সিলেটে ইউনিয়ন নির্বাচন চতুর্থ ধাপ- ১ হাজার ১৮১ প্রার্থীর মনোনয়ন দাখিল
নুরুল হক শিপু :: চতুর্থ ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৭ মে। এধাপের নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন ছিল গতকাল বৃহস্পতিবার। শেষ দিনের সকাল থেকেই সিলেট জেলার তিন উপজেলা পরিষদ ছিল লোকেলোকারণ্য। দক্ষিণ সুরমা, বিশ্বনাথ ও গোলাপগঞ্জ উপজেলা পরিষদের নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে উৎসবমুখর পরিবেশে চেয়ারম্যান, সাধারণ সদস্য ও সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে মোট ১১শ’৮১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। তিনটি উপজেলায় এবার মোট চেয়ারম্যান প্রার্থী ১৬২, সাধারণ সদস্য ১৪৬ এবং সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ২০৬ জন প্রার্থী সংশ্লিষ্ট নির্বাচন কর্মকর্তার কাছে মনোনয়নপত্র জমা দেন।
আগামী ৭ মে চতুর্থ ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ ধাপে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন ছিল গতকাল। যাচাই-বাছাই আগামী ১০-১১ এপ্রিল, মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার ১৮ এপ্রিল ও ১৯ এপ্রিল প্রতীক বরাদ্দ করা হবে।
দক্ষিণ সুরমা উপজেলার ৭ ইউনিয়নে ৩৭৪ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এর মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ৩৭ জন, সাধারণ সদস্য পদে ২৮২ এবং সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ৫৫ জন প্রার্থী মনোনয়ন জমা দেন।
মামলা সংক্রন্ত জটিলতার কারণে দক্ষিণ সুরমার তেতলী, মোল্লারগাঁও এবং কামাল বাজার ইউনিয়নে নির্বাচন হচ্ছে না।
দক্ষিণ সুরমা উপজেলার কুচাই ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সিলেট মহানগর যুবলীগের সিনিয়র সদস্য জাকিরুল আলম জাকির এবং বিএনপি মনোনীত প্রার্থী উপজেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি বর্তমান চেয়ারম্যান আবুল কালাম মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
মোগলাবাজার ইউনিয়নে ৬ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী মনোনয়ন জমা দেন। তারা হলেন, আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. ফখরুল ইসলাম সাইস্তা, বিএনপি মনোনীত প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান মো. মাহমুদুল হক সুহেল, জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী নিমার আলী এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী আতাউর রহমান, মো মুকিত মিয়া ও মো. চুনু মিয়া।
দাউদপুর ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন ৭ জন। তারা হলেন, আওয়ামী লীগ মনোনীত আতিকুল হক, বর্তমান চেয়ারম্যান মো. নুরল ইসলাম (আ.লীগ বিদ্রোহী, স্বতন্ত্র), বিএনপি মনোনীত এইচ এম খলিল এবং স্বতন্ত্র আফতাবুল ইসলাম, আলাউদ্দিন, মো শরিফ উদ্দিন ও ছালিক আহমদ।
বরাইকান্দি ইউনিয়নে মোট প্রার্থী ৪৩ জন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এদের মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ৫ জন, সাধারণ সদস্য পদে ৩২ জন এবং সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ৬ জন মনোনয়ন জমা দেন।
এই ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে ৫ প্রার্থী হলেন, আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. রইছ আলী, বিএনপি মনোনীত প্রার্থী মো. হাবিব হোসেন এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আওলাদ হোসেন, শাহ আব্দুল মালিক ওমর ও মো. রেহান আহমদ হারিছ।
লালাবাজার ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে ৬, সাধারণ সদস্য পদে ৪৩ এবং সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ১০ জন প্রার্থী অর্থাৎ, মোট ৫৯ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এই ইউনিয়নে মনোনয়ন জমাদানকারী ৬ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী হলেন, আওয়ামী লীগ মনোনীত মো. তুয়াজ্জিদুল হক, বিএনপি মনোনীত মো. শফিক আহমদ এবং স্বতন্ত্র মো. মামুনুর রশীদ চৌধুরী, পীর মো. ফয়জুল হক, মো. শহিদুর রহমান ও মো. নুরুল আমিন আওলাদ।
সিলাম ইউনিয়ন পরিষদে ৫৯ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এদের মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ৫, সাধারণ সদস্য পদে ৪৬ এবং ৮ জন সংরক্ষিত নারী সদস্য রয়েছেন।
পাঁচজন চেয়ারম্যান প্রার্থী হলেন, আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ইকরাম হোসেন বকত, বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ইকবাল হোসেন, জাপা মনোনীত প্রার্থী এসএ ফয়ছল এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী (আওয়ামী লীগ বিদ্রোহী) কাউসার আহমদ ও মুজিবুর রহমান মুজিব।
জালালপুর ইউনিয়নে ৫৫ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। তাদের মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, সাধারণ সদস্য পদে ৪০ এবং সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ৯ জন। চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন দাখিলকারীরা হচ্ছেন, আওয়ামী লীগ মনোনীত শাহিদুর রহমান শাহিন, বিএনপি মনোনীত জিয়াউর রহমান সাজু, আল ইসলাহ মনোনীত কয়েছ আহমদ এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী জামায়াত নেতা মাওলানা সোলায়মান হোসাইন, ফখরুল ইসলাম, ইয়াওর বকত চৌধুরী।
দক্ষিণ সুরমা উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তার মোহাম্মদ এমদাদুল হক বলেন, দক্ষিণ সুরমা উপজেলার ১০ ইউনিয়নের মধ্যে ৭টি ইউনিয়নে আগামী ৭ মে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ৭ ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে ৩৭, সাধারণ সদস্য পদে ২৮২ এবং সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ৫৫ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। সুন্দর ও সুষ্ঠুভাবে মনোনয়নপত্র জমা নেওয়া হয়েছে।
বিশ্বনাথ প্রতিনিধি তজম্মুল আলী রাজু জানান, বিশ্বনাথে বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপণার মধ্য দিয়ে ৭টি ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে ৪১ জন, ৬৩টি ওয়ার্ডে সদস্য (মেম্বার) পদে ২৯৬ জন ও ২১টি ওয়ার্ডে সংরক্ষিত (মহিলা) সদস্য পদে ৬৫ জন প্রার্থী নিজেদের মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। মামলার কারণে এ উপজেলার দশঘর ইউনিয়নে নির্বাচন হচ্ছে না।
চেয়ারম্যান পদে বিভিন্ন ইউনিয়নে মনোনয়পত্র দাখিলকারীদের মধ্যে আওয়ামী লীগ মনোনীত ও বিদ্রোহীসহ ১৩ জন, বিএনপি মনোনীত ও বিদ্রোহীসহ ১০ জন, জাতীয় পার্টি মনোনীত ৫ জন, স্বতন্ত্রের আবরণে জামায়াত সমর্থিত ৩ জন, খেলাফত মজলিস সমর্থিত ১ জন ও অন্যান্য ৯ জন প্রার্থী।
সাবেক এমপি ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শফিকুর রহমান চৌধুরীকে সাথে নিয়ে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থীরা এবং জেলা বিএনপির সদস্য ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সুহেল আহমদ চৌধুরীকে সাথে নিয়ে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীরা নিজেদের মনোনয়নপত্র দাখিল করেন।
বিশ্বনাথ সদর ইউনিয়নে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও বর্তমান চেয়ারম্যান জালাল উদ্দিন, আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের প্রতিষ্ঠাতা কমিটির যুগ্ম আহবায়ক ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা আবদুল জলিল জালাল এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক আহবায়ক ছয়ফুল হক, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি শাহ আসাদুজ্জামান আসাদ, উপজেলা খেলাফত মজলিসের সভাপতি মাওলানা আবদুল মতিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
লামাকাজি ইউনিয়নে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও বর্তমান চেয়ারম্যান কবির হোসেন ধলা মিয়া, আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. শাহনুর হোসাইন, জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থী উপজেলা জাতীয় পার্টির যুগ্ম আহবায়ক এ কে এম দুলাল এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী শামছুল হক ও জামায়াত নেতা মঈন উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
খাজাঞ্চী ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শংকর চন্দ্র ধর, বিএনপি মনোনীত প্রার্থী উপজেলা ছাত্রদলের সদস্য তালুকদার গিয়াস উদ্দিন, জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী জাপা নেতা রুবেল আহমদ আফছল এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান ও উপজেলা জামায়াতের নায়েবে আমির নিজাম উদ্দিন সিদ্দিকী, সাবেক চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা পীর লিয়াকত হোসেন, শিব্বির আহমদ, আবদুস ছত্তার ও শাখাওয়াত হোসেন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
অলংকারী ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী উপজেলা যুবলীগের সাবেক সমাজসেবা সম্পাদক প্রবাসী রফিক মিয়া, বিএনপি মনোনীত প্রার্থী বিএনপি নেতা মো. আবদুল হক, জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী ইউনিয়ন জাতীয় পার্টির সভাপতি ছালেহ আহমদ তোতা এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক নাজমুল ইসলাম রুহেল মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
রামাপাশা ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী জেলা ছাত্রলীগের সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ আলমগীর, বিএনপি মনোনীত প্রার্থী বিএনপি নেতা জয়নাল আবেদীন এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ও সাবেক চেয়ারম্যান আজিজুর রহমান, উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক বশির আহমদ, প্রবাসী মো. আজিজুর রহমান, নেছার আহমদ, আলা উদ্দিন আহমদ মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
দৌলতপুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক চেয়ারম্যান আমির আলী, বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হাফিজ আরব খান, জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী জাপা নেতা সাইদুর রহমান এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা আছাব উদ্দিন, জামায়াত নেতা বাবুল মিয়া, কবি খালেদ আহমদ, আবদুল আলী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
দেওকলস ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী উপজেলা যুবলীগের সাবেক সহসভাপতি আবুল কালাম জুয়েল, বিএনপি মনোনীত প্রার্থী উপজেলা ছাত্রদলের সদস্য ও ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আলাল আহমদ, জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী জাপা নেতা সহল আল রাজী এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক চেয়ারম্যান ফখরুল আহমদ মতছিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
উপজেলার বিভিন্ন ওয়ার্ডের মধ্যে লামাকাজী ইউনিয়নে সদস্য পদে ৪২ জন ও সংরক্ষিত (মহিলা) সদস্য পদে ১০ জন, খাজাঞ্চী ইউনিয়নে সদস্য পদে ৪৯ জন ও সংরক্ষিত (মহিলা) সদস্য পদে ৯ জন, অলংকারী ইউনিয়নে সদস্য পদে ৪৩ জন ও সংরক্ষিত (মহিলা) সদস্য পদে ৭ জন, রামাপাশা ইউনিয়নে সদস্য পদে ৪৬ জন ও সংরক্ষিত (মহিলা) সদস্য পদে ১১ জন, দৌলতপুর ইউনিয়নে সদস্য পদে ৪৩ জন ও সংরক্ষিত (মহিলা) সদস্য পদে ১২ জন, বিশ্বনাথ সদর ইউনিয়নে সদস্য পদে ৩৯ জন ও সংরক্ষিত (মহিলা) সদস্য পদে ১০ জন, দেওকলস ইউনিয়নে সদস্য পদে ৩৪ জন ও সংরক্ষিত (মহিলা) সদস্য পদে ৮ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
গোলাপগঞ্জ প্রতিনিধি সৈয়দ জেলওয়ার হোসেন স্বপন জানান, গোলাপগঞ্জে আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার শেষ দিনে চেয়ারম্যান পদে ৮৪, সাধারণ সদস্য পদে ৪৬৮ ও সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ৮৬ জন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
গোলাপগঞ্জ উপজেলার বাঘা ইউপিতে চেয়ারম্যান পদে ১২জন, গোলাপগঞ্জ ইউনিয়নে ৬ জন, ফুলবাড়ী ইউনিয়নে ৫জন, লক্ষ্মীপাশা ইউনিয়নে ৮ জন, বুধবারী বাজার ইউনিয়নে ১১ জন, ঢাকাদক্ষিন ইউনিয়নে ৯ জন, লক্ষণাবন্দ ইউনিয়নে ৭জন, ভাদেশ্বর ইউনিয়নে ৫জন, পশ্চিম আমুড়া ইউনিয়নে ৯ জন, বাদেপাশা ইউনিয়নে ৫ জন ও শরীফগঞ্জ ইউনিয়নে ৭ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
বাঘা ইউপিতে চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হচ্ছেন, মো. কবির আহমদ, মো. ছানা মিয়া, আতাউর রহমান মুকিত, নুরুল আমিন, মো. আবুল হাসনাত, জয়নাল আহমদ, মো. আব্দুল কাদের সেলিম, কামরান আহমদ, আব্দুল কায়ুম পাখি, স্যায়িদ আহমদ সুহেদ, মো. আহাদুর রহমান ও সৈয়দ মিলাদুর রহমান মনোনয়ন পত্র জমা দেন। সংরক্ষিত মহিলা সদস্য ৮ জন ও সাধারণ সদস্য ৫০জন মনোনয়ন পত্র জমা দেন।
গোলাপগঞ্জ ইউনিয়নে চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হচ্ছেন, মো. রেজওয়ান চৌধুরী, মো. আবুল কাশেম, আশফাক আহমদ চৌধুরী, মোহাম্মদ আব্দুস সামাদ, খন্দকার নজরুল ইসলাম ও হোসেন আহমদ মনোনয়নপত্র জমা দেন। একই ইউপিতে সংরক্ষিত মহিলা সদস্য ৬ জন ও সাধারণ সদস্য ৩২জন মনোনয়নপত্র জমা দেন।
ফুলবাড়ী ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দেন মুজিবুর রহমান, মাহবুবুর রহমান ফয়ছল, আব্দুল হানিফ খান, মো. আবুল কালাম আজাদ ও মো. শাহিনুর রহমান এবং সংরক্ষিত মহিলা সদস্য ৮জন, সাধারণ সদস্য ৪৪জন মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন।
লক্ষ্মীপাশা ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমাদেন আরিফ আহমদ মজনু, আবুল কালাম আজাদ, মাহমুদ আহমদ, কবির আহমদ সুমন, কয়েছ আহমদ, মো. আব্দুর রহিম, মো. লায়েছ আহমদ ও আব্দুল মুমিন খান। সংরক্ষিত মহিলা সদস্য মনোনয়নপত্র জমা দেন ৮জন ও সাধারণ সদস্য পদে ৪০ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
বুধবারী বাজার ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দেন মো. কামাল মিয়া জয়নাল, মো. শাহ সাইফুল আলম রাজা, দবিরুল হক চৌধুুরী, মো. মস্তাব উদ্দিন, মো. খলিলুর রহমান, মো. বিলালা উদ্দিন, মো. ছায়দুল আলম সোহেদ, হাজী মো. রফিক উদ্দিন, এমএ ওয়াহিদ, মো. হেলাল উদ্দিন ও মো. শরীফ উদ্দিন। সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে মনোনয়নপত্র জমা দেন ৬জন ও সাধারণ সদস্য পদে ৩৮ জন।
ঢাকাদক্ষিণ ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দেন মো. আব্দুল হান্নান, মোহাম্মদ মজির উদ্দিন চাকলাদার, শেখ মোহাম্মদ আব্দুর রহিম, আব্দুল ছায়াদ, দেলোয়ার হোসাইন, রফিক আহমদ খান, জামিল আহমদ, মো. মনিরুজ্জামান উজ্জ্বল ও আফজাল হোসেইন। সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে মনোনয়ন পত্র জমা দেন ১০ ও সাধারণ সদস্য পদে ৪৭জন প্রর্থী।
লক্ষণাবন্দ ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দেন মো. আশরাফুউজ্জামান, মো. কয়েছ আহমদ, মো. খালেদুর রহমান, মো. খলকুর রহমান, মো. দেলওয়ার হোসেন, মোহাম্মদ নছিরুল হক শাহিন ও মো. মুহিবুর রহমান। সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে মনোনয়নপত্র জমা দেন ৭ জন ও সাধারণ সদস্য পদে ৪৯ জন।
ভাদেশ্বর ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দেন আব্দুল মালিক জানু, রুমেল শিরাজ, মো. আব্দুস ছালিক, মো. জিলাল উদ্দিন ও শহীদ আহমদ। সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে ৫ জন ও সাধারণ সদস্য পদে ৪৩জন মনোনয়নপত্র জমা দেন।
পশ্চিম আমুড়া ইউপিতে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জামা দেন আছদ্দর আলী জালালী, কামাল মিয়া, এমদাদ্দুদিন, মো. হারুন রশিদ, আব্দুল হাছিব, রুহেল আহমদ, জাবেদ আহমদ, মঈন উদ্দিন ও ফখর উদ্দিন সফই। সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে ১০ জন ও সাধারণ সদস্য পদে ৪৪ জন মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন।
বাদেপাশা ইউপিতে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দেন আতাউর রহমান, মো. মোস্তাক আহমদ, মুহিবুর রহমান, মো. কয়েছ আহমদ ও আব্দুস সাত্তার রুহেল। সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে ৬ জন ও সাধারণ সদস্য পদে ৪৭ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
শরীফগঞ্জ ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে ৭ জন, সংরক্ষিত নারী পদে ৯জন ও সাধারণ সদস্য পদে ৩৪জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।