সিলেটের জেলা প্রশাসকের সীমান্তিকের বিভিন্ন কার্যক্রম পরিদর্শন

সীমান্তিকের বিভিন্ন প্রকল্পের কার্যক্রম গতকাল সোমবার পরিদর্শন কালে জেলা প্রশাসক মো: শহিদুল ইসলাম বলেন, বাংলাদেশে স্বাস্থ্য সেবা খাতে দক্ষ জনশক্তির বড়ই অভাব বিশেষ করে গ্রামীন পর্যায়ে । ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফদের নীতিমালা প্রনীত হওয়া, দ্বিতীয় শ্রেণীর কর্মকর্তা পদ মর্যাদা দেওয়া, স্বাস্থ্য সেবা কাঠামোতে তাদের পদ সৃষ্টি হওয়া ইত্যাদি বিষয়গুলো তিনি জোরালো ভাবে উল্লেখ করেন। জেলা প্রশাসক ধোপাদিঘী পাড়স্থ সীমান্তিক পরিচালিত বিনোদিনী হাসপাতাল পরিদর্শন কালে তিনি হাপাতালে অবস্থানরত রোগীদের সাথে কথা বলেন। প্রজেক্ট ম্যানেজার মো: পারভেজ আলমসহ দায়িত্বরত ডাক্তার ও নার্সদের সাথেও মতবিনিময় করেন। তারপর বিনোদিনী হাসপাতাল থেকে বালুচর সীমান্তিকের রিসার্স প্রকল্প ”প্রজন্ম ” পরির্দশন করেন। প্রজন্ম প্রকল্পের সিনিয়র কর্মকর্তা নাজমা বেগম ও ডাক্তার অরুনাংশ দত্ত প্রকল্পের বিভিন্ন কার্যক্রম জেলা প্রশাসক ঘুরিয়ে দেখান। প্রকল্পের ল্যাবরোটরি দেখে তিনি তার ভুয়সী প্রসংশা করেন। এর পর তিনি উপশহরস্থ সীমান্তিক ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি প্রোগ্রাম পরিদর্শন কালে জেলা প্রশাস মা ও শিশু স্বাস্থ্যের ভুমিকা রাখার জন্য দক্ষ মিডওয়াইফারি /জনবল তৈরীর জন্য সীমান্তিক এবং ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি কে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। প্রকল্পের সমন্বয়কারী ডা:এসএম রুহুল আমিন সকল শিক্ষার্থী ও উপস্থিত সবাইকে পরিচয় করিয়ে দেন এবং প্রকল্পের লক্ষ্য উদ্দেশ্য ও চলমান অগ্রগতি জেলা প্রশাসক সহ আগত সকলের অবগতির জন্য উপস্থাপন করেন। সময় সল্পতার কারনে সীমান্তিকের সকল প্রকল্প ঘুরে দেখা একদিনে সম্ভব নয় বিধায় মাল্টিমিডিয়া প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে সীমান্তিকের বর্তমান চলমান প্রকল্পের কার্যক্রম সম্পর্কে সীমান্তিকের পরিচালক কাজী হুমায়ুন কবির ব্যাখ্যা করেন। পরিদর্শনকালীন সময়ে উপস্থিত ছিলেন মো: শামীম আহমদ , মো: পারভেজ আলম, কাজী হুমায়ুন কবির, আব্দুর রুউফ তফাদার, মো: মাসুম বিল্লাহ চৌধুরী প্রমুখ। পরির্দশন শেষে পরির্দশন বই এ তিনি সীমান্তিকের চলমান কার্যক্রম সম্পর্কে সন্তুষ্টি প্রকাশ এবং ভুয়সী প্রসংশা করেন । বিজ্ঞপ্তি