রাজনৈতিক কারণেই কোকোর মৃত্যু হয়েছে : গায়েবানা জানাজায় খোকা ও ফারুক

কোকোর শোককে শক্তিতে পরিণত করে অবৈধ সরকারে পতন ঘটাতে হবে

আরাফাত রহমান কোকোর নামাজে জানাজা শেষে বিশেষ দোয়া। ছবি- এনা।
আরাফাত রহমান কোকোর নামাজে জানাজা শেষে বিশেষ দোয়া। ছবি- এনা।

নিউইয়র্ক থেকে এনা: বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা এবং স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এবং বিএনপির চেয়ারপার্সন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর মৃত্যুতে গায়েবানা জানাজার আয়োজন করে গত ২৫ জানুয়ারি সন্ধ্যায় জ্যাকসন হাইটসের ডাইভার সিটি প্লাজায়। জানাজায় বিএনপির নেতৃবৃন্দ ছাড়াও সর্বস্তরের প্রবাসী বাংলাদেশীরা অংশগ্রহণ করেন। জানাজায় শেষে এক সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে বিএনপির ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকা ও সাবেক শিক্ষামন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপার্সসের উপদেষ্টা ওসমান ফারুক বলেন, আরাফাত রহমান কোকোর মৃত্যু রাজনৈতিক। রাজনৈতিক কারণেই কোকোর মৃত্যু হয়েছে। তারা বলেন, এই শোককে শক্তিতে রূপান্তরিত করে অবৈধ শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটিয়ে বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
আরাফাত রহমান কোকোর গায়েবা জানাজায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল লতিফ স¤্রাট, যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমান জিল্লু, যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা আহবায়ক ডা. মজিবুর রহমান মজুমদার, সাবেক সিনিয়র সহ সভাপতি গিয়াস আহমেদ, সাবেক সহ সভাপতি হযরত আলী, সাবেক সহ সভাপতি শরাফত হোসেন বাবু, এডভোকেট জামাল আহমেদ জনি, সাবেক কোষাধ্যক্ষ জসীম ভূইয়া, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তারেক পরিষদ আন্তর্জাতিক কেন্দ্রীয় কমিটির চেয়ারম্যান আকতার হোসেন বাদল, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাকির আজাদ, হেলাল উদ্দিন, যুব দলের কেন্ত্রীয় কমিটির সহ আন্তর্জাতিক বিষয় সম্পাদক এম এ বাতিন, জাসাসের কেন্দ্রীয় কমিটির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক গোলাম ফারুক শাহীন, বিএনপি নেতা গিয়াস উদ্দিন, নিয়াজ আহমেদ জুয়েল, যুব দলের সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈদ আহমেদ, ছাত্রদলের সভাপতি আতাউর রহমান আতা, সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম জনি, জাতীয়তাবাদী ফোরামের সাবেক সভাপতি রাফেল তালুকদার, সভাপতি নুরুল আমিন পলাশ, সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম ডালিম, বিএনপি নেতা সরোয়ার খান বাবু, যুব দল নেতা আমানত হোসেন আমান, বদরুল হক আজাদ, এবাদ চৌধুরী, সেলিম রেজা, এমলাখ হোসেন ফয়সাল, এমদাদ তরফদার, ফেরদৌস ওয়াহিদ, ফিরোজ আহমেদ, কামাল উদ্দিন, সায়েদ আহমেদ, বাবার উদ্দিন, আতিকুল হক আহাদ, শেখ হায়দার আলী, এবিএম হেলালুর রহমান হেলাল, রুহুল আমিন নাসির, গোলাম হোসেন, ওয়াহিদ আলী মন্ডল প্রমুখ।
বিএনপির সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকা বলেন, আজকে আরাফাত রহমান কোকো মালয়েশিয়াতে দুর্ভাগ্যজনকভাবে ইন্তেকাল করলেন। আজকে একজন মা হিসাবে খালেদা জিয়া তার ছেলের মৃত্যুকালে এবং রোগাক্রান্ত সময় কাছে পাননি। এমনকি কোকো সঠিক চিকিৎসা থেকে শুরু করে সব কিছু থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। অনেকেই বলেন এবং মালয়েশিয়ায় কোকোর যারা আত্মীয় স্বজন আছেন তাদের কাছ থেকে শুনেছি যে যখন কোকো জেনেছেন পার্লামেন্টে প্রধানমন্ত্রী বক্তব্যে বলছেন, বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে মামলা করা যুক্তিযুক্ত এবং তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলছেন, বেগম খালেদা জিয়ার স্থান আলোচনার টেবিল নয় কারাগার হওয়া উচিত। সেই সময় থেকেই তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হন এবং যার ফলশ্রুতিতে হাসপাতালে নেয়ার পথে ইন্তেকাল করেন। তিনি বলেন, রাজনৈতিক কারণেই আরাফাত রহমান কোকোর মুত্যুর কারণ বলে আমাদের পার্টির অধিকাংশ নেতাকর্মী এবং সমর্থক মনে করেন। আরাফাত রহমান কোকোর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আপনারা জানেন আজকে সারা দেশকে জুলুম- নির্যাতনের স্বর্গ রাজ্যে পরিণত করেছে এই স্বৈরাচারি শেখ হাসিনা সরকার। যেখানে সেখানে ক্রসফায়ারে মানুষকে হত্যা করা হচ্ছে, আমাদের নেতাকর্মীরা গুম হচ্ছে। আজকে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াসহ লক্ষ লক্ষ বিএনপির নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হচ্ছে। তিনি বলেন, আরাফাত রহমান কোকোর জানাজার এখানে দাঁড়িয়ে আমরা নতুন শক্তিতে বলিয়ান হতে চাই। আরাফাত রহমান কোকো যেভাবে নিবৃত্তে প্রাণ দিয়ে গেলেন। আমাদের প্রচন্ডভাবে শোকাহত করেছে। কোকোর সেই শোককে আমরা শক্তিকে পরিণত করতে চাই এবং সেই শক্তি দিয়ে এই স্বৈরাচারি সরকারের সকল জুলুম নির্যাতনের বিরুদ্ধে আন্দোলন- সংগ্রাম করে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনা- জনগণের বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করতে চাই। অর্থাৎ বাংলাদেশের মালিক হবে বাংলাদেশের জনগণ। মানুষ তার ভোটাধিকার প্রয়োগ করে রাষ্ট্রক্ষমতায় কাকে বসাবে সেটা তারা নির্ধারণ করবে। এ জন্য বেগম খালেদা জিয়া আজকে লড়াই করছেন। এই লড়াই ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের অসমাপ্ত লড়াই’র অংশ হিসাবে আমরা দেখি। তিনি বলেন, শেখ মুজিব ১৯৭৫ সালের এই জানুয়ারি মাসে বাংলাদেশে বাকশাল কায়েম করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে পদদলিত করেছেন, শেখ হাসিনা আবারো বাকশাল কায়েম করতে চাচ্ছেন। তিনি বলেন, বেগম খালেদা জিয়া স্বৈরাচার এরশাদের বিরুদ্ধে ৯ বছর আন্দোলন সংগ্রাম করে বাংলাদেশের মানুষকে গণতন্ত্র উপহার দিয়েছিলেন। আজকে শেখ হাসিনা সেই গণতন্ত্রের কবর রচনা করেছেন। বেগম খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানের নেতৃত্বে আমাদের লড়াই গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে আনার লড়াই। গণতন্ত্র মুক্তি না পাওয়া পর্যন্ত আমাদের এই লড়াই চলবে।
বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা এবং সাবেক শিক্ষামন্ত্রী ওসমান ফারুক বলেন, বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া স্বৈরাচারের শিকার। তারুণ্যের প্রতীক ও বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান স্বৈরাচারের শিকার এবং আরাফাত রহমান কোকোও স্বৈরাচারের শিকার। আজকে ছোটখাট বিষয় নিয়ে অনেকের বিরুদ্ধে দুদকে মামলা দেয়া হচ্ছে কিন্তু হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা বর্তমান সরকারের লোকজন চুরি করে যাচ্ছে, লুন্ঠন করে যাচ্ছে, শেয়ারবাজারে লুন্ঠন করছে, ব্যাকিং সেক্টরে লুন্ঠন করছে, কুইক রেন্টালে লুন্ঠন করে যাচ্ছে সেক্ষেত্রে কোন মামলা হচ্ছে না। অথচ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে অত্যন্ত ছোটখাট বিষয় নিয়ে তারেক রহমান এবং আরাফাত রহমান কোকোকে নির্বাসনে পাঠানো হয়েছে। সেই নির্বাসনে থাকা অবস্থায় আরাফাত রহমান কোকোকে প্রাণ দিতে হয়েছে। এর চেয়ে লজ্জার বিষয় বাংলাদেশে আর কিছুই হতে পারে না। বর্তমানে স্বৈরাচারি শেখ হাসিনার শাসনামলে বেগম খালেদা জিয়া, বিএনপির শীর্ষ নেতাসহ সারা দেশে বিএনপির নেতাকর্মীদের উপর অকথ্য নির্যাতন করা হচ্ছে। মানবাধিকার লংঘন করা হচ্ছে। আমি আজকে পরিষ্কারভাবে বলতে চাই গ্রেফতার, জুলুম নির্যাতন করে শেখ হাসিনার রক্ষা হবে না। বাংলাদেশের মানুষের গণতন্ত্রের স্বপ্ন আমরা বাস্তবায়ন করবো।
জানাজায় ইমামতি ও দোয়া পরিচালনা করেন নিউইয়র্ক স্টেট বিএনপির সভাপতি মাওলানা অলিউল্যাহ আতিকুর রহমান।

আজকে আরাফাত রহমান কোকো মালয়েশিয়াতে দুর্ভাগ্যজনকভাবে ইন্তেকাল করলেন। আজকে একজন মা হিসাবে খালেদা জিয়া তার ছেলের মৃত্যুকালে এবং রোগাক্রান্ত সময় কাছে পাননি। এমনকি কোকো সঠিক চিকিৎসা থেকে শুরু করে সব কিছু থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। অনেকেই বলেন এবং মালয়েশিয়ায় কোকোর যারা আত্মীয় স্বজন আছেন তাদের কাছ থেকে শুনেছি যে যখন কোকো জেনেছেন পার্লামেন্টে প্রধানমন্ত্রী বক্তব্যে বলছেন, বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে মামলা করা যুক্তিযুক্ত এবং তথ্যমনন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলছেন, বেগম খালেদা জিয়ার স্থান আলোচনার টেবিল নয় কারাগার হওয়া উচিত। সেই সময় থেকেই তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হন এবং যার ফলশ্রুতিতে হাসপাতালে নেয়ার পথে তিনি ইন্তেকাল করেন। তিনি বলেন, রাজনৈতিক কারণেই আরাফাত রহমান কোকোর মুত্যুর কারণ বলে আমাদের পার্টির অধিকাংশ নেতাকর্মী এবং সমর্থক মনে করেন। আরাফাত রহমান কোকোর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আপনারা জানেন আজকে সারা দেশকে জুলুম- নির্যাতনের স্বর্গ রাজ্যে পরিণত করেছে এই স্বৈরাচারি শেখ হাসিনা সরকার। যেখানে সেখানে ক্রসফায়ারে মানুষকে হত্যা করা হচ্ছে, আমাদের নেতাকর্মীরা গুম হচ্ছে। আজকে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াসহ লক্ষ লক্ষ বিএনপির নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হচ্ছে। তিনি বলেন, আরাফাত রহমান কোকোর জানাজার এখানে দাঁড়িয়ে আমরা নতুন শক্তিতে বলিয়ান হতে চাই। আরাফাত রহমান কোকো যেভাবে নিবৃত্তে প্রাণ দিয়ে গেলেন। আমাদের প্রচন্ডভাবে শোকাহত করেছে। কোকোর সেই শোককে আমরা শক্তিকে পরিণত করতে চাই এবং সেই শক্তি দিয়ে এই স্বৈরাচারি সরকারের সকল জুলুম নির্যাতনের বিরুদ্ধে আন্দোলন- সংগ্রাম করে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনা- জনগণের বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করতে চাই। অর্থাৎ বাংলাদেশের মালিক হবে বাংলাদেশের জনগণ। মানুষ তার ভোটাধিকার প্রয়োগ করে রাষ্ট্রক্ষমতায় কাকে বসাবে সেটা তারা নির্ধারণ করবে। এ জন্য বেগম খালেদা জিয়া আজকে লড়াই করছেন। এই লড়াই ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের যে অসমাপ্ত লড়াই’র অংশ হিসাবে আমরা দেখি। তিনি বলেন, শেখ মুজিব ১৯৭৫ সালের এই জানুয়ারি মাসে বাংলাদেশে বাকশাল কায়েম করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে যে পদদলিত করেছেন, শেখ হাসিনা আবারো বাকশাল কায়েম করতে চাচ্ছেন। তিনি বলেন, বেগম খালেদা জিয়া স্বৈরাচার এরশাদের বিরুদ্ধে ৯ বছর আন্দোলন সংগ্রাম করে বাংলাদেশের মানুষকে গণতন্ত্র উপহার দিয়েছিলেন। আজকে শেখ হাসিনা সেই গণতন্ত্রের কবর রচনা করেছে। বেগম খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানের নেতৃত্বে আমাদের লড়াই গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে আনার লড়াই। গণতন্ত্র মুক্তি না পাওয়া পর্যন্ত আমাদের এই লড়াই চলবে।
বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা এবং সাবেক শিক্ষামন্ত্রী ওসমান ফারুক বলেন, বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া স্বৈরাচারের শিকার। তারুণ্যের প্রতীক ও বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান স্বৈরাচারের শিকার এবং আরাফাত রহমান কোকোও স্বৈরাচারের শিকার। আজকে দুদকের মামলায় যাদেরকে দেয়া হচ্ছে ছোটখাট ব্যাপারে কিন্তু হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা বর্তমানেরর লোকজন চুরি করে যাচ্ছে, লুন্ঠন করে যাচ্ছে, শেয়ারবাজারে লুন্ঠন করছে, ব্যাকিং সেক্টরে লুন্ঠন করছে, কুইক রেন্টালে লুন্ঠন করে যাচ্ছে। আর সেখানে অত্যন্ত ছোটখাট বিষয় নিয়ে তারেক রহমান এবং আরাফাত রহমান কোকোকে নির্বাসনে পাঠানো হয়েছে। সেই নির্বাসনে থাকা অবস্থায় আরাফাত রহমান কোকোকে প্রাণ দিতে হয়েছে। এর চেয়ে লজ্জার বিষয় বাংলাদেশে আর কিছু হতে পারে না। বর্তমানে স্বৈরাচারি শেখ হাসিনার শাসনামলে বেগম খালেদা জিয়া, বিএনপির শীর্ষ নেতাসহ সারা দেশে বিএনপির নেতাকর্মীদের উপর অকথ্য নির্যাতন করা হচ্ছে। মানবাধিকার লংঘন করা হচ্ছে। আমি আজকে পরিষ্কারভাবে বলতে চাই গ্রেফতার, জুলুম নির্যাতন করে শেখ হাসিনার রক্ষা হবে না। বাংলাদেশের মানুষের গণতন্ত্রের স্বপ্ন আমরা বাস্তবায়ন করবো। জানাজায় ইমামতি ও দোয়া পরিচালনা করেন নিউইয়র্ক স্টেট বিএনপির সভাপতি মাওলানা অলিউল্যাহ আতিকুর রহমান।