র্সোস পরিচয়ধারী ২ চাঁদাবাজের বিরোদ্ধে শাহ আরেফিনিয়া কয়লা ও পাথর শ্রমিক সমিতির প্রতিবাদ সভা

bbbbকামাল হোসেন,তাহিরপুরঃ সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলার বাংলাদেশের অভ্যন্তরে সীমান্তনদী যাদুকাটা নদী থেকে পাথর ও কয়লা উত্তোলণকারী শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে বিজিবির সিওর র্সোস পরিচয় দিয়ে চাঁদা চাওয়ার প্রতিবাদে প্রতিবাদ সভা করেছে তাহিরপুর শাহ আরেফিনিয়া কয়লা-পাথর শ্রমিক সমবায় সমিতি ও এলাকাবাসী। গতকাল মঙ্গলবার বিকাল ৩ টার সময় শাহ আরেফি মোকাম সংলগ্ন শাহ আরেফিনিয়া কয়লা ও পাথর শ্রমিক সমবায় সমিতির অফিসে শাহ আরেফিন বালি ও পাথর সমিতির সহ সাধারণ সম্পাক উজ্জল মিয়ার সঞ্চালনে ও আরেফিনিয়া কয়লা ও পাথর শ্রমিক সমবায় সমিতির সভাপতি রহিছ আলীর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অবসর প্রপ্ত সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসার উছমান গণী, তাহিরপুর প্রেস কাবের সাধারণ সম্পাদক আলম সাব্বির, যাদুকাট বাংলা কয়লা সমিতির সাবেক সভাপতি বিল্লাল আহমেদ, তাহিরপুর প্রেস কাবের সাংগঠনিক সম্পাদক কামাল হোসেন, শাহ আরেফিন সেচ্ছা সেবক সমিতির সভাপতি মোস্তফা কামাল প্রমূক। প্রতিবাদ সভায় এসময় বক্তারা বলেন,সীমান্ত এলাকার
দরীদ্র জনবসতির লোকজনের একমাত্র জীবন জিবিকার কেন্দ্র যাদুকাটা নদী। এনদীতে পাথর ও কয়লা ্উত্তোলন করে জিবিকা নির্বাহ করে আসছি যুগযুগ ধরে। কিছুদিন যাবত স্বার্থান্বেসীবিজিবি’র সোর্স পরিচয়ধারী লাউড়েরগড় গ্রামের কালামিয়ার ছেলে (বিজিবির দেয়া একাধিক ভারতীয় নিষিদ্ব পন্য পাচারের মামলার আসামী) আলীনুর ওরফে নুরু মিয়া ও বালিজুরী ইউনিয়নের মাহতাবপুর গ্রামের অলি মাহমুদের ছেলে নবীকুল ওরফে রফিক মিয়া তার সহযোগীরা বিভিন্ন ভাবে শ্রমিকদের ও ব্যবসায়ীদের কাছথেকে চাঁদাবাজি না করতেপেরে আমাদের বালু খুরে বাংলদেশে উত্তোলিত পাথর ও কয়লা শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের চাঁদা দেওয়ার জন্য বিভিন্নভাবে হুমকি দিয়ে আসছে। তাদের চাহিদা মাফিক চাঁদা না দেওয়ার কারনে সুনামগঞ্জ-৮ ব্যাটানিয়নের অধিনায়ক মহোদয়কে ভূল তথ্য দিয়ে শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদেও হয়রানী করছে। কিন্তু রাতের আধাঁরে তাদের সহযোগীতা সরকারের রাজস্ব ফাকি দিয়ে হাজার হাজার ভারতীয় কয়লার প্রতি বস্তা থেকে ২০ টাকা কওে চাঁদা নিয়ে লাউড়েরগড় গ্রামের কালামিয়ার ছেলে (বিজিবির দেয়া একাধিক ভারতীয় নিষিদ্ব পন্য পাচারের মামলার আসামী) আলীনুর ওরফে নুরু মিয়া ও বালিজুরী ইউনিয়নের মাহতাবপুর গ্রামের অলি মাহমুদের ছেলে নবীকুল ওরফে রফিক মিয়া চোরাইভাবে বাংলা দেশে পাচার করে নিয়ে আসছে। যার ফলে তারা নিজেদের কখনো সিও, কখনো র‌্যাব আবার কখনো স্থানীয় বিজিহবির সোর্স পরিচয় দিয়ে বীরর্দপে এলাকা চাঁদাবাঁজিকরে ঘুওে বেড়াচ্ছে। এরই করনে সীমান্ত নদী যাদুকাটায় প্রায় ১৫/২০ দিন যাবৎ কাজ বন্ধ থাকার কারণে হাজার হাজার শ্রমিক আমরা নীরিহ শ্রমিকগন অনাহারে অর্ধাহারে দিনাতিপাত করছি । উল্লেখ্য যে উক্ত সোর্সরা নিজেরাই বিজিবিকে ব্যবহার করে রাতের বেলা ঘোড়া ও ভারতীয় কয়লা পাচার করে আসছে কিন্তু বিজিবি এসব জানারপর নুরুও রফিকের বিরুদ্বে কোন প্রকার ব্যবস্থা গ্রহন না করে বরং দরীদ্র শ্রমিকদের সিমান্ত আঞ্চলে কাজ করতে গেলে হয়রানীর স্বীকার হচ্ছে । ব্যক্তারা সুনামগঞ্জ-৮ ব্যাটানিয়নের অধিনায়ক সহ প্রসাশনের উর্ধতন র্কতৃপক্ষের দৃষ্টি আর্কষন করে যাতে ওই এলাকার শ্রমিকদের মানবীক দিক বিবেচনা করে সিমান্তের ১৫০ গজের বাহিরে কাজ করার অনুমতি সহযোগীতা কামনা করছে। এবং ওই ২ র্সোস পরিচয়ধারী চাঁদাবাজদের বিরোদ্ধে আইনঅনুগ ব্যবস্তা নেওয়ার জন্য সুনামগঞ্জ-৮ ব্যাটানিয়নের অধিনায়কসহ অনুলিপি প্রেরন সেক্টর কমান্ডার -সিলেট সেক্টও, জেলা প্রশাসক -সুনামগঞ্জ , সভাপতি /সম্পাদক প্রেসে কাব সুনামগঞ্জ , সভাপতি /সম্পাদক প্রেসে কাব