ধানমণ্ডির সেই জুনায়েদ দুই দিনের রিমাণ্ডে
ডেস্ক রিপোর্ট :: রাজধানীর ধানমন্ডি লেকে নুরুল্লাহ নামে এক তরুণকে মারধরের ঘটনায় অভিযুক্ত জুনায়েদের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট খুরশিদ আলমের আদালতে হাজির করে ১০ দিনের রিমান্ড চান মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। শুনানি শেষে বিচারক জুনায়েদের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
গত ২০ মার্চ এই আসামি সাইবার ক্রাইম ট্রাইব্যুনালে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করলে বিচারক কে এম শামসুল আলম আবেদন নাকচ করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, গত ১৩ মার্চ ধানমন্ডি লেকের পাড়ে নুরুল্লাহকে মারধর করে জুনায়েদ। এ ঘটনার ভিডিও চিত্র ধারণ করে তা ইউটিউবে ছাড়া হয়। পরে তা ফেসবুকে ভাইরাল হয়ে যায়। ১০ মিনিটের ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, এক কিশোরীকে কেন্দ্র করে নুরুল্লাহকে মারধর করছে জুনায়েদ।
নুরুল্লাহ তার বান্ধবীকে নিয়ে কটূক্তি করেছে-এই অভিযোগে জুনায়েদ তাকে মারধর করে। নুরুল্লাহ বারবার অভিযোগ অস্বীকার করতে থাকলে তাকে গুটিবাজ বলে চড়-থাপ্পর লাথি মারছিল জুনায়েদ। অব্যাহত চড়-থাপ্পড় ও লাথিতে নুরুল্লাহ বসে পড়ে। এরপর ফিল্মি কায়দায় তাকে তুলে দাঁড় করিয়ে আবারও মারতে থাকে জুনায়েদ।
ফুটেজে দেখা যায়, নুরুল্লাহ মারের হাত থেকে বাঁচতে কাকুতি মিনতি করছে। কিন্তু কিছুতেই থামছিল না জুনায়েদ। বরং দম্ভভরে জুনায়েদ বলে, ‘আমি জুনায়েদ, তুই আমাকে চিনিস না।’
নুরুল্লাহর নাক-মুখ দেখিয়ে জুনায়েদ বলে, ‘আমি কাউকে মারলে এইদিক দিয়ে রক্ত বের হয়। তোকে ভাই ভেবেছিলাম, তাই মারতেও মায়া লাগছে।’ অনবরত এমন মারধর দেখে জুনায়েদকে আস্তে মারতে বলে ভিডিও ধারণকারী সহযোগী মৃদুল। ওই কথায় কান না দিয়ে মৃদুলকেও মারধরে অংশ নেয়ার আহ্বান জানায় জুনায়েদ।
এ ঘটনার পর তার পরদিন ১৪ মার্চ ধানমন্ডি থানায় মামলা করে নুরুল্লাহ। এর পর জুনায়েদের গেন্ডারিয়ার বাসায় অভিযান চালায় পুলিশ। সেখানে গিয়ে দেখতে পায় পরিবারের কেউ বাসায় নেই। দরজায় তালা মেরে অন্য কোথাও চলে গেছে। পরে ২০ মার্চ আদালতে এসে আত্মসমর্পণ করেন জুনায়েদ। ডেস্ক রিপোর্ট :: রাজধানীর ধানমন্ডি লেকে নুরুল্লাহ নামে এক তরুণকে মারধরের ঘটনায় অভিযুক্ত জুনায়েদের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট খুরশিদ আলমের আদালতে হাজির করে ১০ দিনের রিমান্ড চান মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। শুনানি শেষে বিচারক জুনায়েদের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
গত ২০ মার্চ এই আসামি সাইবার ক্রাইম ট্রাইব্যুনালে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করলে বিচারক কে এম শামসুল আলম আবেদন নাকচ করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, গত ১৩ মার্চ ধানমন্ডি লেকের পাড়ে নুরুল্লাহকে মারধর করে জুনায়েদ। এ ঘটনার ভিডিও চিত্র ধারণ করে তা ইউটিউবে ছাড়া হয়। পরে তা ফেসবুকে ভাইরাল হয়ে যায়। ১০ মিনিটের ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, এক কিশোরীকে কেন্দ্র করে নুরুল্লাহকে মারধর করছে জুনায়েদ।
নুরুল্লাহ তার বান্ধবীকে নিয়ে কটূক্তি করেছে-এই অভিযোগে জুনায়েদ তাকে মারধর করে। নুরুল্লাহ বারবার অভিযোগ অস্বীকার করতে থাকলে তাকে গুটিবাজ বলে চড়-থাপ্পর লাথি মারছিল জুনায়েদ। অব্যাহত চড়-থাপ্পড় ও লাথিতে নুরুল্লাহ বসে পড়ে। এরপর ফিল্মি কায়দায় তাকে তুলে দাঁড় করিয়ে আবারও মারতে থাকে জুনায়েদ।
ফুটেজে দেখা যায়, নুরুল্লাহ মারের হাত থেকে বাঁচতে কাকুতি মিনতি করছে। কিন্তু কিছুতেই থামছিল না জুনায়েদ। বরং দম্ভভরে জুনায়েদ বলে, ‘আমি জুনায়েদ, তুই আমাকে চিনিস না।’
নুরুল্লাহর নাক-মুখ দেখিয়ে জুনায়েদ বলে, ‘আমি কাউকে মারলে এইদিক দিয়ে রক্ত বের হয়। তোকে ভাই ভেবেছিলাম, তাই মারতেও মায়া লাগছে।’ অনবরত এমন মারধর দেখে জুনায়েদকে আস্তে মারতে বলে ভিডিও ধারণকারী সহযোগী মৃদুল। ওই কথায় কান না দিয়ে মৃদুলকেও মারধরে অংশ নেয়ার আহ্বান জানায় জুনায়েদ।
এ ঘটনার পর তার পরদিন ১৪ মার্চ ধানমন্ডি থানায় মামলা করে নুরুল্লাহ। এর পর জুনায়েদের গেন্ডারিয়ার বাসায় অভিযান চালায় পুলিশ। সেখানে গিয়ে দেখতে পায় পরিবারের কেউ বাসায় নেই। দরজায় তালা মেরে অন্য কোথাও চলে গেছে। পরে ২০ মার্চ আদালতে এসে আত্মসমর্পণ করেন জুনায়েদ।