রাতে নগরের নয়াসড়ক এলাকায় সংগঠনের কার্যালয়ে সাপ্তাহিক সভা শেষে সম্মাননা দেওয়া হয়। সম্মাননা প্রাপ্তরা হচ্ছেন, সিলেটের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের স্থপতি শুভজিৎ চৌধুরী, রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী রানা কুমার সিনহা, আইন পেশায় অমূল্য কুমার ঘোষ, শিক্ষকতায় শেফালী বেগম ও সিলেটে প্রথম আলোর অলোকচিত্র সাংবাদিক আনিস মাহমুদ।রোটারি ক্লাব অব জালালাবাদের সভাপতি নিরশে চন্দ্র দাশের সভাপতিত্বে সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান হয়। পরে ‘সিনিয়র সিটিজেন’ হিসেবে আরও পাঁচ ব্যক্তিকে সম্মাননা দেওয়া হয়।
আনিস মাহমুদঃ ছবির চোখ নিয়ে তাঁর পেশাজীবন শুরু। ফটোগ্রাফিতে প্রশিক্ষিত হয়ে ২০১০ সালে যোগ দেন প্রথম আলো’র সিলেটের বিভাগীয় আলোকচিত্রী পদে। ফটোগ্রাফিতে তাঁর প্রথম পছন্দ ছিল মানুষ ও প্রকৃতি। আলোকচিত্রী-সাংবাদিকতায় তাঁর পছন্দ প্রতিফলিত হয়। ২০১০ সাল থেকে এ পর্যন্ত প্রথম আালোর প্রথম পাতা থেকে শুরু করে ফিচার বিভাগে মানুষ ও প্রকৃতি মুখ্য হয়ে ফুটে ওঠে। স্বীকৃতিস্বরুপ প্রথম আলো’র ইন-হাউজের একাধিক পুরস্কার তিনি পান। ২০১২ সাল ও ‘১৪ সালে প্রথম আলো‘র সারাদেশের ফটোসাংবাদিকদের মধ্যে সেরা পুরস্কার লাভ করেন আনিস মাহমুদ। এর মধ্যে প্রথম আলো‘র ‘শ্রেষ্ট কর্মী’ পুরস্কারও অর্জিত হয়েছে। আনিস মাহমুদের-এর ক্যামেরায় মানুষ ও প্রকৃতির একাধিক ছবি প্রথম আলোর গুরুত্ব সহকারে ছাপায় হয়েছে এবং হচ্ছে। তাঁর ক্যামেরার চোখ সব মহলে সমাদৃত।