“সীমান্তের রক্ষক যখন ভক্ষক- কোটিকোটি টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার ”
সুনামগঞ্জে বিজিবির সোর্স পরিচয়ধারী বিভিন্ন মামলার আসামীদের নিয়ন্ত্রণে সীমান্ত চোরাচালান
কামাল হোসেন,তাহিরপুর: সুনামগঞ্জের তাহিরপুর সীমান্ত বরাবরেই বিজিবির নিয়ন্ত্রনহিন হয়ে পরেছে। যরফলে প্রতি দিনেই দিনেদুপুরে ও রাতের আধাঁরে অনেকটা খোলা মোলাভাবেই সীমান্তে বিজিবির উপস্থিতিতেই তাদের নাকের ডগার উপর দিয়ে র্সোস পরিচায়ধারী সীমান্তর চিহ্নিত চাঁদাবাজ ও চোরাচালানীরা নিয়ে আসছে হাজার হাজার বস্তা চোরাই কয়লাসহ ভারতীয় বিবিন্ন পণ্য ও মালামাল। যারফলে রক্ষকেই যখন ভক্ষক হয়ে যায় তখন যুগযুগ ধরেই অসহায় হয়ে থাকে সাধারন মানুষ। একেই বলে আমার ঘরে আমি মেম্ভার আমার বউ চোয়ারম্যান। এমনটাই হয়েছে তাহিরপুর সীমান্তের রক্ষক বিজিবির ক্ষেত্রে। চোরাচালানীরা নিয়ন্ত্রন
কেরছে সীমান্ত আর স্থানীয় বিজিবি ক্যাম্পের অসাধু কিছু ঘুসকোর সদস্যরা উৎকুছের বিনীময়ে নিরব র্দশকের ভূমিকা পালন করছে বলে অভিযোগ করেছে সীমান্ত এলাকাবাসী। যেমন এখন তাহিরপুর সীমান্তে চোরাচালান নিয়ন্ত্রণ করছে বিজিবির সোর্স পরিচয়ধারী বিভিন্ন মামলার জেলখাটা আসামীরা। বরাবরেই নিয়ন্ত্রণহিন ও খোলা মেলাভাবে ছলছে তাহিরপুর সীমান্ত। ওই সীমান্তে বিজিবির র্সোস পরিচয়ধারী সংজ্ঞবদ্ধ একটি চাঁদাবাজ চক্র চোরাচালানী ও বিজিবির বিভিন্ন মাদক মামলার আসামীরা তাহিরপুর উপজেলা সীমান্তের দেশ মাতৃকার অতন্তপহরী বিজিবির কিছু অসাধু সদস্যদের যোগসাযোসে সরকারের চোঁখ ফাকি দিয়ে সিন্ডিকেডের মাধ্যমে দিনে দুপুরে ও রাতের অবাঁধে ভারত থেকে পাচাঁর করছে ভারতীয় কয়লা, চুনাপাথর, বোল্ডার পাথর, নুরি পাথার, বিভিন্ন প্রজাতির কাঠ-গাছ, কমলা, ঘোড়া, মদ, গাঁজা, হেরুইন, ইয়াবা, নাসিরউদ্দিন বিড়ি ও অস্ত্র। এর ফলে একদিকে যেমন কোটিকোটি টাকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সরকার। অন্যদিকে ওইসব চোরাচালানী র্সোস পরিচয়ধারী বিভিন্ন
মামলার আসামীরা চোরাচালানের মাধ্যমে রাতারাতি বনে যাচ্ছে আঙ্গুল পুলে কলাগাছে। গত ৬ই ডিসেম্বর রোববার সকালে ও ৭ ডিসেম্বও সোমবার সরেজমিনে সীমান্তে গিয়ে দেখাযায়, বিজিবির নাকের ডগার উপর দিয়ে বাংলাদেশ সীমান্তের জিরো পয়েন্ট অতিক্রম করে ভারত সীমান্তে গিয়ে টেকেরঘাট , রজনীলাইন, বুরুঙ্গাছড়া ও চাঁনপুর এলাকা দিয়ে বিজিবির সোর্স পরিচয়ধারী ২০/২৫ জন করে একটি সংজ্ঞবদ্ধ চক্র অবৈধভাবে কেউ চুনাপাথর ভাঙ্গছে, কেউ বোল্ডার পাথর, নুরি পাথার টুকরিতে করে ভারবাঁশে কেরে জিরো পয়েন্টে এনে মজুদ করছে। আবার অন্য চক্র চোরাই কয়লার বস্তা এনে সীমান্তের কাছাকাছি জঙ্গলে ও ঘর-বাড়িতে মজুদ করছে। আর ওইসব মজুদকৃত চুনাপাথর ট্রলিতে করে পাচাঁর করছে যাদুকাটা নদীর বারেকটিলার খেয়াঘাটের তীরেসহ টেকেরঘাট শহীদ মিনারের নিচে কয়লা ডিপুর নদীর ঘাটে, চানপুর নয়াছড়া বালুর চরে,রজনীলাইন ১২শ পিলারে সংলগ্ন স্থানে ও বরুঙ্গাছড়ায় সকিনা মেম্মারের বাড়ির পিচনে নিয়ে মজুত করছে। অন্যদিকে লালঘাট,লাকমা, টেকেরঘাট দিয়ে ভারত থেকে বড়বড় বোল্ডার পাথর ভেঙে ট্রলিতে করে অবাঁধে পাচাঁর হচ্ছে। এর পাশাপাশি ওইসব এলাকা দিয়ে রাতে অবাধে কয়লা পাচাঁর করা হচ্ছে। এছাড়া কলাগাঁও,চাঁরাগাঁও দিয়ে প্রতিদিন লক্ষলক্ষ টাকা মূল্যের নুরিপাথর ও বোল্ডার পাচাঁর করা হচ্ছে। অথচ এখানে রয়েছে ৩টি শুল্কষ্টেশন। বাংলাদেশ ও ভারতের শেষ সীমানায় অবস্থিত সীমানা পিলার হতে ১৫০গজ দূরে উভয় দেশের লোকজন অবস্থান করার আইনগত নিয়ম থাকলেও সরকারি এই আইনের তোয়াক্ষা না করে এখানে চলছে খোলামেলাভাবে। চোরাচালানের সুবিধার্থে জিরো পয়েন্ট সংলগ্ন
সরকারী জায়গা দখল করে বাড়িঘর নির্মাণ করেছে অনেক সোর্স ও চোরাচালানীরা। কিন্তু দেখার যেন কেউ নেই।
এব্যাপারে বড়ছড়া ও চাঁরাগাঁও শুল্কস্টেশনে বৈধ কয়লা ও পাথর ব্যবসায়ীসহ স্থানীয়রা জানান,সীমান্তের টেকেরেঘাট বিজিবি ক্যাম্পের সোর্স পরিচয়ধারী লাকমা গ্রামের চোরাচালান মামলার জেলখাটা আসামী শহিদ মিয়া,দিলোয়ার মিয়া,বদিউজ্জামান,মোক্তার মিয়া,কামরুল মিয়া,বড়ছড়া গ্রামের সোনালী মিয়া,রজনী লাইন গ্রামের মরা সিদ্দিক,মতি মিয়া। বালিয়াঘাট ক্যাম্পের সোর্স পরিচয়ধারী পাটলাই নদীর চাঁদাবাজির মামলার জেলখাটা আসামী দুধেরআউটা গ্রামের জিয়াউর রহমান জিয়া,সেলিম মিয়া,বিজিবির উপর হামলাকারী ও চাঁদাবাজি মামলার জেলখাটা আসামী লালঘাট গ্রামের কালাম মিয়া,লাকমা গ্রামের আব্দুল হাকিম ভান্ডারী ও ইদ্রিস আলী। চাঁরাগাঁও ক্যাম্পের সোর্স পরিচয়ধারী,লালঘাট গ্রামের জানু মিয়া,আব্দুল আলী ভান্ডারী,চাঁরাগাঁও এলসি পয়েন্টের জলিল মিয়া,কলাগাঁও গ্রামের তোতা মিয়া,ল্যাংড়া জামাল। চাঁনপুর ক্যাম্পের সোর্স পরিচয়ধারী মদ পাচাঁর মামলার জেলখাটা আসামী চাঁনপুর গ্রামের আবু বক্কর ওরুপে বক্কইরা,সীমান্ত সন্ত্রাসী ও বিভিন্ন মামলার আসামী সম্্রাট মিয়া,আবুল মিয়া,কয়লা চোরাচালান মামলার জেলখাটা আসামী রাজাই গ্রামের নুরুল ইসলাম ও জম্মত আলী,জুলহাস মিয়া। লাউড়গড় ক্যাম্পের সোর্স পরিচয়ধারী যাদুকাটা নদীর চিহ্নিত চাঁদাবাজ ও মাদক পাচাঁর মামলা জেলখাটা আসামী নূরু মিয়া, বিজিবির সিওর, র্যাব ও ডিবি পুলিশের র্সোস পরিচয়ধারী রফিকুল ইসলাম ওরুপে নবীকূল ও আব্দুল গফ্ফার ও বিনানাকুরী গ্রামের ঘোড়া চোরাচালানীদের গডফাদার মোহাম্মদ আলী।তারা এখন সীমান্তের নিজেদেরকে মুকুট বিহীন স¤্রাট মনে করে নিয়ন্ত্রন করছে সীমান্ত। সরেজমিনে ঘুরে বিবিন্ন সূত্রে জানাযায়, এসকল সোর্স পরিচয়ধারীরা ও চোরাচালানীদেও গডফাদাররা তাহিরপুর সীমান্তের দায়ীত্বে থাকা কিছু সংক্ষক অসাধু ঘোসকোর বিজিবি সদস্যদের সাথে যোগসাযোসে মৌখিক চুক্তির মাধ্যমে ওই সীমান্তের টেকেরঘাট বিজিবি সংলগ্ন ৩টি,লাকমার ৬টি,লালঘাটের ৪টি,চাঁরাগাঁয়ের ২টি,কলাগাঁয়ের ৩টি,জঙ্গলবাড়ির ২টি,বুরুঙ্গাছড়ার ২টি ও রজনীলাইনের ২টি চোরাই পথসহ চাঁনপুর নয়াছড়া,গারোঘাট,রাজাই,বারেকটিলা ও লাউড়গড় এলাকা যাদুকাটা নদী, শাহ আরেফিনের শদঘর সহ বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়ে ভারত থেকে অবৈধভাবে পাচাঁরকৃত কয়লার প্রতিবস্তা থেকে ১২০টাকা,প্রতিট্রলি চুনাপাথর থেকে ২০০টাকা,বোল্ডার পাথর ও নূরি পাথর প্রতিট্রলি ১শত টাকা,প্রতি পিচ কাঠ থেকে ৭০টাকা,প্রতি ঘোড়া ৩হাজার টাকা,পাটলাই নদীতে কয়লা পরিবহণকারী ইঞ্জিনের নৌকা থেকে ৩শত থেকে ৫শত টাকা হারে চাঁদা উত্তোলন করাসহ মদ,গাঁজা,হেরুইন,ইয়াবা,কমলা ও নাসিরউদ্দিন বিড়ি পাচাঁরের জন্য সাপ্তাহিক ১৫থেকে ২০হাজার টাকা চাঁদা উত্তোলন করছে। এছাড়াও সোর্সরা বিজিবি ক্যাম্পের ম্যাসের হাট-বাজার করে দেওয়ার পাশাপাশি তাদের রান্না করার জন্য পাহাড় থেকে লাকড়ি পর্যন্ত সংগ্রহ করে দেয় বলে এমন অভিযোগ রয়েছে। গতকাল সরেজমিনে গিয়ে সীমান্তের চাঁনপুর, রজনীলাইন, বুরুঙ্গাছড়া, টেক্যারঘাট এলাকায়র বিভিন্ন চোরাই পয়েন্টে ছবি তুলতে গেলে এসব তথ্য জানাযায়। এদের সীমান্ত চোরাচালান নিয়ে বেশ কয়েকবার জাতীয়, আঞ্চলিক ও বেশ কয়েবটি অনলাইন পোটাল পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ হলে সুনামগঞ্জ ২৮ব্যাটালিয়নের বিজিবি অধিনায়কের তৎপরতায় ও চাপের মুখে পড়ে স্থানীয় ক্যাম্পের বিজিবি সদস্যরা লোক দেখানো অভিযান চালায় কিন্তু অবৈধ মালামাল ও সোর্স পরিচয়ধারী বিভিন্ন মামলার আসামীদের ও চোরাচালানীদের আটক না করাও অভিযোগও স্থানয়ী সীমান্ত এলাকাবাসীর। যার ফলে ওইসব র্সোস পরিচয়ধারী ও চোরাচালানীদের অথিতে যাদের নুন আন্তে পান্তাপুরাত থাকত কুড়ের ঘরে কিন্তু এখন সীমান্তে তারা ওপেন চোরাচালানী ও চাঁদাবাজির করার কারনে রাতারাতিই বনে গেছে আঙ্গুল ফুলে কলাগছ। তাদের জীবনযাপন এখন আলশিান বাড়িতে, চরছে দামী গাড়িতে এবং ধুমপান হিসেবে ব্যবহার করছে ব্যাঞ্চন সিগ্যারেট এমনকি ব্যবহার করছে দামীদামী ব্যান্ডের মোবাইল ফোন। তাহিরপুর সীমান্তের র্সোস ও চোরাচালানীদের ্রকম রাম রাজত্বকে এক কথায় বলাযায় এরাই যেন সীমান্তের মুকুট বিহীন স¤্রাট ।
অথচ এসকল সোর্সদের কারণে লাকমা ও টেকেরঘাট দিয়ে কয়লা পাচাঁর করতে গিয়ে গুহায় চাপা পড়ে এপর্যন্ত ৫জনের মৃত্যু হয়েছে। লালঘাটে কয়লার গুহায় চাপা পড়ের ১জনের মৃত্যু হয়েছে। চাঁরাগাঁয়ে পাথর ও কয়লা আনতে গিয়ে পাহাড়ী ছড়ায় পড়ে ২জনের মৃত্যু হয়েছে। লাউড়গড় দিয়ে কয়লা ও পাথার আনতে গিয়ে বিএসএফের তাড়া খেয়ে যাদুকাটা নদীতে ডুবে এপর্যন্ত ৫জনের মৃত্যু হয়েছে। চাঁনপুরে কয়লার গুহায় চাপা পড়ে ও বিএসএফের তাড়া খেয়ে ৩জনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া লোভের বশে পড়ে পেটের দায়ে কাজ করতে ভারতীয় বিএসএফের হাতে আটক হয়ে নির্যাতিত হওয়াসহ জেল খেটেছে আরো দু’শতাদিকেরও অদিক শ্রমিক। এসব মর্মান্তিক ঘটনা ঘটার পরও আজও পর্যন্ত সোর্স পরিচয়ধারী ওইসব চোরাচালানীদের গ্রেফতারের ব্যাপারে কোন প্রশাসনিকভাবে নেওয়া হয়নি কোন পদক্ষেপ।
এব্যাপারে বড়ছড়া ও চাঁরাগাঁও শুল্কস্টেশনের কয়লা ব্যবসায়ী উসমান মিয়া,রাসেল আহমদ, জুবায়ের হোসেন ও দিলোয়ার হোসেনসহ আরো অনেকেই বলেন,বিজিবির নামে তাদের সোর্সদের উৎকোচ দিলেই অবৈধ মালামাল বৈধ হয়ে যায়,আর না দিলে করা হয় হয়রানী।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে টেকেরঘাট,লাকমা,লালঘাট ও চাঁরাগাঁও গ্রামের কয়লা ও পাথর শ্রমিকরা বলেন,সাংবাদিকদের লেখালেখির ভয়ে বিজিবি সদস্যরা সরাসরি না এসে চোরাচালানীদের সাথে আলোচনা করে তাদের সোর্সদের মাধ্যমে চাঁদা উত্তোলন করছে।
চাঁনপুর,লাউড়েরগড় ও মানিগাঁও গ্রামের শ্রমিক মনা মিয়া,রিয়াজ উদ্দিন,ফজল মিয়া,আশরাফ মিয়া,দিন ইসলাসহ আরো অনেকেই বলেন,বিজিবিকে টাকা দিলে অবৈধভাবে ভারতের ভিতরে গিয়ে কাজ করা যায়। আর না দিলে জিরো পয়েন্ট থেকে ১৫০গজ এর পরিবর্তে ৫শ গজ বাহিরে কাজ করলেও তা অবৈধ হয়ে যায়। শুধু তাইনয় সরকারের রাজস্ব ফাকি দিয়ে যাদুকাটায় বাংলা কয়লার নামে চলছে এখন জমজমাট ভারতীয় চোরাই কয়লার ব্যবসা।
চাঁনপুর সীমান্তের নয়াছড়া ও টেকেরঘাট,রজনীলাইন,বুরুঙ্গাছড়া দিয়ে অবৈধভাবে চুনাপাথার পাচাঁরের ব্যাপারের চাঁনপুর বিজিবি ক্যাম্প কমান্ডার আব্দুল হাকিম ও টেকেরঘাট ক্যাম্প কমান্ডার আব্দুল হালিম বলেন,স্থানীয় চেয়ারম্যান ও উপর মহলের সাথে আলোচনা করে ওদেরকে চুনাপাথর,নুরিপাথার,বোল্ডার পাথর ও কয়লা নেওয়া সুযোগ দেওয়া হয়েছে পত্রিকা লিখলে আমাদের কিছুই হবেনা। এব্যপারে চেয়ারম্যানদের সাথে যোগযোগ করেন আমি আর কিছুই বলতে পারবনা। চাঁরাগাঁও বিজিবি ক্যাম্প কমান্ডার হাবিলদার আসাদ বলেন, সিও স্যারের নির্দেশে কয়লা পাচাঁর সম্পূর্ণ বন্ধ করে দিয়ে লালঘাট ও কলাগাঁও,চাঁরাগাঁও এলাকা দিয়ে বোল্ডার ও মরা পাথরসহ নুরিপাথর নেওয়া সুযোগ দিয়েছি।
এব্যাপারে সুনামগঞ্জ ২৮ব্যাটালিয়নের বিজিবি অধিনায়ক গোলাম মহিউদ্দিন বলেন,সীমান্তে বিজিবির কোন সোর্স নেই, সোর্স পরিচয় দিয়ে বিজিবির নামে কেউ চাঁদাবাজি করলে তাদেরকে এলাকাবসী আটকে রেখে আমাকে খরব দিলে আমি তার বিরুদ্ধে কটুর আইনগত ব্যবস্থা নেব। আর চোরাচালান প্রতিরোধের জন্য বিজিবির পক্ষ থেকে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ভবিষ্যতেও হেবে।