বর্তমান সরকারের আমলে সার ও বীজের জন্য কৃষককে গুলি খেতে হয় না-শিল্পমন্ত্রী
মোঃ রাজু খান, ঝালকাঠিঃ আলহাজ্ব শিল্প মন্ত্রী আমির হোসেন আমু বলেছেন, ১৯৯৬ সালে আ’লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর তার প্রচেষ্টা ও পরিকল্পনার মধ্য দিয়ে ২০০০ সালে সর্ব প্রথম আমরা এ দেশ খাদ্যে স্বয়ং সম্পূর্ণ অর্জন করি ২০০১ সালে খাদ্য উদ্বৃত্ত হই। সেই কারনে বিশ্ব খাদ্য সংস্থা সরকারকে সেরেজ উপাদি দিয়ে ছিলেন। তার কারন হল বর্তমান সরকার কৃষি বান্ধব সরকার। বর্তমান সরকার এই দেশের কৃষক সমাজকে বিশেষভাবে মূল্যায়ন করে তাদের সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধি করার মধ্য দিয়ে যেমনি সহায়তা করেছেন। আমাদের দেশের কৃষকরা এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে অধিক ফসল উৎপাদন করে সরকারকে উপহার দেওয়ার মধ্যদিয়ে দেশকে খাদ্যে স্বয়ং সম্পূর্ন করেছেন। আজকে সরকারের ইচ্ছা ও সরকারের নিয়মনীতি সরকারের প্রচেস্টা তার প্রতি ফলন ঘটেছে ঠিক তার পাশাপাশি আপনারা তার সচ্ষ্টো কাজে লাগিয়ে ফসল ফলিয়াছেন সেই কারনে আজ আমারা খাদ্যে উদ্ধৃত্ত হয়েছি। এবং আমারা ৫০ হাজার টন শ্রীলংকায় রপ্তানি করতে পেরেছি। বিএনপি ক্ষমতায় থাকা কালীন সময়ে সারের দাবীতে জন্য ১৮ জন কৃষককে গুলি করে হত্যা করা হয়েছি। বর্তমান সরকারের আমলে সার ও বীজের জন্য কৃষককে গুলি খেতে হয় না। শনিবার সকাল ১১ টায় ঝালকাঠি সদর উপজেলার ছয় শতাধিক কৃষককে বিনামূল্যে সার ও বীজ বিরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ঝালকাঠি সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সুলতান হোসেন খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, জেলা প্রশাসক রবীন্দ্রশ্রী বড়–য়া, পুলিশ সুপার সুভাষ চন্দ্র সাহা, জেলা পরিষদ প্রশাসক ও জেলা আওয়ামীলিগের সভাপতি সরদার শাহ আলম, জেলা আওয়ামীলিগের সাধারন সম্পাদক এ্যাডঃ খান সাইফুল্লাহ পনির, পৌর মেয়র আফজাল হোসেন রানা, বাসন্ডা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামীলিগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক মোবারেক হোসেন মল্লিক, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা। এসময় উপস্থিত ছিলেন পৌর আওয়ামীলিগের সভাপতি লিয়াকত আলী তালুকদার, সাধারন সম্পাদক মাহাবুব হোসেন, সহ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান।