সিলেট: লাঙ্গল টু মঙ্গল (সব সিলেটদ্রোহী বক্তব্যের প্রতিবাদে-) : লুৎফুর রহমান

সিলেটদ্রোহী ভাষণ শুরু দেলোয়ার হোসেন সাঈদী তে
আজ নিয়েছি কলম হাতে সবার জবাব তাই দিতে।

রত্নগর্ভা সিলেট ভূমি পণ্ডিতেরই লীলা-
আপন আলোয় আলোকিত সিলেট বিভাগ, জিলা।
পূণ্যভুমি সিলেট মাতা পুণ্যতায়ই গাঁথা-
এই সিলেট জন্ম দিছে দেশের অনেক মাথা।

নাম বলবো কত্তো তাঁদের নামতো সবার জানা
চোখ থাকতেও দেখো না ক্যান তাইলে তুমি কানা?
সিলেটবাসীর রেমিটেন্সে চলছে যে দেশ রোজই
স্বাধীনতার পর থেকে ভাই নিতে পারো খোঁজই।

সিলেট মাঝে দেশের মানুষ কর্ম করে খায়
নির্বাচনের পূর্বে সবাই সিলেট মাজার যায়
সিলেটবাসির এসব নিয়ে মাথা ব্যথা নাই
কিন্তু কেন খোঁচাও সিলেট এটার জবাব চাই?

সাঈদী পরে সিলেটদ্রোহী এটিএনের মালিকে
মাহফুজ ছিল নামটি তারি দিলাম ছড়ায় তা লিখে
এবার আঘাত দিলো শেষে কলামিস্ট গাফ্ফারে
ধামা চাপা দিতে তারে মারছে অনেক চাপ্পারে।

বলছে তিনি সিলেটীদের লাঙ্গল টু লণ্ডনে-
চৌধ্রী সাবে সময় নিতেন একটু কথা খণ্ডনে
বলছি আমি সিলেটীরা লাঙ্গল টু ‘মঙ্গলে’
জানার কথা চৌধ্রী সাবে আপনি তো নয় জঙ্গলে।

নাসায় আছেন যেই সিলেটী তাঁরে সবাই চিনো কি
চিনলে কেন সিলেটীদের হেয় করার ‘মিন’ ও কী?
রুশনারা, আনোয়ার এবং স্বপ্নারা আপা-
তাঁদের ওজন দ্রোহীর সাথে যাবে কি কন মাপা?

আতাউল করিম নামে আছেন সিলেটী ওই বিজ্ঞানী
আরো অনেক মাটির ছেলে তোমার চে’ অধিক জ্ঞানী।
মাটির উপর গালি দিলে কেমনে থাকি চুপরে
তেলমারো না তোমরা সবে খাওয়ায় আবার সোপরে।

সাঈদী, মাহফুজ, গাফ্ফার এবং সিলেটদ্রোহী সবাইকে
বলছি শোনেন মনের পশু মনেই করেন জবাইরে।