ট্রাফিক পুলিশের হয়রানী বন্ধের প্রতিবাদে নগরীতে মিছিল-সমাবেশ
ডেস্ক রিপোর্ট : সিলেট নগরীর চৌহাট্টা, রিকাবীবাজার, আম্বরখানা, দরগাগেইট, দাড়িয়াপাড়া রোড এলাকায় লাইটেস স্ট্যাান্ডে ট্রাফিক পুলিশের হয়রানী বন্ধের প্রতিবাদে সিলেট জেলা সড়ক পরিবহন শ্রমিক ( রেজি নং -বি ১৪১৮) এর অন্তর্ভূক্ত চৌহাট্টা মাক্রোবাস শাখা উপ-কমিটি ১,২ ও ৩ রিকাবী বাজার, আম্বরখানা, দরগাগেইট, দাড়িয়াপাড়া, সুবিদবাজার, মদিনা মার্কেট, টুকেরবাজর ভাইপাস তেমুখী শাখাসহ সকল মাক্রোবাস শাখা শ্রমিকের যৌথ উদ্যোগে এক প্রতিবাদ সভা ও মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার এই মিছিল-সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত প্রতিবাদ সভা ও মিছিলে চৌহাট্টা মাক্রোবাস শাখার সভাপতি মো. হানিফ মিয়ার সভাপতিত্বে ও সাবেক জেলার প্রচার সম্পাদক জয়নাল আবেদীনের পরিচালনায় প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন সিলেট জেলার বাস মিনিবাস শাখার সাধারণ সম্পাদক রফিক উদ্দিন রফিক। বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন জেলা কার্যকারী সভাপতি তেরা মিয়া, সহ-সভাপতি শাহজাহান, সহ সাধারণ সম্পাদক ময়নুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল হাসনাত, জেলা কমিটির সদস্য সেলিম আহমদ, সুবিদ বাজার মাক্রোবাস শাখার সভাপতি আব্দুল লতিফ, সাধারণ সম্পাদক সাজু মিয়া, আম্বরখান, দরগা গেইট মাক্রোবাস শাখার সভাপতি অরুণ দেবনাথ, চৌহাট্টা ১ নং মাক্রোবাস শাখার সভাপতি নানু মিয়া, সাধারণ সম্পাদক সয়ঞ্জ দেব, চৌহাট্টা ২ নং মাক্রোবাস শাখার সভাপতি ওলীউর রহমান ওলী, চৌহাট্রা ৩ নং মাক্রোবাস শাখার সভাপতি সাইদুল ইসলাম, সাধারণ শাহাজান মিয়া, রিকাবী বাজার মাক্রোবাস শাখার সভাপতি আব্দুল আহাদ, সাধারণ সম্পাদক রশিদ মিয়া, দাড়িয়াপাড়া মাক্রোবাস শাখার সভাপতি শামীম আহমদ, সাধারণ সম্পাদক বাবুল মিয়া, মদিনা মার্কেট মাক্রোবাস শাখার সভাপতি শফিকুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক নিয়ামত খান, টুকেরবাজর বাইপাস তেমুখী মাক্রোবাস শাখার সভাপতি বাবুল মিয়া, সাধারণ সম্পাদক মালেক মিয়া। অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন সদস্য জামিল আহমদ, আল্লাউদ্দিন, আনোয়ার, মিন্টু, শাহজাহান, জাকির আহমদ, আজাদ আহমদ, টিটু, লিলু, রাজন, সাজু, কাইযুম, সোবাহান, রায়হান, জামাল, দিলোওয়ার, শামীম, গফার ও দুলাল আহমদ প্রমুখ। সমাবেশে বক্তারা বলেন,সিলেটে নগর ট্রাফিক পুলিশের চাঁদাবাজিতে পরিবহন শ্রমিকরা অতিষ্ট। নগর ট্রাফিক পুলিশকে উৎকোচ দিলে ভিআইপি রোডে স্টেন্ড বসানো যায় । আর উৎকোচ না দিলে সহ্য করতে হয় পুলিশি হয়রানী। ট্রাফিক পুলিশের হয়রানি বন্ধ না হলে কঠোর আন্দোলন কর্মসূচী ঘোষণা করা হবে।