আহত-নিহতদের তালিকা দিল বিএনপি

bnpসুরমা টাইমস ডেস্কঃ বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার আহ্বানে এবং ২০ দলীয় জোটের ডাকে পূর্বঘোষিত সোমবারের বিক্ষোভ কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে তিনজন নিহত এবং কয়েক শতাধিক আহত হয় বলে দাবি করেছে দলটি। সেই সঙ্গে আরো সহাশ্রাধিক নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলেও দাবি করা হয়। তবে সোমবারের সংঘর্ষে বিএনপি তিনজন নিহত হওয়ার কথা জানালেও মূলত নিহত হয়েছেন চারজন।
সোমবার সারাদেশ থেকে প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী বিএনপির পাঠানো নিহত, আহত ও গ্রেপ্তারকৃত বিরোধীদলীয় নেতাকর্মীদের তালিকা দেয়া হলো-
নাটোর জেলা
তেবাড়িয়ায় গণতন্ত্র হত্যা দিবসে কালো পতাকা নিয়ে মিছিল করার সময় পুলিশ গুলি চালালে ছাত্রদল নেতা রাকিব ও রায়হান রানা নিহত হন।
রাজশাহী জেলা
রাজশাহীর বানেশ্বরে কালো পতাকা নিয়ে মিছিল করার সময় পুলিশ গুলি চালালে এতে বিএনপি কর্মী মজির উদ্দিন নিহত হন।
ঢাকা মহানগর
বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ঢাকা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক মির্জা আব্বাসের বাড়িতে পুলিশ ব্যাপক তল্লাশী চালায় এবং শাহজাহানপুর বিএনপির একটি মিছিলে পুলিশ হামলা চালায়। হামলায় পুলিশের গুলিতে প্রায় ৪০ জনের মতো নেতাকর্মী আহত হয়।
খিলগাঁও থানা
natoreগণতন্ত্র হত্যা দিবসে কালো পতাকা নিয়ে মিছিল করার সময় মির্জা আব্বাসের নেতৃত্বে একটি মিছিল বের হলে পুলিশ মিছিলে গুলিবর্ষণ করে। এসময় কমিশনার হারুন, নাসিরউদ্দিন, ফয়সাল আহম্মেদ, মাসুদ, নাসির, আমির সরদার, শাহাদাৎ, রাজু, বাদল, শ্রমিকদল নেতা হাবিব, শাহজাহান, সাজ্জাদ, আমিরসহ প্রায় অর্ধ শতাধিক বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মী গুলিবিদ্ধ হয়। সে সময় মিছিল থেকে নয়ন, খোকন, কালাম, মনির, জিয়াউল হক রতনসহ ২০ জনের অধিক নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করে।
ডেমরা থানা
মিছিল করার সময় পুলিশ সেখান থেকে হাবিবকে গ্রেপ্তার করে এবং পুলিশের লাঠির আঘাতে বিএনপি নেতা মোবাশ্বের আহত হয়।
ওয়ারী থানা
মিছিল করার সময় পুলিশ ৭৭নং ওয়ার্ড সাধারণ সম্পাদক শুক্কুরকে গ্রেপ্তার করে।
সবুজবাগ থানা
গণতন্ত্র হত্যা দিবসে কালো পতাকা নিয়ে মিছিল করার সময় পুলিশ হামলা চালালে ছাত্রদল নেতা কাওসার গুরুতর আহত হন।
শাহবাগ থানা
bnp vs aleageবিএনপির একটি মিছিলে পুলিশ হামলা চালালে বিএনপি নেতা জাকির, ইউনুছ, ফারুকসহ ১০ জনের অধিক নেতাকর্মী গুরুতর আহত হয়। এ সময় পুলিশ মিছিল থেকে বিএনপি নেতা সিদ্দিক, কমল সরকার, জসিম, বাদশা, খলিল, সাদ্দাম, নাসিরসহ প্রায় ২০ জনের অধিক নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করে।
পল্লবী থানা
মিছিল করার সময় পুলিশ হামলা চালালে এতে গুরুতর আহত হয় বিএনপি নেতা বাবুল, লিটন, আইজুদ্দিন, লাবু, দেওয়ান, মাসুদ, রেজাউল, বাদল, মুক্তি, সেলিম, কামরুল আহসান হাবিব, ইয়াকুব মাস্টার, হানিফ, হাজী আবু তৈয়ব, মান্নানসহ প্রায় ৩৫ জনের অধিক গুরুতর আহত হয়। পুলিশ মিছিল হতে গ্রেপ্তার করে রুবেল, আজিবর, মোজাম্মেল সহ ১৫জনের অধিক নেতাকর্মী।
পল্টন থানা
৩৬নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক দল গণতন্ত্র হত্যা দিবসে কালো পতাকা নিয়ে মিছিল করার সময় পুলিশ মিছিল থেকে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা কামরুল ইসলাম, বাবুল, হাবিব সহ ১০জনকে গ্রেপ্তার করে।
মোহাম্মদপুর থানা
গণতন্ত্র হত্যা দিবসে কালো পতাকা নিয়ে মিছিল করার সময় পুলিশ মিছিলে হামলা করলে বিএনপি নেতা হাজী ইউসুফ, রফিক, আনোয়ার, বিক্রমপুরী আলী সহ প্রায় ১২জন গুরুতর আহত হয় এবং মিছিল থেকে বিএনপি নেতা পাটোয়ারীকে গ্রেপ্তার করে।
যাত্রাবাড়ী থানা
গণতন্ত্র হত্যা দিবসে কালো পতাকা নিয়ে মিছিল করার সময় মিছিল থেকে বিএনপি নেতা জাকির, আলম ও সুমনকে গ্রেপ্তার করে। মিছিল করার সময় পুলিশ হামলা করে বিএনপি নেতা হবিকেও গ্রেপ্তার করে।
নিউ মার্কেট থানা
গণতন্ত্র হত্যা দিবসে কালো পতাকা নিয়ে মিছিল করার সময় পুলিশ উজ্জল দেওয়ানকে গ্রেপ্তার করে।
লালবাগ থানা
গণতন্ত্র হত্যা দিবসে কালো পতাকা নিয়ে মিছিল করার সময় মিছিল থেকে পুলিশ বিএনপির সভাপতি আলতাফ হোসেনসহ ৭ জনকে গ্রেপ্তার করে।
পল্লবী থানা
মিছিল করার সময় ৩নং ওয়ার্ড বিএনপি সদস্য সচিব নজরুল ইসলাম নজু ও বিএনপি নেতা লালন, হারুন, রফিক সহ ৯ জনকে গ্রেপ্তার করে। ৯২নং ওয়ার্ড বিএনপি গণতন্ত্র হত্যা দিবসে কালো পতাকা নিয়ে মিছিল করার সময় পুলিশ মিছিল থেকে শাহ আলম, মন্টু সরকার, ফরিদসহ ৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। পশ্চিম ৬নং ওয়ার্ড বিএনপি মিছিল বের করলে পুলিশ মিছিল থেকে মানিক, রাজনসহ ৪ জনকে গ্রেপ্তার করে।
রূপনগর থানা
মিছিল করার সময় পুলিশ হামলা করলে বিএনপি নেতা আক্তার, রেজা ও হাবিবসহ বেশ কয়েকজন আহত হয়। এছাড়া বিএনপি নেতা লোকমান, সাহাবুদ্দিন, সালাহউদ্দিনকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে।
কামরাঙ্গীরচর থানা
কামরাঙ্গীরচর থানা বিএনপি কালো পতাকা নিয়ে মিছিল বের করলে পুলিশ বিএনপি নেতা রিপন, সোহেল, মুরাদসহ ৭ জনকে গ্রেপ্তার করে।
তেজগাঁও থানা
গণতন্ত্র হত্যা দিবসে কালো পতাকা নিয়ে মিছিল করার সময় ৩৯নং ওয়ার্ড বিএনপি সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট সাইফুদ্দিন মাহমুদ, আব্দুল হাই, দুলালসহ ৭ জনকে গ্রেপ্তার করে।
দক্ষিণখান থানা
ইউনিয়ন বিএনপি একটি মিছিল বের করলে মিছিল থেকে বিএনপি নেতা সাহাবুদ্দিন সাগর, মনির, আরিফসহ ৬ জনকে গ্রেপ্তার করে।
নারায়ণগঞ্জ
নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপি কালো পতাকা নিয়ে মিছিল করার সময় পুলিশ মিছিলে একযোগে হামলা চালায়। এসময় বিএনপির প্রায় অর্ধশত নেতাকর্মী আহত হয়। নারায়ণগঞ্জ বন্দর ও সোনারগাঁয়ে বিএনপি নেতাকর্মীরা মিছিল বের করলে পুলিশ গুলি চালায়, এতে বিএনপির ২ নেতা গুলিবিদ্ধ হয়। বিএনপির নেতাকর্মীদের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে তল্লাশীর নামে পরিবারের লোকজনদেরকে হয়রানী ও ভয়ভীতি প্রদান করে এবং জেলা বিএনপি কার্যলয়কে পুলিশ অবরুদ্ধ করে রাখে। জেলা বিএনপি প্রতিবাদ মিছিল বের করলে লিয়াকত লেকু, শরীফসহ প্রায় ২০ জনকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে।
গাইবান্ধা
মিছিল বের করলে পুলিশ জেলা বিএনপি সাধরাণ সম্পাদক গাউসুল আযম ডলারসহ ১৮ জনকে গ্রেপ্তার করে।
যশোর
গণতন্ত্র হত্যা দিবসে কালো পতাকা নিয়ে মিছিল করার সময় বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য বাগারপাড় উপজেলা বিএনপির সভাপতি টিএস আইয়ুবসহ পুলিশ ৫১ জনকে গ্রেপ্তার করে।
লক্ষ্মীপুর
মিছিল করার সময় পুলিশ হামলা চালিয়ে পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক নিজাম উদ্দিনসহ ৫ নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করে।
খুলনা মহানগর
মহানগর বিএনপি গণতন্ত্র হত্যা দিবসে কালো পতাকা নিয়ে মিছিল করার সময় পুলিশ বাধা দেয়, এসময় মিছিল থেকে বিএনপি নেতা বাবুল, আজিজুল দিদার, মোফাজ্জল, যুবদল নেতা বাদশা, নাসির, ছাত্রদল নেতা সুমন, ফয়সাল, শ্রমিক দল নেতা জালাল মোল্লাসহ ২০ জনকে গ্রেপ্তার করে।
মাগুরা
কালো পতাকা নিয়ে মিছিল করার সময় পুলিশ মাগুরা জেলা বিএনপি নেতা বাচ্চু, খোকন, ওহাব, বাবুল, ছাত্রদল তুহিনসহ ১৫ জনকে গ্রেপ্তার করে।
কুষ্টিয়া জেলা
মিছিল করার সময় পুলিশ অতর্কিত হামলা চালিয়ে বিএনপি নেতা হাসান, জলিল, শরিফ, মকবুল হোসেন, মিনহাজ হোসেন ও উপজেলা কৃষকদলের সভাপতি রফিকসহ ১৪ জনকে গ্রেপ্তার করে। এছাড়া আওয়ামী লীগ পুলিশের সহায়তায় বিএনপির জেলা অফিস ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে। জেলা বিএনপির সভাপতি মেহেদী আহম্মেদ রুমীর মালিকানাধীন পত্রিকা ‘দৈনিক হাওয়া’ অফিস ভাঙচুর করে এবং সাংবাদিকদের উপর ব্যাপক মারধর করে।
চুয়াডাঙ্গা জেলা
কালো পতাকা নিয়ে মিছিল করার সময় আওয়ামী সন্ত্রাসী ও পুলিশ যৌথভাবে হামলা চালায়। এসময় বিএনপি নেতা আসাবুল, আনিস, আব্দুর রহমান, লুৎফর, মুন্নাফ, রফিক, আশরাফ ও যুবদল নেতা পিন্টুসহ ২০ জনকে গ্রেপ্তার করে।
মেহেরপুর জেলা
মিছিল করার সময় পুলিশ বিএনপি নেতা রহিম, আশরাফ, কামরুল আজিজুলসহ ১৩ জনকে গ্রেপ্তার করে।
পাবনা জেলা
মিছিলে হামলা চালিয়ে বিএনপি নেতা রুহুল আমীন, মনিরুল, আব্বাস, সাঈদ ও জেলা ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদকসহ ১৭ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলা
বেগম খালেদা জিয়াকে অবরুদ্ধ করে রাখার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলা বিএনপি প্রতিবাদ মিছিলে আওয়ামী লীগ পুলিশের সহায়তায় অতর্কিত হামলা চালায়। এসময় পুলিশের গুলিতে যুবদল নেতা জিকু, সাদ্দাম, ছাত্রদল নেতা দিদার, শাকিল, নাসির, আনোয়ার ও সাদ্দামসহ প্রায় ২০ জন গুলিবিদ্ধ হয়। বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা শহরের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে। কয়েক জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।
হবিগঞ্জ জেলা
বেগম খালেদা জিয়াকে অবরুদ্ধ করে রাখা ও বিএনপির নেতাকর্মীদের মুক্তির দাবিতে হবিগঞ্জ জেলা বিএনপির প্রতিবাদ মিছিল থেকে পুলিশ বিএনপি নেতা সাইদুল ও রুমেলসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার করে।
কক্সবাজার
কক্সবাজার ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি সহিদকে বাসায় গ্রেপ্তার করতে গেলে তাকে না পেয়ে তার ছোটভাইকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে এবং পুলিশ তার পরিবারের সদস্যদেরকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে।
ফেনী জেলা
ছাত্রদল মিছিল বের করলে আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগ হামলা করলে ১৫ থেকে ২০ জনের অধিক নেতাকর্মী আহত হয়। এসময় একজন ছাত্রদলকর্মী জামসেদের পা ভেঙে দুই ভাগ করে দেয়। পুলিশ মিছিল থেকে প্রায় ৬০ জনের অধিক নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করে।
চাঁদপুর জেলা
ফরিদগঞ্জ উপজেলা গণতন্ত্র হত্যা দিবসে কালো পতাকা নিয়ে মিছিল করার সময় পুলিশসহ আওয়ামী লীগ মিছিলের উপর এলোপাথারী গুলিবর্ষণ করে। এতে ছাত্রদল নেতা রুবেল, মানিক, বারেক, স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা সাইফুল যুবদল নেতা হুমায়ুন, রানা খিজির, আক্তার গুলিবিদ্ধ হয়। তারা এখন বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। মতিনসহ মোট ৩৫ জন গুরুতর আহত হয়।
মুন্সীগঞ্জ জেলা
বেগম খালেদা জিয়াকে অবরুদ্ধ ও দলের যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে মুন্সীগঞ্জ জেলা বিএনপির প্রতিবাদ মিছিলে আওয়ামী লীগ পুলিশের প্রত্যক্ষ সহায়তায় অতর্কিত হামলা চালায়। এসময় বিএনপি নেত ইব্রাহিম ও পারভেজকে মিছিল থেকে গ্রেপ্তার করে। পুলিশ মুন্সীগঞ্জ মুক্তারপুর ব্রিজসহ ঢাকায় আসার সকল পথ বন্ধ করে দেয় এবং বিএনপির নেতাকর্মী এমনকি সাধারণ জনগণকেও হেস্তনেস্ত করে যাতে কেউ ঢাকা না আসতে পারে।
ফরিদপুর জেলা
ফরিদপুর জেলা বিএনপি সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদকের বাড়ি পুলিশ অবরুদ্ধ করে রাখে।
ময়মনসিংহ জেলা
জেলা বিএনপি নেতা লিটন আকন্দ ও যুবদল সভাপতি শামীম আজাদ, ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সুজাউদ্দোলা সুজাসহ জেলা নেতারা বাড়িতে পুলিশ ব্যাপক তল্লাশী চালায়। এসময় যুবদল নেতা মফিজুল ইসলাম মাসুদকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে। পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থার লোকজন সকল আন্তঃজেলা বাসকে কড়া নজরদারীতে রাখে।
ময়মনসিংহ দক্ষিণ জেলা
গণতন্ত্র হত্যা দিবসে কালো পতাকা নিয়ে মিছিল করার সময় পুলিশ মিছিল থেকে বিএনপি নেতা পঙ্কজ, মজুমদার, যুবদল নেতা রাজাসহ ৭ জনকে গ্রেপ্তার করে।
আহত-নিহতদের তালিকা দিল বিএনপি
টাঙ্গাইল
গণতন্ত্র হত্যা দিবসে কালো পতাকা নিয়ে মিছিল করার সময় পুলিশ মিছিল থেকে বিএনপি নেতা ইসমাঈলকে গ্রেপ্তার করে।
শরীয়তপুর জেলা
সখিপুর উপজেলা গণতন্ত্র হত্যা দিবসে কালো পতাকা নিয়ে মিছিল করার সময় যুবদল নেতা জগলুল, সাহাদাৎ ব্যাপারীকে গ্রেপ্তার করে।
ঢাকা জেলা
বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. দেওয়ান সালাহউদ্দিন বাবুর বাড়িতে পুলিশ হামলা ও ভাঙচুর করে। এসময় তাকে বাড়িতে না পেয়ে তার বাড়ির কাজের লোক মান্নান ও শ্রমিক দল নেতা ইসহাক দেওয়ানকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে।
সুনামগঞ্জ জেলা
গণতন্ত্র হত্যা দিবসে কালো পতাকা নিয়ে মিছিল করার সময় পুলিশ হামলা করলে বিএনপি নেতা মুহিম, তোহা, রাহেল ও নুরুলসহ প্রায় ৩৫ জন গুরুতর আহত হয়।
মৌলভীবাজার জেলা
মিছিল শেষ করার পর পুলিশ মিছিলে হামলা করলে এতে বিএনপি নেতা আব্দুল মতিন, বক্সি, মিজানসহ বেশ কয়েকজন বিএনপি নেতাকর্মী আহত হয়।
পটুয়াখালী
মিছিল করার সময় পুলিশ হামলা করলে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক রব মিয়া ও জেলা বিএনপি সাংগঠনিক সম্পাদকসহ প্রায় ১২ জন গুরুতর আহত হয়।
নেত্রকোনা
গণতন্ত্র হত্যা দিবসে কালো পতাকা নিয়ে মিছিল করার সময় পুলিশ হামলা করলে ছাত্রদল নেতা অ্যাডভোকেট খালেদ সাইফুল্লাহ, আনার, জনি, আনোয়ার, আল-আমিন, জুয়েল, কিবরিয়া, অলি, সোহেল, বাবু, বিএনপি নেতা শহীদ মিয়া, এমদাদ, দুলাল, স্বেচ্ছাসেবক নেতা কামরুল, যুবদল নেতা কিরণসহ প্রায় ৩০ জনের অধিক নেতাকর্মীকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে। এ সময় পুলিশের লাঠির আঘাতে বিএনপি নেতা এনায়েত, রিয়াজ, পলাশ গুরুত্বর আহত হয়।