শেখ হাসিনার আহবান গণমাধ্যেমের স্বাধীনতার উপর চরম হস্থক্ষেপ : মহানগর বিএনপি

BNP Logoআওয়ামীলীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা গতকাল সংবাদ মাধ্যেমে আহবান জানান সাবেক তিন বারের সফল প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সংবাদ প্রচার না করার জন্য যা বাংলাদেশের গণমাধ্যেমের স্বাধীনতার উপর অগণতান্ত্রীক হস্থক্ষেপ দাবী করেছেন সিলেট মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি ও আহবায়ক কমিটির সম্মানিত সদস্য এম এ হক, মহানগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও আহবায়ক কমিটি সদস্য নাসিম হোসাইন, অধ্যাপক মকসুদ আলী, মহানগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও আহবায়ক কমিটি অন্যতম সদস্য হাজী আব্দুল কাইয়ুম জালালী পংকী, এডভোকেট নোমান মাহমুদ, হুমায়ুন কবির শাহীন, আজমল বক্ত সাদেক, রেজাউল হাসান কয়েছ লোদী, মিফতা সিদ্দিকী, কাউন্সিলর ফরহাদ চৌধুরী শামীম, ডাঃ মোঃ নাজমুল ইসলাম, এডভোকেট ফয়জুর রহমান জাহেদ, আহাদুস সামাদ, ওমর আশরাফ ইমন, মঈন উদ্দিন সুহেল, কাউন্সিলর সৈয়দ তৌফিকুল হাদী, কাউন্সিলর মিছবাহ উদ্দিন, এম এ রহিম, মুফতি বদরুনূর সায়েক, রেজাউল করিম আলো, হাদীয়া চৌধুরী মুন্নী, মুফতি নেহাল, মুকুল মুর্শেদ, আলাউদ্দিন, আব্দুস সত্তার, আব্দুল জব্বার তুতু। এক বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, বর্তমান অবৈধ আওয়ামী সরকার দেশের মানুষকে পুজি করে রাজননীতি করছে, বিএনপিকে নিঃশেষ করার গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে ছাত্রলীগের নেতা কর্মীরা পেট্রল বোমা নিয়ে জনতা গণপিটুনীতে শিকার হচ্ছে পরে পুলিশ বাধ্য হয়ে তাদের বাচাতে গ্রেফতার করে নিয়ে যাচ্ছে আবার আওয়ামীলীগের প্রভাবশালী নেতারা প্রত্যায়ন পত্র দিয়ে ছাত্রলীগ নেতা পরিচয় থানা থেকে ছাড়িয়ে নিয়ে যাচ্ছে আবার আওয়ামীলীগের প্রভাবশালী নেতাদের বাসায় পেট্রল বোমা পাওয়া যাচ্ছে দেশবাসী আজ যানতে চায় সেই বোমা গুলো কি কাজে আওয়ামী বাহিনী ব্যবহার করছে। এ থেকে প্রমাণিত হয় বিএনপিকে জঙ্গী প্রমাণ করতে দেশে মানুষ হত্যা করে ঘৃৃণ্য নাশকতা আওয়ামীলীগ বাহিনী করছে আর র‌্যাব, পুলিশ ও বিজিবি দিয়ে যৌথবাহিনী তৈরি করে বিরোধী দলের নেতা কর্মীদের বাসা বাড়ি থেকে তল্লাসী চালিয়ে গ্রেফতারের পর হত্যাকান্ডের নাটকীয় কাব্যকাহিনী রচিত করছে যা সম্পন্ন মানবতা বিরোধী। নেতৃবৃন্দ আবারও র‌্যাব, পুলিশ ও বিজিবি প্রধানদের আইনশৃঙ্খলাবাহিনী সাংবাধিনিক দায়িত্ব ছেড়ে দিয়ে আওয়ামীলীগের হয়ে বিরোধী দলকে দমনের জন্য মাঠে নামতে আহবান জানান। আওয়ামীলীগ সভানেত্রী গতকাল সংবাদ মাধ্যমে বলেন যারা পেট্রোল বোমা অগ্নিদগ্ধ হয়েছেন তাদের ১০ লক্ষ টাকা করে দেওয়ার কথা, যা আমরা মনে করি এ রকম ডাক ঢোল পিটিয়ে ঘোষণা পেট্রোল বোমা মারার সাথে জড়িত আওয়ামালীগ নেতা কর্মীদের আর উৎসাহিত প্রদান করার অংশ। কারণ নেতা কর্মীরা টাকার জন্য এ ধরনের নাশকতায় যাতে আর বেশি ঝাপিয়ে পড়েন তাতে বেশি লোক অগ্নিদগ্ধ হলে আর্ন্তজাতিক মহলে বিএনপিকে জঙ্গী আখ্যা দিতে সহজ হবে। নেতৃবৃন্দ সিলেটের সর্বস্থরের পেশাজীবি, ব্যবসায়ী, হকার্স, শ্রমিক, পরিবহন মালিকসহ সর্বস্থরের সিলেটবাসীকে আরও একটু ধৈর্য্য দরে গণতন্ত্র রক্ষা আন্দোলনে শরিক হওয়ার আহবান জানান। আমরা আমাদের বিজয়ের দারপ্রান্তে অচিরের স্বৈরাচারের পতনের মধ্যে দিয়ে জনগণের বিজয় সুনিশ্চিত হবে। আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর অব্যাহত তল্লাসী নেতা কর্মীদের অব্যাহত গ্রেফতার, বাসা-বাড়ী, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, অফিস পুলিশী তল্লাসী পরিবারের সদস্যদের সাথে অসৌজন্যমূলক আচরণ, গ্রেফতারের পর নেতা কর্মীদের উপর পুলিশী নির্যাতন বন্ধ ও গ্রেফতার কৃত নেতা কর্মীদের মুক্তি দাবী জানান। বিজ্ঞপ্তি