ওসমানীনগরে শিক্ষার্থীদের মধ্যে পাগড়ি ও সনদ বিতরণ
কুরআনের হাফিজ ইসলামেরআলো ছড়িয়েছেন
—মাওলানা হুছামুদ্দিন চৌধুরী ফুলতলী
বিশ্বনাথ প্রতিনিধিঃ মাওলানা হুছামুদ্দিন চৌধুরী ফুলতলী বলেছেন, পবিত্র কুরআনের হাফিজরা গ্রাম-গঞ্জে মুসলমানদের মাঝে ইসলামের আলো ছড়িয়েছেন। তাদের ত্যাগ ও শ্রম অবিস্মরণীয়। কুরআন সংরক্ষণের দায়িত্ব নিয়েছেন আল্ল¬াহপাক নিজেই। কুরআনকে কেউ ধ্বংস করতে পারবে না। সে পৃথিবীর যত বড় ক্ষমতাবান ব্যক্তি হোক না কেন। কুরআন শরীফকে যে আকঁড়িয়ে ধরেছে সে সোনার মানুষে পরিনত হয়েছে। আর বিরোধীরা হয়েছে যুগে যুগে অভিশপ্ত, লাঞ্চিত। এই ব্যস্ততম যুগে কম সময়ে একজন ছাত্রকে পবিত্র কুরআনের হাফিজ হওয়ার পরিবেশ তৈরি করেছে আল কুরআন মেমোরাইজিং ওসমাননীগর। নিশ্চয়ই তারা প্রশংসার দাবীদার।
তিনি গত বৃহস্পতিবার দুপুরে আল কুরআন মেমোরাইজিং সেন্টার ওসমানীনগরের উদ্যোগে মাদরাসার সেমিনার হলে পাগড়ি ও সনদ বিতরণি অনুষ্টানে প্রধান অতিথি বক্তব্যে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
আল-কুরআন মেমোরাইজিং সেন্টার ওসমানীনগরের চেয়ারম্যান মো. আজিরউদ্দিনের সভাপতিত্বে ও সহকারী পরিচালক মাওলানা আবুল কালাম আজাদের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন, অধ্যক্ষ মাওলানা আব্দুর রব, মাদরাসার এমডি মাওলানা ছাদিকুর রহমান শিবলী, অধ্যক্ষ মাওলানা আব্দুল কাইয়ুম, মাওলানা আব্দুর মুছাব্বির, মাওলানা আ.ফ.ম আব্দুল কাইয়ুম, সিলেট মহানগর তালামীয সভাপতি হুমায়ুনুর রহমান লেখন, মাওলানা আব্দুল মতিন গজনভী, তৌরিছ আলী, শাবি ছাত্র নেতা জুবায়ের আহমদ রাজু, সুলতান আহমদ, শিক্ষক সুলাইমান আহমদ, হাফিজ আতিক আহমদ, কারী আমিনুল ইসলাম।
এ বছর মাদরাসার পক্ষ থেকে ১১জন ছাত্রকে পাগড়ি ও সনদ দেয়া হয়। ছাত্ররা হচ্ছেন, শেখ আব্দুল কাইয়ুম সোহাগ, মুমিন আহমদ রাজু, শেখ মুহিবুর রহমান, রাসেল আহমদ, মাহফুজুর রহমান, আমিনুর রহমান শেবুল, জাহেদ আহমদ, তানভীর আহমদ হাসান, আরিফ বিল¬াহ, মিজান আহমদ।