মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীর উপর মিথ্যা মামলা সিলেট বাসীর প্রতি প্রতিহিংসা মূলক আচরন : সিলেট মহানগর বিএনপি
জাতীয়তাবাদী দল সিলেট মহানগর শাখার আহবায়ক ডা: শাহরিয়ার হোসেন চৌধুরী, সদস্য সচিব বদরুজ্জামান সেলিম, সিলেট মহানগর বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য নাসিম হোসেন, এড. নোমান মাহমুদ, এড. হাবিবুর রহমান হাবিব, কাউন্সিলর রেজাউল হাসান কয়েস লোদি, হুমায়ুন কবির শাহীন, আজমল বক্ত সাদেক, এড. ফয়জুর রহমান জাহেদ, আহাদুস সামাদ, কাউন্সিলর সৈয়দ মিছবাহ উদ্দিন, আব্দুস সাত্তার, ওমর আশরাফ ইমন, সৈয়দ মঈন উদ্দিন সোহেল, মিফতা সিদ্দিকী, ডা: মোঃ নাজমুল ইসলাম, এমদাদ হোসেন চৌধুরী, বদরুন নূর সায়েক, এড. হাদিয়া চৌধুরী মুন্নী, মাহবুব চৌধুরী, কাউন্সিলর সৈয়দ তৌফিকুল হাদী, রেজাউল করিম আলো, আব্দুর রহিম, আব্দুল জাব্বার তুতু, মুফতি নেহাল উদ্দিন, মুর্শেদ মুকুল এক যুক্ত বিবৃতিতে, সিলেটের জনগনের বিপুল ভোটে নির্বাচিত জনপ্রিয় মেয়র জনাব আরিফুল হক চৌধুরীর বিরুদ্ধে যে প্রতিহিংসা মূলক সম্পূরক চার্জশীটের নামে মিথ্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং আওয়ামীলীগের নিয়ন্ত্রিত প্রশাসন দিয়ে তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি করা হয়েছে তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান। বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, জনাব শাহ এম. এস কিবরিয়া সিলেট বাসীর একজন কৃতি সন্তান ছিলেন, তার হত্যাকান্ডের তীব্র প্রতিবাদ আমরা করেছি, কিন্তু আজ এত বছর পর শুধু মাত্র আরিফুল হক চৌধুরীর জনপ্রিয়তায় ভীত হয়ে বিএনপিকে নেতৃত্ব শূণ্য করার ল্েয তৃতীয়বারের মত সম্পূরক চার্জশীটের নামে মিথ্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। আমরা স্পষ্ট ভাষায় বলতে চাই আওয়ামীলীগের নেতারা বিএনপিকে রাজনৈতিক ভাবে মোকাবেলা করতে ব্যর্থ হয়ে এখন রাষ্টযন্ত্রকে ব্যবহার করে বিএনপি নেতৃবৃন্দকে মিথ্যা মামলা ও হয়রানি করে মতায় টিকে থাকতে চাইছে। কিন্তু তাদের স্বরণ রাখা দরকার স্বৈরাচার আয়ুব, ইয়াহিয়া ও এরশাদ যেভাবে টিকে থাকতে পারেনি ঠিক সেভাবে শেখ হাসিনাও টিকে থাকতে পারবে না। জনগনের প্রতিরোধের মুখে সবকিছুই ব্যর্থ হয়ে যাবে। বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ আরো বলেন শুধু আরিফুল হক চৌধুরীই নয় সিলেটের কৃতি সন্তান জনাব আবুল হারিছ চৌধুরী এবং হবিগঞ্জ পৌর সভার মেয়র জিকে গৌছ এর নামেও মিথ্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। নেতৃবৃন্দ অবিলম্বে আরিফুল হক চৌধুরী, আবুল হারিছ চৌধুরী ও জিকে গৌছ এর উপর এই প্রতিহিংসা মূলক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহের জোর দাবী জানান। অন্যথায় যে কোন উদ্ভুত পরিস্থিতির জন্য এই অবৈধ আওয়ামীলীগ সরকার দায়ী থাকবে। নেতৃবৃন্দ নগরীর প্রতিটি ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে প্রতিবাদ মিছিল ও সমাবেশ করার জন্য দলীয় নেতা কর্মীদের আহবান জানান এবং অতি শীঘ্র সম্ভব আন্দোলনের আরো বৃহত্তর কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে বলে জানান।