শিক্ষিকার লালসার শিকার ২ কচি ‘ছাত্র’ ! (ভিডিও)

Mary Faithসুরমা টাইমস রিপোর্টঃ দুই শিক্ষিকা। অভিযোগ, স্কুলছাত্রদের উদ্দেশ্য প্রণোদিত হয়ে উত্তেজিত করে যৌনতায় বাধ্য করেন এই দুই মহিলা।
স্কুল শিক্ষিকা ১
স্কুল ছুটির পর শিক্ষিকার বাড়ি সিনেমা দেখতে গিয়েছিল দুই বন্ধু। শিক্ষিকা মেরি ফেইথ ম্যাককর্মিকের বাড়ি তে ওরা এর আগেও এসেছে। বছর বত্রিশের মেরি ছেলে দু’টির সঙ্গে বন্ধুর মতোই মেশেন। সেদিন সিনেমা শেষ হওয়ার পর একটি ছেলে বাড়ি ফিরে গেলেও শিক্ষিকার সঙ্গে গল্প করতে থেকে যায় অন্যজন। কিন্তু সেদিনই ঘটল অঘটন। সেই বিকেলে ফাঁকা ফ্ল্যাটে নাবালক ছাত্রের সঙ্গে যৌনতায় মাতলেন মেরি। আমেরিকার আরকানসাসের বেন্টন কাউন্টির সাইলোম স্প্রিংস ইন্টারমিডিয়েট স্কুলের শিক্ষিকা মেরি ফেইথ ম্যাককর্মিকের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ এনেছে পুলিশ। ওই স্কুলের ১৩ বছর বয়সী এক ছাত্রের সঙ্গে তিন মাস ধরে যৌন সম্পর্ক স্থাপনের অভিযোগে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ওই ছাত্রের মোবাইল ফোন ঘেঁটে উদ্ধার হয়েছে শিক্ষিকার বেশ কিছু বিবস্ত্র ছবি। শুধু তাই নয়, মিলেছে যৌনতার খুঁটিনাটি বিবরণ সমৃদ্ধ টেক্সট মেসেজ। জানা গিয়েছে, ছাত্রকে উত্তেজিত করার জন্য এমন বহু মেসেজ করেছেন মেরি। ওই শিক্ষিকার ফ্ল্যাটে হানা দিয়ে ২টি ইউএসবি থাম্বসড্রাইভ, একটি আইপ্যাড, ২টি অ্যাপল আইফোন ও একটি ডেস্কটপ কম্পিউটার উদ্ধার করেছেন গোয়েন্দারা। এই সমস্ত বৈদ্যুতিন সরঞ্জামে পাওয়া গিয়েছে যৌন উদ্দীপক মেসেজ, ছবি ও ভিডিওর বিপুল সংগ্রহ। যদিও দু’জনের সম্মতি সাপেক্ষেই যৌন সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল, তবুও নাবালকের সঙ্গে যৌনতার অপরাধে অভিযুক্ত হন শিক্ষিকা মেরি। আরকানসাসের আইন অনুসারে, এ ব্যাপারে নাবালকের সম্মতির কোনও বৈধতা নেই। কয়েক দিন জেলে কাটানোর পর গত বৃহস্পতিবার ৫০,০০০ ডলার জামিন দিয়ে আপাতত বাড়ি ফিরেছেন অভিযুক্ত শিক্ষিকা।
স্কুল শিক্ষিকা ২
jenifer sextonস্বামীর সঙ্গে দীর্ঘ দিন শরীরী সম্পর্ক নেই। কামতাড়িত যুবতী তাই হিতাহিত ভুলে শেষে নাবালক ছাত্রকে দিয়েই যৌন আকাঙ্খা মেটানোর পথ খুঁজে নিলেন। ১৫ বছরের কিশোরেরসঙ্গে যৌন মিলনের মুহূর্তে গ্রেপ্তার হলেন আমেরিকার ওকলাহোমার ২৮ বছর বয়সী শিক্ষিকা জেনিফার সেক্সটন। হোলিস মিডল স্কুলের ইংরেজির শিক্ষিকা জেনিফারের সঙ্গে ওই স্কুলের এক ছাত্রর ঘনিষ্ঠতা গড়ে ওঠে। নিছক বন্ধুত্ব দিয়ে শুরু হলেও শেষে তা গড়ায় গভীর প্রেমে। স্কুল কর্তৃপক্ষের তীব্র আপত্তির জেরে গত এপ্রিল মাসে চাকরি থেকে ইস্তফা দিতে বাধ্য হন ওই শিক্ষিকা। কিন্তু তারপরও পূর্ণ মাত্রায় বজায় থাকে ছাত্রের সঙ্গে তাঁর যৌন সম্পর্ক। তাঁর সঙ্গে এক নাবালককে সন্দেহজনক ভাবে ঘোরাফেরা করতে দেখে স্থানীয় পুলিশের কাছে বিষয়টি জানান সেক্সটনের প্রতিবেশীরা। তখন থেকেই গোয়েন্দাদের নজরে পড়ে যান জেনিফার। কিন্তু উপযুক্ত প্রমাণের অভাবে তাঁকে গ্রেপ্তার করা যায়নি। অবশেষে গত ১৮ জুন পাওয়া যায় হাতে-গরম প্রমাণ। মিসিসিপির বেস্ট ওয়েস্টার্ন হোটেলের ঘরে নাবালক ছাত্রের সঙ্গে সঙ্গমরত অবস্থায় ধরা পড়েন যুবতী শিক্ষিকা। ঘটনাস্থল থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিশ জানিয়েছে, গ্রীষ্মের ছুটিতে বাবা-মায়ের সঙ্গে মিসিসিপি বেড়াতে গিয়েছিল ওই কিশোর। তাকে অনুসরণ করে সেখানে হাজির হন কামান্ধ জেনিফার। এরপর অভিভাবকদের অন্যমনস্কতার সুযোগে নাবালক ‘প্রেমিক’কে নিয়ে বেস্ট ওয়েস্টার্নেব নিজের ঘরে পৌঁছন তিনি। শুরু হয় রতিক্রিয়া। কিন্তু বাধ সাধে তক্কে তক্কে থাকা পুলিশ। প্রথমে অস্বীকার করলেও পুলিশের জেরায় নাবালক জানিয়েছে, গত কয়েক মাস যাবতই সে তরুণী শিক্ষিকার সঙ্গে বহু বার যৌন মিলনে অংশ নিয়েছে। তার কথায় জানা গিয়েছে, ইস্তফাপত্র জমা দিয়ে বাড়ি ফেরার পথে শিক্ষিকার গাড়ির ভিতরেও তারা শরীরী খেলায় মাতে। এরপর তাঁর বাড়িতে প্রায়ই দু’জনে মিলিত হতে থাকে। এমনকি জেনিফারের পেশায় যাজক বাবার বাড়িতেও সহবাস করেন তাঁরা। নাবালকের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করা, অপহরণ ও ধর্ষণের অভিযোগে পুলিশি হেফাজতে ঠাঁই হয়েছে শিক্ষিকা জেনিফার সেক্সটনের। আদালতে মামলাটি আপাতত বিচারাধীন।

https://www.youtube.com/watch?v=MjnC3x9bWmA