রাজনগরের সংঘর্ষ : থানায় মামলা

রাজনগর সংবাদদাতা; গত ১৬ ডিসেম্বর মৌলভীবাজার জেলার রাজনগর উপজেলার মোকামবাজারে এক ভয়াবহ সংঘর্ষে ঘটনা ঘঠে । পুলিশ কাউকে গ্রেফতার করতে না পারলে ও ঘটনাস্থল রাজনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ( ওসি) নাজিম উদ্দিন পরিদর্শন করেছেন । সংঘর্ষে ভয়াবহ মর্মান্তিক ভাবে আহত হন আমিনুল ইসলাম ( ১৮) সাদত মিয়া ( ১৭) জানা যায় মুনিয়ারপার গ্রামের আব্দুর রইছ মিয়ার ছেলে মোঃ আমিনুল ইসলাম (২৫) বাদি হয়ে রাজনগর থানায় জামাল মিয়ার ছেলে (১) ফয়েজ মিয়া (২২),মৃত ধন মিয়ার ছেলে (২) জামাল মিয়া (৫৫), হাজী আব্দুল বারীর ছেলে (৩) মাসুক মিয়া (৫৬),মাসুক
মিয়ার ছেলে (৪) নাজমুল মিয়া(২২), কদ্দুছ মিয়ার ছেলে (৫) আবুল মিয়া (২৭), আব্দুল মছব্বিরের ছেলে (৬) সিতার মিয়া (৪০), আব্দুল মছব্বির ছেলে (৭) রিয়াজ উদ্দিন ( ৫৫), মৃত লেবু মিয়ার ছেলে (৮) মফুর মিয়া (২২), বাচ্চু মিয়ার ছেলে (৯) রাসেল মিয়া (২৪), সর্ব সাং গালিমপুর ও গবিন্দপুর আরও ৭-৮ জন আগ্যত নামের থানায় মামলা করেন । মামলা নাম্বার ১৩(২৯৬), বাজার সূত্রে জানা যায় গত ১৬ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৭
ঘটিকার সময় উক্ত বিবাদীগন চিহ্নিত সন্ত্রাসী দিয়ে দেশীয় দারালো অস্ত্র দিয়ে আমিনুল ইসলাম ও সাদত মিয়াকে মর্মান্তিক আহত আবস্থায় রাস্থার পাশে ফেলে রেখে যায়। পরে বাজারে এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে দাওয়া পাল্টা দাওয়া ৩য় দফা সংঘর্ষ চলে । জানা যায় চিহ্নিত সন্ত্রাসী গডফাদার জামাল মিয়ার নামে এলাকায় ধর্ষণ সন্ত্রাসী অবৈধ জমি দখল অন্যায় অত্যাচারি জুলুমকারি অন্যের সম্পদের উপর লোভকারি। স্থানীয় থানায় ধর্ষণ সহ জমি দখল ও সন্ত্রাসী অভিযোগ ও বিভিন্ন মামলা আছে। রাজনগর থানার উপ-পরিদর্শক (এস,আই) সুজিত চক্রবর্তী দৈনিক বিজয়ের ডাককে জানান চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের হাত থেকে এলাকা কে রা করতে ও বাজারবাসীকে জানমালের নিরাপত্তা দিতে আইন শৃঙ্খলা পরিস্তিতি নিয়ন্ত্রনে আনতে গত ১৮ ডিসেম্বর বিকাল ৪.০০ ঘটিকার সময় মোকামবাজারে বিশেষ অভিযান চালাই, অভিযানে কাউকে গ্রেফতার করতে না পারলেও চিহ্নিত সন্ত্রাসীরা আইনের হাত থেকে রা পাবে না । আইনের হাতে তাদের ধরা পড়তেই হবে । আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে । এদিকে রাজনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজিম উদ্দিন আইন শৃংখলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আছে বলে দাবী করে তিনি জানান অপরাধীদের গ্রেফতার অভিযান চলছে আমরা অপরাধীদের গ্রেফতার করতে সম হব । এ রিপর্ট লেখা পর্যন্ত পুলিশ কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি ।