দেশে যে অচলাবস্থা চলছে তার অবসান হবে

সিঙ্গাপুরের উদ্দেশ্যে যাত্রাকালে মির্জা ফখরুল

জেএফকে এয়ারপোর্টে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও বিএনপি নেতৃবৃন্দ। ছবি- এনা।
জেএফকে এয়ারপোর্টে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও বিএনপি নেতৃবৃন্দ। ছবি- এনা।

নিউইয়র্ক থেকে এনা: গণতান্ত্রিক অধিকার আদায়ে বাংলাদেশের মানুষ কখনো ব্যর্থ হয়নি। বিএনপির নেতৃত্বে অভৈধ সরকারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের মানুষ যে সংগ্রাম করছে তাতেও তারা সফল হবে। আর বিএনপিও বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক আন্দোলন চালানোর চেষ্টা অব্যাহত রাখবে। দেশে যে অচলাবস্থা চলছে তারও অবসান হবে চিকিৎসা শেষ দেশের উদ্দেশ্যে নিউইয়র্ক ছাড়ার আগে জেএফকে বিমান বন্দরে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ সব কথা বলেছেন। মির্জা ফখরুল ইসলামকে বিদায় জানোতে বিমান বন্দরে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা সাংবাদিক শফিক রেহমান, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান, সাবেক মন্ত্রী, সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকা, বিএনপির অর্থ বিষয়ক সম্পাদক আবদুস সালাম, যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমান জিল্লু, সাবেক যুগ্ম আহবায়ক মিজানুর রহমান ভুইঁয়া মিলটন, যুক্তরাষ্ট্র যুবদলের সাধারণ সম্পাদক আবু সাইদ আহমদ, ঢাকার সাবেক কমিশনার মোশারফ হোসেন খোকন, মির্জা ফখরুল ইসলামের বন্ধু রফিকুল ইসলাম ও তার সহধর্মীনি এবং ফখরুলের ভাগ্নে রফিকুল ইসলাম ডলার প্রমুখ।
মির্জা ফখরুল বলেন, দেশের মানুষ অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য সংগ্রাম করছে, বাংলাদেশে গণতন্ত্রের জন্য স্পেস দরকার। সে স্পেস হলে মানুষ তার অধিকার আদায় করতে পারবে। তিনি বলেন, বিএনপি মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য সংগ্রাম করছে এবং তা অব্যাহত

জেএফকে এয়ারপোর্টে বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা সাংবাদিক শফিক রেহমান, সাবেক মন্ত্রী সাদেক হোসেন খোকা, অর্থ সম্পাদক আব্দুল সালাম ও বিএনপি নেতৃবৃন্দ। ছবি- এনা।
জেএফকে এয়ারপোর্টে বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা সাংবাদিক শফিক রেহমান, সাবেক মন্ত্রী সাদেক হোসেন খোকা, অর্থ সম্পাদক আব্দুল সালাম ও বিএনপি নেতৃবৃন্দ। ছবি- এনা।

থাকবে। ফখরুল বলেন, দেশে যে অচলাবস্থা চলছে তার অবসান হবে। গ্রেফতারকৃত দলীয় নেতাকর্মীদের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, হাজার অধিক নেতাকর্মী আটক আছেন আশা করি যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তারা মুক্ত হয়ে আসবেন। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে চিকিৎসা করতে এসে কঠিন রোগের কিছুটা প্রশমন হয়েছে এবং তাতে ভাল অনুভব করছি, চিকিৎসকরা বলছেন আবারো যুক্তরাষ্ট্রে আসতে হবে, আর তা হতে পারে ৬ মাসের মধ্যে।
১১ আগষ্ট মির্জা ফখরুল সিঙ্গাপুর থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে আসেন। সিঙ্গাপুর থেকে তিনি ২৩ সেপ্টেম্বর তিনি ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হবেন।