‘খালেদা জিয়া এখন ডাইল ভাত খাইরা ‘
আইলা না আইলা না ফলে ট্রেন মিস। খালেদা জিয়া এখন ডাইল ভাত খাইরা । তার কোন সিকিউরিটি নাই। মির্র্জা ফখরুল ইসলাম লম্বা লম্বা কথা বলেন। বাব্বারে! জীবনে এমপিও হতে পারবেন না। জেল খাটতে খাটতে জীবন যাবে। আওয়ামী লীগ তাকে বেশি বাড়তে দিবে না। ৭৫ পরবর্তী সময় অনেকে অনেক হয়েছেন। এখন আর সুযোগ নেই।
সমাজকল্যাণমন্ত্রী সৈয়দ মহসিন আলী গতকাল সন্ধ্যায় মৌলভীবাজার জেলার রাজনগর উপজেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত গণসংবর্ধনা সভায় এসব কথা বলেন। উপজেলা সদরের শহীদ মিনার চত্বরে (জামতলায়) আয়োজিত গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন- সংগঠনের সহ-সভাপতি আজাদ মিয়া চৌধুরী ঈমানী। সাংগঠনিক সম্পাদক ফয়ছল আহমদের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন- জেলা আওয়ামী লীগ নেতা মো. ফিরোজ, সৈয়দ ছিদ্দিকুল হাসান, জহুরা আলাউদ্দিন, আলাউর রহমান চৌধুরী, মসুদ আহমদ, সাইফুর রহমান বাবুল, উপজেলার নেতাদের আছকির খান, সাতির মিয়া, মিহির কান্তি দাস মঞ্জু, নজমুল হক সেলিম, সাদিকুর রহমান, এখলাছুর রহমান, রামলাল রাজভর, শাহেদুজ্জামান আনছারী মনাই, লুৎফুর রহমান লেবু, মো. জাকারিয়া ও এহতেশামুল হক সাজ্জাদ প্রমুখ।
এর আগে বিকাল ৫ টায় মন্ত্রী মঞ্চে পৌঁছালে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক দল ও প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানানো হয়। উপজেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক আছকির খান মন্ত্রীকে নৌকা আকৃতির স্বর্ণের কোটপিন পরিয়ে দেন। তার আগমনকে স্বাগত জানিয়ে বিভিন্ন সড়কে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, রাজনৈতিক সংগঠন ও ব্যক্তির পক্ষ থেকে অর্ধ-শতাধিক তোরণ নির্মাণ করা হয়।
সংবর্ধনা সভায় সৈয়দ মহসিন আলী নিজের ধূমপানের বিষয়ে হাস্যরস করে অনেক কথা বলেন। বলেন, মঞ্চে বসে সিগারেট খাওয়ার কারণে আমার প্রতিপক্ষরা ভেবেছিলেন মন্ত্রিত্ব চলে যাবে। অনেকে খুশিও হয়েছিলেন। তাদের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি। ভুল মানুষের হয়। আমি রাজনীতির মানুষ, জনগণই আমার পুঁজি। জনগণ সঙ্গে থাকলে কোন সমস্যা নেই।
বক্তৃতার শেষ পর্যায়ে মন্ত্রী আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে উপজেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক আছকির খানকে তার মনোনীত প্রার্থী ঘোষণা করেন।
সমাজকল্যাণমন্ত্রী সৈয়দ মহসিন আলী গতকাল সন্ধ্যায় মৌলভীবাজার জেলার রাজনগর উপজেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত গণসংবর্ধনা সভায় এসব কথা বলেন। উপজেলা সদরের শহীদ মিনার চত্বরে (জামতলায়) আয়োজিত গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন- সংগঠনের সহ-সভাপতি আজাদ মিয়া চৌধুরী ঈমানী। সাংগঠনিক সম্পাদক ফয়ছল আহমদের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন- জেলা আওয়ামী লীগ নেতা মো. ফিরোজ, সৈয়দ ছিদ্দিকুল হাসান, জহুরা আলাউদ্দিন, আলাউর রহমান চৌধুরী, মসুদ আহমদ, সাইফুর রহমান বাবুল, উপজেলার নেতাদের আছকির খান, সাতির মিয়া, মিহির কান্তি দাস মঞ্জু, নজমুল হক সেলিম, সাদিকুর রহমান, এখলাছুর রহমান, রামলাল রাজভর, শাহেদুজ্জামান আনছারী মনাই, লুৎফুর রহমান লেবু, মো. জাকারিয়া ও এহতেশামুল হক সাজ্জাদ প্রমুখ।
এর আগে বিকাল ৫ টায় মন্ত্রী মঞ্চে পৌঁছালে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক দল ও প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানানো হয়। উপজেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক আছকির খান মন্ত্রীকে নৌকা আকৃতির স্বর্ণের কোটপিন পরিয়ে দেন। তার আগমনকে স্বাগত জানিয়ে বিভিন্ন সড়কে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, রাজনৈতিক সংগঠন ও ব্যক্তির পক্ষ থেকে অর্ধ-শতাধিক তোরণ নির্মাণ করা হয়।
সংবর্ধনা সভায় সৈয়দ মহসিন আলী নিজের ধূমপানের বিষয়ে হাস্যরস করে অনেক কথা বলেন। বলেন, মঞ্চে বসে সিগারেট খাওয়ার কারণে আমার প্রতিপক্ষরা ভেবেছিলেন মন্ত্রিত্ব চলে যাবে। অনেকে খুশিও হয়েছিলেন। তাদের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি। ভুল মানুষের হয়। আমি রাজনীতির মানুষ, জনগণই আমার পুঁজি। জনগণ সঙ্গে থাকলে কোন সমস্যা নেই।
বক্তৃতার শেষ পর্যায়ে মন্ত্রী আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে উপজেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক আছকির খানকে তার মনোনীত প্রার্থী ঘোষণা করেন।