জয়কে খাট উপহার দিতে চান হারুন
ডেস্ক রিপোর্টঃ মানুষ প্রিয়জনের জন্য কত কিছুই না করে। প্রিয়জনকে খুশি করতে অসাধ্য সাধন করে কেউ কেউ। আবার কেউ জীবনের সব সুখ বিসর্জন দিয়ে ইতিহাস রচনা করে। তেমনি প্রধানমন্ত্রীর ছেলে ও তার তথ্য উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়কে দূর থেকে ভালোবেসেছেন টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার কেদারপুর গ্রামের মো. হারুন-অর-রশিদ।
ভালবাসার নিদর্শন হিসেবে সজীব ওয়াজেদ জয়কে উপহার দিতে তিনি মনের মাধুরী মিশিয়ে তৈরি করেছেন একটি খাট। বাহারী নকশাঁ ও কারুকার্য এবং চারদিকে ১০টি নৌকা সংযোগ করা হয়েছে ওই খাটটিতে। কাঠের তৈরি খাটটি তৈরি করতে তার সময় লেগেছে তিন বছর।
এ প্রসঙ্গে হারুন-অর-রশিদ জানান, জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়কে তিনি খুব ভালোবাসেন, শ্রদ্ধা করেন। তার কথা-কাজ, হাঁটা-চলা, পোশাক-পরিচ্ছদ সবই তার খুব প্রিয়। এই প্রিয় মানুষটির জন্য স্ত্রী, তিন ছেলেসহ পরিবারের কারো কথা না ভেবে জীবনের উপার্জিত সব টাকা ব্যয় করে তিনি এ খাটটি তৈরি করেছেন। খাটটি তৈরি করতে তার খরচ হয়েছে ১১ লাখ টাকা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, হারুন-অর-রশিদের জন্ম মাদারীপুর জেলায়। স্বাধীনতার পর তিনি কাজের সন্ধানে জন্মস্থান ত্যাগ করে চলে আসেন টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার কেদারপুর গ্রামে। এখানে তিনি শুরু করেন কাঠমিস্ত্রীর কাজ। দিনে মানুষের বাড়িতে দিনমজুর হিসেবে কাজ করেন। আর রাতে ওই উপার্জিত অর্থ দিয়ে নিজ হাতে তৈরি করেছেন খাটটি।-বাংমানুষ প্রিয়জনের জন্য কত কিছুই না করে। প্রিয়জনকে খুশি করতে অসাধ্য সাধন করে কেউ কেউ। আবার কেউ জীবনের সব সুখ বিসর্জন দিয়ে ইতিহাস রচনা করে। তেমনি প্রধানমন্ত্রীর ছেলে ও তার তথ্য উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়কে দূর থেকে ভালোবেসেছেন টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার কেদারপুর গ্রামের মো. হারুন-অর-রশিদ।
ভালবাসার নিদর্শন হিসেবে সজীব ওয়াজেদ জয়কে উপহার দিতে তিনি মনের মাধুরী মিশিয়ে তৈরি করেছেন একটি খাট। বাহারী নকশাঁ ও কারুকার্য এবং চারদিকে ১০টি নৌকা সংযোগ করা হয়েছে ওই খাটটিতে। কাঠের তৈরি খাটটি তৈরি করতে তার সময় লেগেছে তিন বছর।
এ প্রসঙ্গে হারুন-অর-রশিদ জানান, জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়কে তিনি খুব ভালোবাসেন, শ্রদ্ধা করেন। তার কথা-কাজ, হাঁটা-চলা, পোশাক-পরিচ্ছদ সবই তার খুব প্রিয়। এই প্রিয় মানুষটির জন্য স্ত্রী, তিন ছেলেসহ পরিবারের কারো কথা না ভেবে জীবনের উপার্জিত সব টাকা ব্যয় করে তিনি এ খাটটি তৈরি করেছেন। খাটটি তৈরি করতে তার খরচ হয়েছে ১১ লাখ টাকা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, হারুন-অর-রশিদের জন্ম মাদারীপুর জেলায়। স্বাধীনতার পর তিনি কাজের সন্ধানে জন্মস্থান ত্যাগ করে চলে আসেন টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার কেদারপুর গ্রামে। এখানে তিনি শুরু করেন কাঠমিস্ত্রীর কাজ। দিনে মানুষের বাড়িতে দিনমজুর হিসেবে কাজ করেন। আর রাতে ওই উপার্জিত অর্থ দিয়ে নিজ হাতে তৈরি করেছেন খাটটি।-বাংলামেইল