আজমল বক্ত সাদেকের বাসায় পুলিশী তল্লাসী : সিলেট মহানগর বিএনপির নিন্দা

Sadik  (2) copyসিলেট মহানগর বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বর্তমান আহবায়ক কমিটির অন্যতম সদস্য, ৯০’র স্বৈরাচার বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাহসী সৈনিক, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সদস্য আজমল বক্ত সাদেকের বাসায় ব্যাপক তল্লাসী চালিয়েছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার দুপুর ১২ থেকে ২টা পর্যন্ত টানা ২ ঘন্টা বিএনপি নেতা আজমল বক্ত সাদেকের জিন্দাবাজারস্থ বাসভবনে তল্লাসী চলানোর পাশাপাশি পরিবারের সদস্যদের ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করে ডিবি পুলিশের একটি দল। পুলিশের এমন কার্যক্রমে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ ও নিন্দা জানিয়েছেন সিলেট মহানগর বিএনপির নেতৃবৃন্দ।
গতকাল শুক্রবার এক বিবৃতিতে নিন্দা জানান, সিলেট মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি এমএ হক, মহানগর বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য নাসিম হোসেন, অধ্যাপক মখসুদ আলী, সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও আহবায়ক কমিটির সদস্য আব্দুল কাইয়ুম জালালী পংকী, অ্যাডভোকেট নোমান হোসেন, কাউন্সিলর রেজাউল হাসান কয়েছ লোদী, অ্যাডভোকেট হাবিবুর রহমান হাবিব, হুময়িুন কবির শাহীন, মিফতা সিদ্দিকী, কাউন্সিলর ফরহাদ চৌধুরী শামীম, এমদাদ হোসেন চৌধুরী, মাহবুব চৌধুরী, ডা. মো. নাজমুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট ফয়জুর রহমান জাহেদ, আহাদুস সামাদ, মঈন উদ্দিন সুহেল, ওমর আশরাফ ইমন, কাউন্সিলর সৈয়দ তৌফিকুল হাদী, কাউন্সিলর মিসবাহ উদ্দিন, এমএ রহিম, মুফতি বদরুনূর সায়েক, রেজাউল করিম আলো, হাদীয়া চৌধুরী মুন্নি, মুফতি নেহাল মুর্শেদ, আলাউদ্দিন, আব্দুস সাত্তার, আব্দুল জব্বার তুতু।
বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, দেশকে বাকশালে পরিণত করেছে বর্তমান স্বৈরাচার ও অবৈধ আওয়ামী লীগ সরকার। প্রতিনিয়ত বিরোধীদলকে দমন-নিপিড়নে আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর সদস্যদের ব্যবহার করে দেশের মানবাধিকার লঙ্গন করা হচ্ছে। নেতৃবৃন্দ বলেন, আমরা আগেও বলেছি এখনও বলছি, আইনশৃঙ্খলাবাহিনী ব্যবহার না করে গণতান্ত্রীকভাবে আমাদের সাথে রাজপথে মোকাবেলা করুন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে আমরা বলছি, বিরোধীদল দমনে অতি উৎসাহি হবেনা এর পরিণতি শুভ হবেনা। আপনারা যদি জাতীয়তাবাদী দলের জনপ্রিয়তা দেখতে চান তাহলে এই মুহুর্তে একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন দিন। তাহলেই বুঝতে পারবেন বাংলাদেশের মানুষের কাছে জাতীয়তাবাদী দলের জনপ্রিয়তা কেমন। বিজ্ঞপ্তি