পৌর নির্বাচনে আ’লীগ ১৮০, বিএনপি ২১, জাপা ১, স্বতন্ত্র ২৫

election 2015_6ডেস্ক রিপোর্টঃ পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীদের জয়জয়কার। ২৩৪ পৌরসভার মধ্যে ১৮০ পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন। আর বিএনপি প্রার্থী জয়ী হয়েছেন ২১টি পৌরসভায়। নির্বাচনে জাপা প্রার্থী ১টি পৌরসভায় জয় পেয়েছে। এ ছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থী জয়ী হয়েছে ২৫টি পৌরসভায়। নির্বাচনের আগেই ৭টি পৌরসভায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা জয়ী হন। যারা বিজয়ী হয়েছেন তারা হলেনÑ
ফেনীর দাগনভূঁইয়া পৌরসভায় আওয়ামী লীগের ওমর ফারুক খান মেয়র পদে বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন। নৌকা প্রতীক নিয়ে ওমর ফারুক খান পেয়েছেন ১১ হাজার ৫৮১ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির কাজী সাইফুর রহমান স্বপন পেয়েছেন দুই হাজার ৩৪৬ ভোট।
যশোরের মণিরামপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী অধ্যক্ষ কাজী মাহমুদুল হাসান নৌকা প্রতীকে ৮ হাজার ১২৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত প্রার্থী অ্যাডভোকেট শহীদ মো. ইকবাল হোসেন পেয়েছেন ৭ হাজার ২৮১ ভোট।
ভেড়ামারা পৌরসভায় আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী আলহাজ শামীমুল ইসলাম ছানা ৭ হাজার ৪শ ৯১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাসদ মনোনীত প্রার্থী আলহাজ আব্দুল আলীম স্বপন পেয়েছেন ৩ হাজার ৭শ ৮৪ ভোট।
খুলনার পাইকগাছায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী সেলিম জাহাঙ্গীর নৌকা প্রতীক নিয়ে ৬ হাজার ৩৮৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম বিএনপি প্রার্থী অ্যাডভোকেট আব্দুস সাত্তার পেয়েছেন দুই হাজার ৬০৩ ভোট।
খুলনার চালনা পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী সনৎ কুমার বিশ্বাস মেয়র পদে নৌকা প্রতীক নিয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি ৪ হাজার ৯৩৫ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী ড. অচিন্ত্য কুমার ম-ল জগ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন দুই হাজার ৫১৯ ভোট।
কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী শওকত উসমান শুক্কুর আলী নৌকা মার্কা ১২৯৩৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি প্রার্থী তোফাজ্জল হোসেন খান দিলীপ ধানের শীষ প্রতীক পেয়েছেন ৭৩৪৪ ভোট।
সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী এসএম নজরুল ইসলাম ১৬ হাজার ৮শ ৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির এম. বেলাল হোসেন পেয়েছেন ৮ হাজার ১শ ৩৭ ভোট।
ঝালকাঠির নলছিটি পৌরসভায় আওয়ামী লীগ দলীয় প্রার্থী তছলিম উদ্দিন চৌধুরী ১৩০৪২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মো. মজিবুর রহমান পেয়েছেন ৬৩৫ ভোট।
ঝিনাইদহের হরিণাকু- পৌরসভায় শাহীনুর রহমান রিন্টু নৌকা প্রতীকে ৮ হাজার ২৪০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির জিন্নাতুল হক ধানের শীষ প্রতীকে পেয়েছেন ৩ হাজার ৭১২ ভোট পেয়েছেন।
ভোলা পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান মনির নৌকা প্রতীক নিয়ে ২১২৪৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী হারুনুর রশিদ ট্রুম্যান ধানের শীষ মার্কা নিয়ে ১৫৪৫ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন।
দৌলতখান পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী জাকির হোসেন তালুকদার ৬৯৭৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আনোয়ার হোসেন কাকন ৬৭৯ ভোট পান।
বোরহানউদ্দিন পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী মো. রফিকুল ইসলাম ৬০৫৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মনিরুজ্জামান কবির পান ৬৪৪ ভোট।
লালমনিরহাটের পাটগ্রাম পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী শমসের আলী ৭৮৫২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্ব¦ী মোস্তফা সালাউজ্জামান ওপেল পেয়েছেন ৪৮২৮ ভোট।
স্বরুপকাঠিতে আওয়ামী লীগ প্রার্থী জিএম কবির নৌকা প্রতীক নিয়ে ৭৩২৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম বিএনপি প্রার্থী শফিকুল ইসলাম ফরিদ পেয়েছেন ১৮২৯ ভোট।
সিরাজগঞ্জের কাজীপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী হাজি নিজাম উদ্দিন নৌকা প্রতীক নিয়ে ৭ হাজার ৮২৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুস সালাম নারিকেলগাছ প্রতীকে পেয়েছেন ১৭৩ ভোট।
রংপুরের বদরগঞ্জ পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী উত্তম কুমার সাহা ৬৯৯২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আজিজুল হক নারকেল গাছ নিয়ে পেয়েছেন ৫৯৯৫ ভোট।
কমলগঞ্জ পৌরসভায় মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের মনোনীত মেয়র প্রার্থী মো. জুয়েল আহমদ। তিনি পেয়েছেন ৩৯৯০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র জাকারিয়া হাবিব বিপ্লব পেয়েছেন ২৮০৪ ভোট।
জয়পুরহাটের কালাই পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত মেয়র প্রার্থী খন্দকার হালিমূল আলম জন নৌকা প্রতীকে ৬ হাজার ৭শ’ ৫৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি সমর্থিত মেয়র প্রার্থী সাজ্জাদুর রহমান তালুকদার সোহেল ধানের শীষ প্রতীকে পেয়েছেন ২ হাজার ৩শ ৬৪ ভোট।
রানীশংকৈল পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী আলমগীর সরকার ৫ হাজার ৮৩ ভোট পেয়ে বে-সরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জামায়াতের প্রার্থী মোকারম হোসেন পেয়েছেন ৩ হাজার ৬১৬ ভোট।
ঝিনাইদহর শৈলকুপায় আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী কাজী আশরাফুল আজম ১৪৪৯৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত প্রার্থী খলিলুর রহমান পেয়েছেন ৪৬২২ ভোট।
জীবননগরে আওয়ামী লীগ বিদ্রোহী প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম ৬৪০৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত প্রার্থী নোয়াব আলী পেয়েছেন ৩০২৪ ভোট।
লালমনিরহাট সদরে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী রিয়াজুল ইসলাম রিন্টু ১৪৪৩২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত প্রার্থী এম এ হালিম পেয়েছেন ১০০৩৪ ভোট।
ঝিনাইদহর মহেশপুরে আওয়ামী লীগ প্রার্থী আব্দুর রশিদ খান ৯৮৪৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত প্রার্থী শাহীনূর ইসলাম বিশ্বাস পেয়েছেন ২৯৮৮ ভোট।
রূপগঞ্জের তারাব পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী হাসিনা গাজী নৌকা প্রতীকে ৩৯ হাজার ৮২১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত প্রার্থী নাসির উদ্দিন আহমেদ পেয়েছেন ৫ হাজার ৯৪৪ ভোট।
মিরপুর পৌরসভায় ৯৮২৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী আলহাজ্ব এনামুল হক। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জামায়াত প্রার্থী আবুল হাশেম ১৮৮৪ ভোট পেয়েছেন।
কুমারখালী পৌরসভায় ৮৪৩৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী সামছুজ্জামান অরুণ। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি প্রার্থী তরিকুল ইসলাম পেয়েছেন ২৭১১ ভোট।
খোকসা পৌরসভায় ৫৭১৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী তারিকুল ইসলাম। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী আল মাসুম মোর্শেদ শান্ত পেয়েছেন ৩২৭৫ ভোট।
কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী আনোয়ার হোসেন আশরাফ বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ১০১৬৪ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান মেয়র ও বিএনপি নেতা এহেসান কুফিয়া পেয়েছেন ৪১৬২ ভোট।
সখীপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী বর্তমান মেয়র আবু হানিফ আজাদ ৯ হাজার ৬৮২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী ও সাবেক মেয়র সানোয়ার হোসেন সজীব জগ প্রতীকে ৪ হাজার ৮৯৯ ভোট পেয়েছেন।
রামগঞ্জ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবুল খায়ের পাটওয়ারী ১৯ হাজার ৬শ ৫৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয় হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি প্রার্থী রোমান হোসেন পাটওয়ারী পেয়েছেন ২ হাজার ৩৯ ভোট।
রামগতি পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী মেজবাহ উদ্দিন মেজু ৯ হাজার ৮শ ৬৭ ভোট পেয়ে বিজয় হয়েছেন। তার নিকটতম জাতীয় পার্টি প্রার্থী আজাদ উদ্দিন চৌধুরী পেয়েছেন ১ হাজার ৬শ ১১ ভোট।
রায়পুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী ইছমাইল হোসেন খোকন ১৩ হাজার ৮শ ৪৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয় হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এবিএম জিলানী পেয়েছেন ৬শ ৯১ ভোট।
কুড়িগ্রাম পৌরসভা: আওয়ামী লীগের আব্দুল জলিল মেয়র পদে নৌকা প্রতীক নিয়ে ১৮ হাজার ৬৭৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। ধানের শীষ নিয়ে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির নূর ইসলাম নূরু পান ১৬ হাজার ২২৫ ভোট।
সিলেটের কানাইঘাটে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী নিজাম উদ্দিন আল মিজান ৩০৭৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী লুৎফর রহমান পেয়েছেন ২৮৯১ ভোট।
সিলেটের জকিগঞ্জে আওয়ামী লীগের প্রার্থী কাজী খলিল উদ্দিন ১৫২৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী হিফজুর রহমান পেয়েছেন ১৩৭১ ভোট।
যশোরের বাঘারপাড়ায় আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী কামরুজ্জামান বাচ্চু ২৫৪১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত আব্দুল হাই মনা পেয়েছেন ১৩১১ ভোট।
যশোরের কেশবপুরে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী রফিকুল ইসলাম মোড়ল ৯৯৫৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত আব্দুল হাই মনা পেয়েছেন ৫৭২৬ ভোট।
যশোরের নওয়াপাড়ায় আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী সুশান্ত কুমার শান্ত ১৮৯৫৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত প্রার্থী রফিকুল ইসলাম রবি পেয়েছেন ১৫২৬৮ ভোট।
সাতক্ষীরার কলারোয়া পৌরসভায় বিএনপির আক্তারুজ্জামান ৫৫৩৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী পেয়েছেন ৩৯৭৩ ভোট।
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ পৌরসভায় বিএনপি মনোনীত প্রার্থী আলহাজ্ব ছাবির আহমদ চৌধুরী ৫৪২১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ মনোনীত বর্তমান মেয়র অধ্যাপক তোফাজ্জল ইসলাম চৌধুরী পেয়েছেন ৩৪০৩ ভোট।
ফুলপুর পৌরসভায় বিএনপির প্রার্থী মোঃ আমিনুল হক ৪ হাজার ৮৩৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ প্রার্থী শশধর সেন ৩ হাজার ৮৯২ ভোট পেয়েছেন।
গাংনী পৌরসভায় স্বতন্ত্র প্রার্থী আশরাফুল ইসলাম ভেন্ডার (জগ) প্রতীকে ৭৩৭৭ ভোট পেয়ে বেসরকারি ভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী আহম্মেদ আলী (নৌকা প্রতীকে) পেয়েছেন ৫৩৮৮ ভোট।
কোটচাঁদপুর পৌরসভায় স্বতন্ত্র প্রার্থী জাহিদুল ইসলাম জাহিদ ৬৬৫৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির সালাউদ্দিন বুলবুল সিডল পেয়েছেন ৫৬০৯ ভোট।
ফরিদপুরের বোয়ালমারী পৌরসভায় স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. মোজাফফর হোসেন বাবলু (জগ) ৭ হাজার ৫৯৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার কাছাকাছি প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান পৌর মেয়র বিএনপি থেকে মনোনীত আ.শুকুর শেখ (ধানের শীষ) ৫ হাজার ৭৭৯ ভোট পেয়েছেন।
চাটমোহর পৌরসভায় স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী (বহিষ্কৃৃত উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সা. সম্পাদক ও বর্তমান মেয়র) মির্জা রেজাউল করিম দুলাল (জগ প্রতীক) ৩৫৩৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সাবেক মেয়র ও উপজেলা বিএনপির বহিষ্কৃৃত সিনিয়র সহ-সভাপতি অধ্যাপক এসএম আব্দুল মান্নান (মোবাইল প্রতীক) ভোট পেয়েছেন ২৯০৩।
মানিকগঞ্জ পৌরসভায় স্বতন্ত্র প্রার্থী গাজী কামরুল হুদা সেলিম নারিকেল গাছ প্রতীক নিয়ে ১৩ হাজার ৪৪৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি সমর্থীত প্রার্থী নাসির উদ্দিন আহমেদ যাদু ভোট পেয়েছেন ১১ হাজার ৫৫৭।
দিরাই পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী মোশারফ মিয়া ৭০৪২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি প্রার্থী মঈন উদ্দিন চৌধুরী পেয়েছেন ৬৫২৬ ভোট।
পাথরঘাটা পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী আনোয়ার হোসেন আকন ৬০৬৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মল্লিক মো. আইউব পেয়েছেন ২৬৩২ ভোট।
বেতাগী পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী এবিএম গোলাম কবির ২১৭৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির হুমায়ুন কবির পেয়েছেন ১৫৬১ ভোট।
ছাতক পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আবুল কালাম চৌধুরী ১০৮২৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সতন্ত্র প্রার্থী আলহাজ আব্দুল ওয়াহিদ মজনু পেয়েছেন ৪৬৫১ভোট।
নেত্রকোনা পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী আলহাজ নজরুল ইসলাম খান ২৬৭৮৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির এসএম মনিরুজ্জামান দুদু পেয়েছেন ১১৮১২ ভোট।
কেন্দুয়া পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী আসাদুল হক ভূঁইয়া ৭৭১৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি সমর্থিত শফিকুল ইসলাম শফিক পেয়েছেন ২৭৫৪ ভোট।
দুর্গাপুরে আওয়ামী লীগ প্রার্থী হাজি আবদুস সালাম ৭৮৮৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী হাজি জামাল উদ্দিন পেয়েছেন ৪৩৩৯ ভোট।
মোহনগঞ্জে আওয়ামী লীগ সমর্থিত অ্যাডভোকেট লতিফুর রহমান রতন পেয়েছেন ৮৪১৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী মাহবুবুন্নবী শেখ পেয়েছেন ৪৩৬৪ ভোট।
কিশোরগঞ্জ সদর পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী মো. পারভেজ মিয়া ২২ হাজার ৯৭৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির মাজহারুল ইসলাম পেয়েছেন ১৭ হাজার ৮৫৯ ভোট।
হোসেনপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী আব্দুল কাইয়ুম খোকন ৪ হাজার ৮৭২ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী সৈয়দ হোসেন হাছু (নারিকেলগাছ) পেয়েছেন ৪ হাজার ৭২৭ ভোট।
কুলিয়ারচর পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী বর্তমান মেয়র আবুল হাসান কাজল ৯ হাজার ৩৪৪ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি প্রার্থী হাজি সাফিউদ্দিন পেয়েছেন ৭ হাজার ৫৮৫ ভোট।
ভৈরব পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী সাবেক মেয়র অ্যাডভোকেট ফখরুল আলম আক্কাছ ৩০ হাজার ৫৯৩ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম বিএনপি প্রার্থী বর্তমান মেয়র হাজি মো. শাহীন পেয়েছেন ১৯ হাজার ৯৫৩ ভোট।
নরসিংদীর মনোহরদী পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আমিনুর রশিদ সুজন ৬৩৫৬ ভোট বেশি পেয়ে বেসরকারি ভাবে নির্বাচিত হয়েছে। তিনি মোট ভোট পেয়েছেন ৭৬৪৪। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী মো. মাহমুদুল হক পেয়েছে ১২৮৮ ভোট।
শেরপুরের নালিতাবাড়ী পৌরসভায় মেয়র পদে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আবু বক্কর সিদ্দিক ৪৭১২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ধানের শীষ প্রতীকের মো. আনোয়ার হোসেন ভোট পেয়েছেন ৩৮৭১টি।
নওগাঁর নজিপুর পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী রেজাউল ইসলাম চৌধুরীকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন ঘোষণা করা হয়েছে। তার প্রাপ্ত ভোট ৬২৪৭। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী আনোয়ার হোসেনের প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যা ৫৮৩২টি।
লাকসাম পৌরসভা নির্বাচনে বেসরকারি ফলাফলে আওয়ামী লীগ প্রার্থী অধ্যাপক আবুল খায়ের ১৮,১৪৬ ভোট পেয়ে বেসরকারি ভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শাহনাজ আক্তার ১০,৬৮০ ভোট পেয়েছেন।
শেরপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী গোলাম মোহাম্মদ কিবরিয়া লিটন নৌকা প্রতীক নিয়ে ২৩ হাজার ৪০৭ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত আব্দুর রাজ্জাক আশীষ ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২৩ হাজার ১৪০ ভোট।
নকলা পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী হাফিজুর রহমান লিটন নৌকা প্রতীক নিয়ে ৭ হাজার ৪০৪ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী নুরে আলম সিদ্দিকী উৎপল পেয়েছেন ৫ হাজার ১২৩ ভোট।
শ্রীবরদী পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী আবু সাঈদ নৌকা প্রতীক নিয়ে ৭ হাজার ৪২৫ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত বর্তমান মেয়র আব্দুল হাকিম ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৬ হাজার ৭৭৫ ভোট।
হাকিমপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের জামিল হোসেন চলন্ত ৮ হাজার ৯শ’ ৯৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শাখাওয়াত হোসেন শিল্পী পেয়েছেন ৫ হাজার ৯ শত ৩৫ ভোট।
নান্দাইল পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী রফিক উদ্দিন ৯ হাজার ২৯৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান মেয়র বিএনপির প্রার্থী একেএম আজিজুল ইসলাম ৬ হাজার ২৬৪ ভোট পেয়েছেন।
গফরগাঁও পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী আলহাজ ইকবাল হোসেন সুমন ১২ হাজার ৭৫৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী আবদুল্লাহ আলম মামুন ৫৮৯ ভোট পেয়েছেন।
গৌরীপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী বর্তমান মেয়র সৈয়দ রফিকুল ইসলাম ৭ হাজার ১১৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সাবেক মেয়র আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী শফিকুল ইসলাম হবি ৪ হাজার ১৪৮ ভোট পেয়েছেন।
ফুলবাড়ীয়া পৌরসভায় বর্তমান মেয়র আওয়ামী লীগের প্রার্থী গোলাম কিবরিয়া ৬ হাজার ৪৭৬ ভোট পেয়ে এগিয়ে রয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী চান মাহমুদ ৩ হাজার ৯৩৬ ভোট পেয়েছেন। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত একটি ১টি কেন্দ্রের ভোট গণনা চলছিল ।
ভালুকা পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী ডা. মেজবাহ উদ্দিন বিজয়ী। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী হাতেম আলী খান।
জগন্নাথপুর পৌর সভায় বেসরকারীভাবে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী আবদুল মনাফ। তিনি পেয়েছেন ৯৩২৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি প্রার্থী পেয়েছেন ৫৬৯০ ভোট।
আক্কেলপুরে আওয়ামী লীগের প্রার্থী গোলাম মাহমুদ চৌধুুরী ৬৬০০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত প্রার্থী রেজাউল করীম সর্দার পেয়েছেন ৩৮৫৫ ভোট।
জয়পুরহাট সদরে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক ২৩৪৭৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত প্রার্থী অধ্যক্ষ শামসুল হক পেয়েছেন ১১১৯০ ভোট।
দিনাজপুর সদর পৌরসভার বিএনপির প্রার্থী সৈয়দ জাহাঙ্গীর ৩৭ হাজার ৫’শত ৮৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের আনোয়ারুল আলম পেয়েছেন ২৪ হাজার ৫’শত ৩৪ ভোট।
মুক্তাগাছা পৌরসভায় বিএনপির প্রার্থী শহীদুল ইসলাম ৯ হাজার ৩৩৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির প্রার্থী আতাউর রহমান লেলিন ৫ হাজার ৩২০ ভোট পেয়েছেন।
ফুলপুর পৌরসভায় বিএনপির প্রার্থী আমিনুল হক ৪ হাজার ৮৩৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের প্রার্থী শশধর সেন ৩ হাজার ৮৯২ ভোট পেয়েছেন।
সাতক্ষীরা সদরে বিএনপি প্রার্থী মো. চিশতী ১৪৪৭৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির শেখ আজহার হোসেন পেয়েছেন ১১২৭০ ভোট।
চুনারুঘাটে বিএনপি প্রার্থী নাজিম উদ্দিন ৪৭৩৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাইফুল আলম পেয়েছেন ৪৭২১ ভোট।
বরগুনা সদর পৌরসভা নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহাদত হোসেন জগ প্রতীক নিয়ে ৫৮৯৩ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের প্রার্থী কামরুল আহসান মহারাজ পেয়েছেন ২৫২৮ ভোট।
জীবননগর পৌর নির্বাচনে স্বতন্ত্রপ্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম (নারিকেল গাছ) প্রতীক নিয়ে ৬ হাজার ৪শ’ ৪ভোট পেয়ে মেয়র পদে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত প্রার্থী বর্তমান মেয়র নোয়াব আলী (ধানের শীষ প্রতীক) ৩ হাজার ২৪ ভোট পেয়েছেন।
মদন পৌরসভায় স্বতন্ত্রপ্রার্থী আবদুল হান্নান ৩৭৯১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী মাশরিকুর রহমান বাচ্চু পেয়েছেন ১৭৫০ ভোট।
করিমগঞ্জ পৌরসভায় স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান মেয়র হাজি আবদুল কাইয়ুম (জগ প্রতীক) ১০ হাজার ১৮৬ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম আওয়ামী লীগ প্রার্থী কামরুল ইসলাম চৌধুরী পেয়েছেন ৪ হাজার ৯১৬ ভোট।
ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ পৌরসভায় স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুস ছাত্তার নারকেল গাছ প্রতীক নিয়ে ৭২১১ ভোট পেয়ে বেসরকারী ভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হাবিবুর রহমান হাবিব নৌকা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৬৬৩৬ ভোট। ধানের শীষ নিয়ে ফিরোজ আহমেদ ভুলু ১৪৮২ ভোট পেয়েছেন।
বীরগঞ্জ পৌরসভায় স্বতন্ত্র প্রার্থী মাওলানা মোহাম্মদ হানিফ ৪ হাজার ৫’শ ভোট পেয়ে মেয়র পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের (নৌকা) মোশারফ হোসেন বাবুল পেয়েছেন ৩ হাজার ৮ ৫৮ ভোট।
ফুলবাড়ী পৌরসভায় মেয়র পদে স্বতন্ত্রপ্রার্থী ব্যবসায়ী নেতা মর্র্তজা সরকার মানিক ৬ হাজার ৪’শ ৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের (নৌকা) শাহজাহান আলী সরকার পুতু পেয়েছেন ৪ হাজার ৭৯১ ভোট।
বিরামপুর পৌরসভায় স্বতন্ত্র প্রার্থী লিয়াকত আলী টুটুল ৯ হাজার ৫’শ ২০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের (নৌকা) অধ্যাপক আক্কাস আলী পেয়েছেন ৮ হাজার ৯’শ ২৮ ভোট।
সোনারগাঁও পৌরসভা নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী সাদেকুর রহমান ভূইয়া জগ প্রতীক নিয়ে ৯০৬৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। অপরদিকে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী এড. ফজলে রাব্বী নৌকা প্রতীকে মোট ভোট পেয়েছেন ৬০২৫।
ঈশ্বরগঞ্জ পৌরসভায় স্বতন্ত্র প্রার্থী আঃ সাত্তার (নারিকেল গাছ) ৭ হাজার ২০৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান মেয়র আওয়ামী লীগের প্রার্থী হাবিবুর রহমান (নৌকা) ৬ হাজার ৬২৬ ভোট পেয়েছেন।
ত্রিশাল পৌরসভায় আওয়ামী লীগের বিদ্্েরাহী স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান মেয়র আঃ এবি এম আনিসুজ্জামান (জগ) ৭ হাজার ২৪১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী আমিনুল ইসলাম সরকার (ধানের শীষ) ৫ হাজার ৮৩৩ ভোট পেয়েছেন।
কুলাউড়া পৌরসভা নির্বাচনের বেসরকারি ফলাফল অনুসারে স্বতন্ত্র প্রার্থী আলহাজ্ব শফি আলম ইউনুছ বিজয়ী হয়েছেন। ৫৬ ভোটের ব্যবধানে তিনি বিএনপির প্রার্থী ও দু’বারের মেয়র কামাল উদ্দিন আহমদ জুনেদকে পরাজিত করেন।
সিলেটের গোলাপগঞ্জে স্বতন্ত্র সিরাজুল জব্বার চৌধুরী ৪৪৮২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আমিনূর রহমান লিপন পেয়েছেন ৩২০৮ ভোট।
হবিগঞ্জের মাধবপুর পৌর নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনিত প্রার্থী হিরেন্দ্র লাল সাহা ৫ হাজার ৭ শ ৩৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দি বিএনপির মনোনিত প্রার্থী হাবিবুর রহমান মানিক ধানের শীষ প্রতিকে পেয়েছেন ৪ হাজার ৯ শ ৪৮ ভোট।
শায়েস্তাগঞ্জে আওয়ামীলীগ প্রার্থী ছালেক মিয়া ৩ হাজার ৯৭৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্ধি বিএনপি প্রার্থী ফরিদ আহমেদ অলি পান পান ৩ হাজার ৮৯০ ভোট।
বেলকুচি পৌরসভা আওয়ামীলীগ প্রার্থী আশানুর বিশ্বাস ২৫ হাজার ৬’শ ৬০ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি প্রার্থী জামাল উদ্দিন ভুইয়া পেয়েছেন ৮ হাজার ৪’শ ৬৮ ভোট।
রায়গঞ্জ পৌরসভায় আওয়ামীলীগ প্রার্থী আবদুল্লাহ আল পাঠান ৩ হাজার ৮’শ ২৭ ভোট পেয়ে জয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বীতায় বিএনপি প্রার্থী নুর সাঈদ সরকার পেয়েছেন ৩ হাজার ৭০ ভোট।
শাহজাদপুর পৌরসভায় বেসরকারী ফলাফলে আওয়ামীলীগ প্রার্থী হালিমুল হক মিরু ২১ হাজার ৩’শ ৩০ পেয়ে জয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী রয়েছেন বিএনপি প্রার্থী নজরুল ইসলাম পেয়েছেন ৭ হাজার ৭’শ ৪৩ ভোট।
সিরাজগঞ্জ পৌরসভায় আওয়ামীলীগ প্রার্থী সৈয়দ আব্দুর রউফ মুক্তা সিরাজী ১৪ হাজার ৫’শ ১০ ভোট পেয়ে এগিয়ে রয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে বিএনপি প্রার্থী এম.মোকাদ্দেছ আলী পেয়েছেন ৭ হাজার ৯’শ ৫৮ ভোট।
রাজবাড়ী পৌরসভায় আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী মোহম্মদ আলী চৌধুরী নৌকা মার্কা প্রতিক নিয়ে ১৮ হাজার ৮শত ২৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দি বিএনপির অর্নব নেওয়াজ মাহমুদ হৃষিত ধানের শীষ প্রতিক নিয়ে ১১ হাজার ২শত ৬৬ ভোট পেয়েছেন।
পাংশা পৌরসভায় আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী আব্দুল আল মাসুদ বিশ্বাস নৌকা মার্কা প্রতিক নিয়ে ১২ হাজার ৪শত ৯৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দি বিএনপির চাঁদ আলী খান ধানের শীষ প্রতিক নিয়ে ২ হাজার ১শত ৩৬ ভোট পেয়েছেন।
গোয়ালন্দ পৌরসভা নির্বাচনে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী বর্তমান মেয়র শেখ মোঃ নিজাম ৬ হাজার ৬শত ৭২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দি আ’লীগের মোঃ নজরুল ইসলম মন্ডল নৌকা প্রতিক নিয়ে ৪ হাজার ৭শত ৪৯ ভোট পেয়েছেন।
শরীয়তপুরে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী রফিকুল ইসলাম কোতোয়াল ১৬ হাজার ৮শ ৫০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছে। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি বিএনপির প্রার্থী সরদার একেএম নাসির উদ্দিন কালু পেয়েছেন ৩ হাজার ৮শ ১৬ ভোট।
জাজিরায় আওয়ামী লীগের মনোনিত প্রার্থী মোঃ ইউনুস বেপারী নৌকা প্রতীকে ৩৮১০ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি স্বতন্ত্র প্রার্থী আনিসুর রহমান মাদবর পেয়েছেন ২৮৮৯ ভোট।
ডামুড্যায় আওয়ামীলীগের প্রার্থী হুমায়ুন কবির বাচ্চু নৌকা প্রতীকে ৪৭৬২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি বিএনপির আলমগীর হোসেন মাদবর পেয়েছেন ৩০৫৭ ভোট।
নড়িয়ায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোঃ হায়দার আলী নৌকা প্রতীকে ৫৮৫৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি স্বতন্ত্র প্রার্থী শহীদুল ইসলাম বাবু পেয়েছেন ৪৯৩৬ ভোট।
ভেদরগঞ্জে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আব্দুল মান্নান হাওলাদার নৌকা প্রতীকে ৩৩৫৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বি বিএনপির প্রার্থী বিএম মোস্তাফিজ পেয়েছেন ১২৭৪ ভোট।
ভাঙ্গুড়া পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী গোলাম হাসনাইন রাসেল ৪ হাজার ৮৬৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী বিএনপি প্রার্থী এ্যাডভোকেট মজিবুর রহমান পেয়েছেন ৩ হাজার ১১৫ ভোট।
ফরিদপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী কামরুজ্জামান মাজেদ ৩ হাজার ৯৯৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী বিএনপি প্রার্থী এনামুল হক পেয়েছেন ৩ হাজার ৪৮৫ ভোট।
সুজানগর পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী আব্দুল ওহাব ৬ হাজার ১৪৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী তোফাজ্জল হোসেন তোফা পেয়েছেন ৫ হাজার ৬০০ ভোট।
ঈশ্বরদীতে আওয়ামী লীগ প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ ২৬ হাজার ৯১৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী বিএনপি প্রার্থী মোখলেসুর রহমান পেয়েছেন ৯ হাজার ৩৭২ ভোট।
সাঁথিয়া পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী মিরাজুল ইসলাম প্রামানিক ১২ হাজার ৫৮৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী বিএনপির সিরাজুল ইসলাম পেয়েছেন ৮ হাজার ৪৭ ভোট।
বড়াইগ্রাম পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রাথী মো. বারেক সরদার ৫০২৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্র্থী বিএনপি’র বিদ্রোহী ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. শরীফুল হক মুক্তা পেয়েছেন ৩০৮১।
গোপালগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচনে সরকার দলীয় মনোনিত মেয়র প্রার্থী কাজী লিয়াকত আলী লেকু ১৭ হাজার ১৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদন্দি সতন্ত্র মেয়র প্রার্থী মোঃ মুশফিকুর রহমান লিটন ৪ হাজার ৭২০ ভোট পেয়েছেন।
ঠাকুরগাঁও জেলার পীরগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচনে আ’লীগ প্রার্থী কসিরুল ইসলাম ৫হাজার ৭৫৩ ভোট পেয়ে বে-সরকারি ভাবে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী রাজিউর রহমান রাজু পেয়েছেন ৫ হাজার ১১৩ ভোট।
জামালপুরের সরিষাবাড়িতে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী রোকনুজ্জামান রোকন ১৮২৪৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্ধি বিএনপি মনোনীত প্রার্থী এ.কে.এম ফয়েজুল কবীর তালুকদার পেয়েছেন ৭৬৩২ ভোট।
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী মো. মাহফুজুল হক ৬৮২২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্ধি বিএনপি মনোনীত প্রার্থী হারুনূর রশিদ পেয়েছেন ৪৯১০ ভোট।
চাঁদপুরের মতলব আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী আওলাদ হোসেন লিটন ২৩৯৬৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্ধি বিএনপি মনোনীত প্রার্থী এনামুল হক বাদল পেয়েছেন ৭৬৮৫ ভোট।
চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী মাহবুবুল আলম লিপন ১২৯৯৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্ধি বিএনপি মনোনীত প্রার্থী আব্দুল মান্নান খান বাচ্চু পেয়েছেন ১২১৮০ ভোট।
চাঁদপুরের কচুয়া আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী নাজমুল আলম স্বপন ১০৭৩৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্ধি বিএনপি মনোনীত প্রার্থী হুমায়ুন কবির পেয়েছেন ১৪৭৫ ভোট।
বগুড়ার শেরপুর পৌরসভার মেয়র পদে শেরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ মো.আব্দুস সাত্তার বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছে। তার নিকটতম বিএনপি মনোনীত (ধানের শীষ) প্রতিকের বর্তমান মেয়র স্বাধীন কুমার কুন্ডু পেয়েছে ৬হাজার ১‘শ ৬৫ভোট।
ধামরাই পৌর নির্বাচনে আওয়ামীলীগের প্রার্থী গোলাম কবির ১২ হাজার ৫১৯ ভোট পেয়ে বেসরকারি ভাবে বিজয়ী হয়েছে। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী বিএনপির প্রার্থী পেয়েছেন ১২ হাজার ৩৪৭ ভোট।
মাটিরাঙ্গা পৌরসভায় আওয়ামীলীগের শামছুল হক বেসরকারিভাবে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি ভোট পেয়েছেন ৭ হাজার ৩৩৬। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্ধি বিএনপি‘র বাদশা মিয়া পেয়েছেন ৩ হাজার ৩৮৫ ভোট।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামীলীগ প্রার্থী তাকজিল খলিফা কাজল মেয়র পদে জয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ১৪ হাজার ৬৯৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির হাজি মন্তাজ মিয়া পেয়েছেন ৩ হাজার ২৩ ভোট।
মাদারীপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী মো. খালিদ হোসেন ইয়াদ নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ২০ হাজার ৭২৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি‘র মিজানুর রহমান মুরাদ ধানের শীষ প্রতীকে পেয়েছেন ৫ হাজার ১৭৭ ভোট।
শিবচর পৌরসভায় আওয়ামীলীগের মো. আওলাদ হোসেন খান ১০ হাজার ১৩৭ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মো. তোফাজ্জেল হোসেন খান তোতা পেয়েছেন ৪৯১ ভোট।
কালকিনি পৌরসভায় স্বতন্ত্র প্রার্থী মশিউর রহমান সবুজ ৫ হাজার ৬৬১ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ পেয়েছেন ৪৮০৪। আওয়ামীলীগের প্রার্থী নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ৪ হাজার ৫০১ ভোট।
মাগুরা সদর পৌরসভার নির্বাচনে আওয়ামীলীগ দলীয় প্রার্থী খুরশিদ হায়দার টুটুল মোট ২৭ হাজার ৯০৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ইকবাল আখতার খান কাফুর ১৫ হাজার ৪৪৯ ভোট পেয়েছেন।
নাটোরের গুরুদাসপুর পৌরসভায় আওয়ামীলীগ মনোনিত প্রার্থী শাহনেওয়াজ আলী মোল্লা ৯হাজার ৫৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি স্বতন্ত্র প্রার্থী বিএনপির বিদ্রোহী আমজাদ হোসেন নারিকেল গাছ পেয়েছে ৫হাজার ৪৯৪ ভোট।
নাটোর পৌরসভায় আওয়ামীলীগ মনোনিত উমা চৌধুরী জলি ১৯হাজার ২৬৫ভোট পেয়ে বেসরকারী ভাবে বিজয়ী হয়েছে, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি বিএনপির এমদাদদুল হক আল মামুন ১৬হাজার ২০৬ভোট।
নলডাঙ্গা পৌরসভায় আওয়ামীলীগ মনোনিত শফির উদ্দিন মন্ডল ৩হাজার ১৫ ভোট পেয়ে বেসরকারী ভাবে বিজয়ী হয়েছেন,তার নিকটতম বিএনপির আব্বাস আলী নান্নু ১হাজার ৬৯৫ ভোট।
সিংড়া পৌরসভায় আওয়ামীলীগ মনোনিত মো: জান্নাতুল ফেরদৌস ১৪হাজার ৫৭০ ভোটে বেসরকারী ভাবে বিজয়ী হয়েছে,তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি বিএনপির শামিম আল রাজি মো: শিহানুর রহমান ৪হাজার ৩৯৩ ভোট।
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে মোট নয়টি কেন্দ্রের ভোট গননা শেষে বেসকারী ফলাফলে আওয়ামীলীগ প্রার্থী মো: আব্দুল্লা আল মামুন নৌকা প্রতীক ৪৮৪১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদন্দ্বী বিএনপির মো: আজাদুল করিম প্রামানিক ধানের শীষ প্রতীক পেয়েছেন ১৯৯৩ ভোট ।
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে ১৪টি কেন্দ্রের ফলাফলে ১৫৫১০ ভোট পেয়ে বেসরকারী ভাবে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীক নিয়ে আওয়ামীলীগের মেয়র প্রার্থী মো: আতাউর রহমান সরকার। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ফারুখ আহমেদ ধানেরশীষ প্রতীক পেয়েছেন ৫৭৯৩ ভোট ।
গাইবান্ধার ২৯ টি কেন্দ্রের ফলাফলে বেসরকারী ভাবে ১০ হাজার ১ শ ৯৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা মার্কা নিয়ে আওয়ামী লীগের শাহ জাহাঙ্গীর কবীর মিলন। নিকটতম প্রতীদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্রপ্রার্থী ইঞ্জিন মার্কা নিয়ে আনওয়ারুল সরয়ার সাহিব পেয়েছেন ৭ হাজার ২ শ ৭২ ভোট।
মোড়েলগঞ্জ পৌরসভায় এ্যাডভোকেট মনিরুল হক তালুকদার নৌকা প্রতীক নিয়ে ৭হাজার ৮শত ৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদন্ধী বিএনপির আব্দুল মজিদ জব্বার ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১ হাজার ৩শ’ ৪৭ ভোট।
মুন্সীগঞ্জ পৌরসভায় নৌকা প্রতীকে ২৭৩১৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সম্পাদক হাজী মো. ফয়সাল বিপ্লব। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি ধানের শীষ প্রতীকের বর্তমান মেয়র এ কে এম ইরাদত মানু পেয়েছেন ৫ হাজার ৮৩১ ভোট।
রাঙামাটি পৌরসভা নির্বাচনে বেসরকারিভাবে মেয়র প্রার্থী নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামীলীগ প্রার্থী আকবর হোসেন চৌধুরী। তিনি পেয়েছেন ১৭,৯৪৩ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জনসংহতি সমিতি সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. গঙ্গা মানিক চাকমা নারিকেল গাছ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১০,১৯৮ ভোট।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল পৌর নির্বাচনে বেসরকারি ফলাফলে মেয়রপদে আ’লীগ প্রার্থী আব্দুর রশিদ খান ৩ হাজার ২শ’ ১৮ভোট পেয়ে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আমানুল্লা আল মাসুদ (রেলইঞ্জিন) প্রতীকে ভোট পেয়েছেন ২ হাজার ৭শ’ ২০ভোট।
চাঁপাই নবাবগঞ্জ সদর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী সামিউল হক লিটনকে ১ হাজার ভোটে পরাজিত করে মেয়র নির্বাচিত হলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী অধ্যাপক নজরুল ইসলাম। নজরুল ইসলাম পেয়েছেন ৩১ হাজার ৫শ’ ৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বদ্বী প্রার্থী সামিউল হক লিটন পেয়েছেন ৩০ হাজার ৫শ’ ৪ ভোট।
শিবগঞ্জ পৌরসভায় ১০ হাজার ২শ’ ১৫ ভোট পেয়ে বেসরকারি ভাবে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী (স্বতন্ত্র প্রার্থী) কারিবুল হক রাজিন। তার নিকটতম প্রতিদ্বদ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী জাফর আলী পেয়েছেন ৬ হাজার ২শ’ ২২।
বাগেরহাট পৌরসভায় মেয়র পদে আওয়ামী লীগ প্রার্থী খান হাবিবুর রহমান নৌকা প্রতীক নিয়ে মাত্র ১১৭ ভোট বেশী পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যা ৯ হাজার ৯শ’ ৮১। তার নিকটতম প্রতিদন্ধী আওয়ামী লীগের বহিস্কৃত সতন্ত্র মেয়র প্রার্থী মিনা হাসিবুল হাসান শিপন মোবাইল ফোন প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৯ হাজার ৮শ’ ৩৭ ভোট।
আড়ানী পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী মুক্তার আলী নৌকা প্রতিক নিয়ে ৫১৯৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি বিএনপির তোজাম্মেল হক পেয়েছেন ধানে শীষ, ২৭১৬।
তাহেরপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ নৌকা প্রতিক নিয়ে ৭৯৪৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দি¦ বিএনপির আবু নঈম মো. সামসুর রহমান মিন্ট ধানের শীষ প্রতিক নিয়ে পেয়েছেন ৩১৮১ ভেট।
কেশরহাট পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী শহিদুজ্জামান বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আলাউদ্দিন আলো।
কাকনহাটে পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী আব্দুল মজিদ মাস্টার ৫ হাজার ৮০৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি হাফিজুর রহমান পেয়েছেন ৪ হাজার ৪৪০ ভোট।
ভবানীগঞ্জ পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী আব্দুল মালেক ৫ হাজার ২৫৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি বিএনপির আব্দুর রাজ্জাক পেয়েছেন ৪৩২১।
দুর্গাপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের তোফাজ্জল হোসেন ৮০৮৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি স্বতন্ত্রপ্রার্থী হাসানুজ্জামান সান্টু পেয়েছেন ৪৭২৭ ভোট।
গোদাগাড়ী পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী মনিরুল ইসলাম বাবু ১০৩৮৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি বিএনপির আনোয়ারুল ইসলাম পেয়েছেন ৬৩০৪ ভোট।
মুন্ডুমালা পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী গোলাম রব্বানী ৬৪৫৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি বিএনপির ফিরোজ কবির পেয়েছেন ৪৬৪৬ ভোট।
কাটাখালি পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী আব্বাস আলী সরদার ৬৭১৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি বিএনপির মাসুদ রানা পেয়েছেন ৪৪১৩ ভোট।
কাহালুতে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী হেলাল উদ্দিন কবিরাজ। তিনি পেয়েছেন ৪ হাজার ৭৫৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বিএনপির আবদুল মান্নান পেয়েছেন ৩ হাজার ৪৬৭ ভোট।
সারিয়াকান্দিতে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ দলীয় প্রার্থী আলমগীর শাহী সুমন। তিনি পেয়েছেন ৫ হাজার ৭৭৬ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি দলীয় প্রার্থী ও সাবেক মেয়র আলহাজ টিপু সুলতান পেয়েছেন ২ হাজার ৪৪৭ ভোট।
ধুনটে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ও বর্তমান মেয়র এজিএম বাদশা। তিনি পেয়েছেন ৪ হাজার ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি প্রার্থী ও সাবেক মেয়র আলিমুদ্দিন হারুন ম-ল পেয়েছেন ২ হাজার ৪৬৫ ভোট।
শিবগঞ্জে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ দলীয় প্রার্থী তৌহিদুর রহমান মানিক। তিনি পেয়েছেন ৭ হাজার ২৬২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি প্রার্থী ও সাবেক মেয়র মতিউর রহমান পেয়েছেন ৬ হাজার ৫৪ ভোট।
সাভার পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী হাজী আবদুল গণি ৩৫৬২৯ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির বদিউজ্জামান বদির পেয়েছেন ২৯১৫৮ ভোট।
পঞ্চগড় পৌরসভা নির্বাচনে পুনরায় মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন বিএনপি মনোনীত প্রার্থী তৌহিদুল ইসলাম। তিনি পেয়েছেন ১৩ হাজার ৮৬৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী জাকিয়া খাতুন নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ৬ হাজার ৭৯৮ ভোট।
কুমিল্লার বরুড়া পৌরসভায় জসিম উদ্দিন পাটোয়ারী ধানের শীষ প্রতীকে মোট ১২ হাজার ১৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি মো. বাহাদুরুজ্জামান নৌকা প্রতীকে ৫ হাজার ৭৯০ ভোট পেয়েছেন।
নীলফামারীর জলঢাকা পৌরসভা নির্বাচনে বিএনপি দলীয় মেয়র প্রার্থী উপজেলা বিএনপির সভাপতি ফাহমিদ ফয়সাল কমেট চৌধুরী ধানেরশীষ প্রতীকে ৯ হাজার ৬৫৪ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী ইলিয়াছ হোসেন বাবলূ নারিকেল গাছ প্রতীকে ৭ হাজার ৫৪১ ভোট পেয়েছেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের রহনপুর পৌরসভা নির্বাচনে বিএনপি মনোনিত প্রার্থী তারিক আহমদ ১ হাজার ৮‘শ ৮৫ বেশি ভোট পেয়ে বেসরকারী ভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি ভোট পেয়েছেন ৯ হাজার ৫‘শ ১৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থি আওয়ামীলীগ মনোনিত প্রার্থি গোলাম রাব্বানী বিশ্বাস পেয়েছেন ৭ হাজার ৬‘শ ৩২ ভোট।
নাটোরের গোপালপুর পৌরসভায় বিএনপি মনোনিত প্রার্থী ৪হাজার ৯১৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি আওয়ামীলীগের রোখসানা মোর্ত্তুজা লিলি ৩হাজার ৯৯২ ভোট।
চারঘাট পৌরসভায় বিএনপি প্রার্থী জাকির হোসেন ৭৫০২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার
নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি আওয়ামী লীগ প্রার্থী নার্গিস খাতুন পেয়েছেন ৭৩৯৬ ভোট।
নওহাটা পৌরসভা বিএনপি প্রার্থী শেখ মকবুল হোসেন ১২৭৮৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি আওয়ামী লীগ প্রার্থী আব্দুল বারী খান পেয়েছেন ১১৬৭৯ ভোট।
পুঠিয়ায় বিএনপি মনোনীত আসাদুল হক আসাদ ধানের শীষ প্রতীকে ৪ হাজার ৪০২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী রবিউল ইসলাম রবি পেয়েছেন নৌকা প্রতীকে ৪ হাজার ১৩১ ভোট।
তানোরে বিএনপি মনোনিত মিজানুর রহমান ধানের শীষ প্রতীকে ৮ হাজার ৫৯৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ মনোনিত প্রার্থী ইমরুল হক নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ৮ হাজার ৫৮৪ ভোট।
বগুড়ার গাবতলীতে বিজয়ী হয়েছেন বিএনপি দলীয় প্রার্থী ও বর্তমান মেয়র সাইফুল ইসলাম। তিনি পেয়েছেন ৭ হাজার ১৭১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল জলিল পাইকাড় পেয়েছেন ২ হাজার ২৩৬ ভোট।
সান্তাহারে বিজয়ী হয়েছেন বিএনপি দলীয় প্রার্থী ও বর্তমান মেয়র তোফাজ্জল হোসেন ভুট্টো। তিনি পেয়েছেন ৮ হাজার ৮৬৯ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ প্রার্থী রাশেদুল ইসলাম রাজা পেয়েছেন ৮ হাজার ২৮৯ ভোট।
বগুড়া সদর পৌরসভায় এগিয়ে রয়েছেন বিএনপি দলীয় প্রার্থী ও বর্তমান মেয়র এডভোকেট মাহবুবুর রহমান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের প্রার্থী এডভোকেট রেজাউল করিম মন্টু।
নন্দীগ্রাম পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী কামরুল হাসান জুয়েলের জগ মার্কা প্রতীক ৪ হাজার ৪শ’৪৩ ভোট পেয়ে জয়লাভ করে। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি বিএনপি প্রার্থী সুশান্ত কুমার সরকারের ধানের শীষ প্রতীক ৪ হাজার ৩শ’ ৪৬ ভোট পায়।
পাবনা পৌরসভায় স্বতন্ত্র প্রার্থী কামরুল হাসান মিন্টু ৩০ হাজার ৫৪৭ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী আওয়ামী লীগ প্রার্থী রকিব হাসান টিপু পেয়েছেন ২৪ হাজার ৬৫৪ ভোট।
খাগড়াছড়ি পৌরসভায় স্বতন্ত্র প্রার্থী মো: রফিকুল আলম ৯ হাজার ৪১৪ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি আওয়ামীলীগের মো: শানে আলম পেয়েছেন ৫ হাজার ৫৩৭ ভোট।
মিরকাদিম পৌরসভায় নৌকা প্রতীকে ১৩ হাজার ৪৬৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী শহিদুল ইসলাম শাহীন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি জেলা আওয়ামী লীগের শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক মনছুর আহামেদ কালাম (মোবাইল ফোন) পেয়েছেন ৪হাজার ৬৯ ভোট।
নাগেশ^রী পৌরসভায় জাপা প্রার্থী আব্দুর রহমান মিয়া লাঙ্গল মার্কা নিয়ে ময়ের পদে জয়লাভ করছেনে। তিনি পেয়েছেন ১০ হাজার ৪৪৬ ভোট । আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোহাম্মদ হোসেন ফাকু তার নকিটতম প্রতিদ্বন্দ্বী। মোহাম্মদ হোসেন ফাকু পান ৮ হাজার ৯০৫ ভোট।