জকিগঞ্জে গড় পাশের হার ৭৬%
জকিগঞ্জ প্রতিনিধি: এবারের এইচএসসি ও আালিম পরীক্ষায় জকিগঞ্জে ১০জন শিক্ষার্থী জিপিয়ে -৫ পেয়েছে। উপজেলার চারটি কলেজ ও দুটি কলেজিয়েট স্কুল থেকে মোট ১১৭২ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ৮৩৫ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। উপজেলায় গড় পাসের হার ৭১.৩৭। এর মধ্যে হাফছা মজুমদার মহিলা ডিগ্রী কলেজ থেকে ২৬৭ জন পরীক্ষা দিয়ে ২৩২জন উত্তীর্ণ হয়েছে। পাসের হার ৮৬.৮৯। এ কলেজের পাসের হার উপজেলায় সর্বোচ্চ। ফৌজিয়া ফেরদৌস সুমী হাফছা মজুমদার কলেজ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে। ইছামতি ডিগ্রী কলেজ থেকে ৩৩০ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২৪৭ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। পাসের হার ৭৪.৮৫। ইছামতি কলেজ থেকে হুমায়রা আক্তার জিপিএ-৫ পেয়েছে। বারহাল কলেজ থেকে ১৬৬ জনের মধ্যে ১২৪ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। পাসের হার ৭৪.৭০। জকিগঞ্জ সরকারি কলেজ থেকে ২৯৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৮০ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। পাসের হার ৬১.০২। সরকারি কলেজ থেকে সঞ্জয় বিশ্বাস, তাসনিম তামান্না, আল আমিন, বৃষ্টি রায় জিপিএ-৫ পেয়েছে। লুৎফুর রহমান স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ৬১ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ২৮ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। পাসের হার ৪৫.৯০। গোলাম মোস্তফা চৌধুরী (জিএমসি) একাডেমী থেকে ৬৩ জন পরীক্ষা দিয়ে ২৪ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। পাসের হার ৩৮.১০।
মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের আলিম পরীক্ষায় জকিগঞ্জ উপজেলার চারটি মাদ্রাসা থেকে ২৯৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২৭১জন উত্তীর্ণ হয়েছে। উপজেলায় পাসের হার ৯১.৫৫। জকিগঞ্জ ফাজিল সিনিয়র মাদ্রাসা থেকে ৯২ জন পরীক্ষার্থীও মধ্যে ৮৯জন পাস করেছে। পাসের হার ৯৬.৭৪। এ মাদ্রাসা থেকে রেদওয়ানুল হক ও গওসুল আলম জিপিএ -৫ পেয়েছে। বাদেদেওরাইল ফুলতলী কামিল মাদ্রাসা থেকে ৫১ জনের মধ্যে ৪৯ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। পাসের হার ৯৬.০৭। ফুলতলী মাদ্রাসা থেকে সুলেমান আহমদ চৌধুরী ও কুতুব উদ্দিন জিপিএ-৫ পেয়েছে। গঙ্গাজল সিনিয়র মাদ্রাসার ৩০ জন পরীক্ষার্থীও মধ্যে ২৯জন উত্তীর্ণ হয়েছে। পাসের হার ৯৬.৬৭। ইছামতি কামিল মাদ্রাসা থেকে ১২৩ জনে ১০৪জন উত্তীর্ণ হয়েছে। পাসের হার ৮৪.৫৫। উপজেলায় কলেজ, মাদ্রাসায় মোট ১৪৬৮ জন পরীক্ষা দিয়ে ১১০৬ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। উপজেলায় মোট পাশের হার ৭৬%।