লতিফ সিদ্দিকীর বক্তব্য ধৃষ্টান্তপূর্ণ ও দুরভিসন্ধিমূলক : সচেতন নাগরিকবৃন্দ
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রী আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রে একটি সংবাদ সম্মেলনে ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের মধ্যে অন্যতম স্তম্ভ হচ্ছে পবিত্র হজ্ব। এই পবিত্র হজ্ব নিয়ে লতিফ সিদ্দিকীর বক্তব্য চরম ধৃষ্টান্তপূর্ণ ও দুরভিসন্ধিমূলক আখ্যায়িত করে নেতৃবৃন্দ বলেন একজন মানুষ আল্লাহর হুকুম ও রাসুলের বিধান না মানাটা ব্যক্তিগতভাবে তার ইচ্ছার উপর নির্ভর করে। কিন্তু প্রকাশ্যে আল্লাহর অন্যতম এক বড় হুকুমের বিরুদ্ধে কথা বলা দম্ভিভক্তি ইসলামী শরীয়তের ভাষায় খোদাদ্রোহীতার শামিল। দেশে ব্লাসফেমি আইন থাকলে এই সিদ্দিকী সাহেবের ত্বড়িৎ ব্যবস্থা নেয়া যেতো। তাবলীগ জামায়াত আজ বিশ্বব্যাপী দ্বীনের কাজ চালিয়ে প্রশংসার দাবী যখন রাখছে তখন তিনি এই জামায়াতের বিরুদ্ধে কথা বলেছেন। তারা বলেন, সরকার নাস্তিক মুরতাদদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দেয়ার ফলে লতিফ সিদ্দিকী আজ খোদাদ্রোহীতার বক্তব্য দিয়েছে। অবিলম্বে তাকে গ্রেফতার ও নাস্তিক মুরতাদদের আইনের আওতায় আনতে ব্লাসফেমি আইন চালু করা ছাড়া আর কোন বিকল্প নেই। বিবৃতি দাতারা হচ্ছেন-বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ মকসুদ হোসেন, নাসির উদ্দিন এডভোকেট, ইকবাল হোসেন চৌধুরী, মুক্তিযোদ্ধা খলিলুর রহমান, ডা: অরুণ কুমার দেব, আব্দুর রহমান চৌধুরী, মাওলানা আবুল হোসেন চতুলী, মামুনুর রশিদ এডভোকেট, রেল শ্রমিক ইউনুছ মিয়া, সংগঠক তারেক আহমদ বিলাস, আব্দুল মোতাওয়াল্লী ফলিক প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি