‘বাংলাদেশেও জৈব পদ্ধতিতে পরিবেশ বান্দব ও জনস্বাস্থ্যমূখী চাষাবাদ শুরু’

fivdb pic 17.09.14.জৈবপণ্যের সনদ অংশগ্রহণমূলক অনুমোদন পদ্ধতির উপর কর্মশালায় বক্তারা বলেছেন- শাক-সবজি মানুষের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। কিন্তু জমিতে রাসায়নিক সার ব্যবহার করে শাক-সবজিকে বিষে প্ররিনত করা হচ্ছে। শুধু তাই নয় এতে শিশু থেকে শুরু কওে সব শ্রেণীর মানুষ বিভিন্ন জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। জমিতে বিভিন্ন ধরনের রাসায়নিক সারের ব্যবহারের ফলে পৃথিবি ব্যাপী পরিবেশের উপর ও জনস্বাস্থ্যের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে। এ কারণে বিশ্বের অন্যান্য দেশের পাশাপাশি বাংলাদেশেও জৈব পদ্ধতিতে পরিবেশ বান্দব ও জনস্বাস্থ্যমূখী চাষাবাদ শুরু হয়েছে। কিন্তু উৎপাদিত এ সকল জৈব পণ্যেও মানের অনিশ্চয়তার পাশাপাশি এর যথাযথ বাজার মূল্য নিশ্চিত হচ্ছে না। ফলে ভুক্তা ও উৎপাদনকারী কৃষক উভয়ই ক্ষতিগ্রহস্থ হচ্ছে।
গতকাল বুধবার এফআইভিডিবি’র উদ্যোগে খাদিম নগরের এফআইভিডিবি’র কেন্দ্রীয় প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে দিন ব্যাপী কর্মশালায় এ কথাগুলো বলেন বক্তারা।
এফআইভিডিবি’র নির্বাহী পরিচালক যেহীন আহমদের সভাপতিত্বে ও এফআইভিডিবি’র জাহেদ আহমদের পরিচালনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন- এফআইভিডিবি’র জীবনমান উন্নয়ন কর্মসূচির পরিচালক জাহিদ হোসেন। আরো বক্তব্য রাখেন- সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা মীর মো. মাহবুবুর রহমান, ভারতের তামিল নাডুর কি স্টোন ফাউন্ডেশনের রির্সোস পার্সন রবার্ট লিও টি সমরাজ, এফআইভিডিবি’র পরামর্শক পিজিএস বাংলাদেশ প্রেক্ষিত এর ড. শেখ তানভির হোসেন।
বক্তারা আরো বলেন- পরিবেশ ও জনবান্দব সবজি চাষ করতে হলে এবং বাজার মূল্য নিশ্চিত করন পদ্ধতি নিয়ে সরকারকে এগিয়ে আসতে হবে। জৈবকৃষিজাত শস্যের জনপদভিত্তিক মান যাচাই ও অনুমোদনের একটি পদ্ধতি যা পিজিএস নামে ভারতসহ বিভিন্ন দেশে বাস্তাবায়িত হচ্ছে। আমাদের দেশেও এই ব্যবস্থা চালু করলে সকলেই উপকৃত হবে। কর্মশালায় ভারতের একটি কৃষি বিশেষজ্ঞ দল কর্মশালায় এ সংক্রান্ত অভিজ্ঞতা উপস্থাপন করেন। পরে পিজিএস এর লগো অতিথিরা উদ্বোধন করেন। বিজ্ঞপ্তি