বঙ্গবীর ওসমানীর আদর্শ প্রতিটি নাগরিকের কাছে ছড়িয়ে দিতে হবে : জেলা প্রশাসক
সিলেট জেলা প্রশাসক মোঃ শহিদুল ইসলাম বলেছেন, বিভিন্ন সময়ে রাজনৈতিক সংকটে বিশেষ অবদান রেখেছেন বঙ্গবীর এম এ জি ওসমানী। মুক্তিযুদ্ধে সর্বাধিনায়কের দায়িত্ব পালন করায় আমরা একটি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ পেয়েছিলাম। আজকের দিনে বঙ্গবীর ওসমানীর আদর্শ প্রতিটি নাগরিকের কাছে ছড়িয়ে দিতে হবে।
নগরীর দরগাহ গেইটস্থ রশীদ এম্পোরিয়ামের ২য় তলায় ড. আর কে ধর হলে বঙ্গবীর ওসমানী জন্ম ও মৃত্যু বার্ষিকী উদযাপন পরিষদ সিলেট আয়োজিত চিত্রাংকন প্রতিযোগিতার পুরস্কার ও সার্টিফিকেট বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সিলেট জেলা প্রশাসক মোঃ শহিদুল ইসলাম উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
বঙ্গবীর ওসমানী জন্ম ও মৃত্যু বার্ষিকী উদযাপন পরিষদের আহ্বায়ক আলহাজ্ব আতাউর রহমান এর সভাপতিত্বে ও চিত্রাংকন কমিটির সদস্য সচিব মানবাধিকার কর্মী মোঃ মিজানুর রহমানের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন সিলেট বিভাগের সমন্বয়কারী ড. আর. কে ধর, সিলেট জেলা এডিশনাল পিপি এডভোকেট সামসুল ইসলাম, পরিষদের উপদেষ্ঠা রোটাঃ মাহবুবুল আলম মিলন, পরিষদের উপদেষ্ঠা রোটাঃ আসাদুজ্জামান আসাদ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন, চিত্রাংকন কমিটির আহ্বায়ক রোটাঃ বদরুল আলম চৌধুরী, উদযাপন পরিষদের সদস্য সচিব মনোরঞ্জন তালুকদার।
অন্যান্যের বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন বঙ্গবীর জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকী উদযাপন পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক শামীম আরা বেগম, এনামুল হক লিলু, মধু মিয়া, লায়ন মিসবাহ উদ্দিন, রোটাঃ হাফিজুর রহমান, রোটাঃ শাহিদা তালুকদার, প্রিন্সিপাল এ কে এম আলমগীর হোসেন, যুবপদক প্রাপ্ত মোঃ শাহ আলম, শফিকুর রহমান শফিক, রাশেদুজ্জামান রাশেদ, তুহিন চৌধুরী, মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, হুমায়ুন রশীদ শাহীন, দিলওয়ার, নাহিদ, মুন্না, হাবিবুর রহমান খছরু, স্টেডলার পিপিও সালমা আক্তার প্রমুখ।
সভার শুরুতে পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত করেন বিবিআইএস স্কুলের সিনিয়র শিক্ষক মোঃ জহিরুল ইসলাম জহির। সভায় দেড়শতাধিক ছাত্র-ছাত্রীদেরকে পুরস্কার ও সার্টিফিকেট প্রদান করেন প্রধান অতিথি সহ বিশেষ অতিথিবৃন্দ এবং একটি স্মরণিকা “স্মৃতিতে অম্লান ওসমানী” পরিষদের পক্ষ থেকে বের করা হয়। বিজ্ঞপ্তি
