কেমুসাস ৮৬৬ তম সাহিত্য আসরে দাদু ভাইয়ের সাথে খোশগল্প
কেমুসাস প্রতিষ্ঠার ফলেই আজ অনেক বড় বড় কবি শিল্পী সাহিত্যিক সৃষ্টি হয়েছে : রফিকুল হক
বিশিষ্ট শিশু সংগঠক জাতীয় শিশু-কিশোর যুব সংগঠন চাঁদের হাটের প্রতিষ্ঠাতা বাংলা সাহিত্যের প্রখ্যাত ছড়াকার রফিকুল হক দাদুভাই বলেন- অনেক বড় স্বপ্ন নিয়ে কেমুসাসের যাত্রা শুরু হয়েছিল। কেমুসাস প্রতিষ্ঠার ফলে আজ অনেক বড় বড় কবি শিল্পী সাহিত্যিক সৃষ্টি হয়েছে। সিলেটের গর্বের এই প্রাচীনতম সাহিত্য প্রতিষ্ঠান কেন্দ্রীয় মুসলিম সাহিত্য সংসদে অনেক বড় বড় মনীষীদের আগমন ঘটেছিল। আমি এই সিলেটের বড় ভক্ত। আমি সিলেটের হযরত শাহজালালের ভীষম ভক্ত। সিলেটে যারা জন্ম গ্রহণ করেছে তাদের জন্য আমার হিংসা হয়। কেন আমি সিলেটে জন্ম নেয়নি। তিনি আরো বলেন- শিশূ সাহিত্য আমাদের প্রাণের সাহিত্য। শিশু সাহিত্যকে সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে হবে। প্রত্যেক লেখককে সমাজের দায়বদ্ধতা থেকে লিখতে হবে এবংলেখায় এমন সব উপাদান দিতে হবে যাতে সবাই অনুপ্রাণিত হয়।
মামুন হোসেন বিলালের পরিচালনায় ও কেমুসাসে’র সাহিত্য সংস্কৃতি সম্পাদক আবদুস সাদেক লিপন এডভোকেট এর সভাপতিত্ত্বে ৩০ এপ্রিল ২০১৫ রোজ বৃহস্পতিবার ৮৬৬ তম কেমুসাস সাহিত্য আসর কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনায় অংশ নেন- কেমুসাসে’র সাধারণ সম্পাদক আজিজুল হক মানিক, সহ-সাধারণ সম্পাদক দেওয়ান আবুল হোসেন মাহমুদ রাজা চৌধুরী, গল্পকার সেলিম আউয়াল, কবি বাছিত ইবনে হাবীব, মামুন সারোয়ার। এছাড়া শুভেচ্ছা বক্তব্যে রাখেন-শাহাদত বখত শাহেদ, এখলাসুর রহমান, মোঃ শাহারুল ইসলাম,সাহেদ হোসাইন,মনজুর মোহাম্মদ, বাদশা গাজী। নিয়মিত সাহিত্য আসরে লেখা পাঠ করেন- আমিনা শহীদ চৌধুরী মান্না, নাঈমা চৌধুরী,কানিজ ফাতেমা কুদ্দুস, উম্মে সুমাইয়া তাজবীন নীলা, কামাল আহমদ, সাইয়িদ শাহিন,শাহাব উদ্দিন আহমেদ, আব্দুল্লাহ আল-মাহমুদ, মোঃ নাসের উদ্দিন, জালাল আহমদ জয়, আব্দুল কাদির জীবন, জহির উদ্দিন, সৈয়দ মুক্তদা হামিদ, শিবির আহমদ, হুসাইন মুহাম্মদ ফাহিম, মাহমুদ পারভেজ, আতাউর রহমান বঙ্গি, সৈয়দ কামরুল হাসান, মাসুদা সিদ্দিকা রুহী, মিনহাজ ফয়সল, শাহ মিজান ইবনে আজিজ, মোয়াজ্জেম আনাম, সিরাজুল হক, শিশির মনির, জসিম আল ফাহিম, শহিদুল ইসলাম লিটন, মোঃ নুরুল ইসলাম, শামীমা কালাম। অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র কুরআন থেকে তেলাওয়াত করেন কামাল আহমদ। (বিজ্ঞপ্তি)।