নবীগঞ্জে এক নব্য আওয়ামীলীগ নেতার কান্ড !

গুলাগুলি করে লন্ডন প্রবাসী চাচার কোটি টাকার বিলাসবহুল বাড়ি জবর দখল॥ গুলিবৃদ্ধসহ আহত ৭

নবীগঞ্জ প্রতিনিধিঃ পুলিশের উপস্থিতিতে নবীগঞ্জ পৌর আওয়ামীলীগের হঠাৎ গজিয়ে উঠা সাংগঠনিক সম্পাদক পরিচয়ধারী ফয়েজ আমীন রাসেলের নেতৃত্বে গত মঙ্গলবার সন্ধায় একদল সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে শসস্ত্র হামলা চালিয়ে লন্ডন প্রবাসী চাচা কোটি টাকার মুল্যের বাড়ি ঘর দখল করেছে। এসময় রাসেলের এলোপাতাড়ি গুলির আঘাতে শিশু বাচ্ছাসহ প্রায় ৭জন আহত হয়েছেন। গুলিবিদ্ধ গুরুতর আহত ৩জনকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে। ঘটনাটি নিয়ে গত রাত থেকে উপজেলা সর্বত্র তোলপাড় হচ্ছে। দখলকৃত লন্ডন প্রবাসীর ঘর এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত রাসেলের ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসীদের দখলে রয়েছে। দখল করার সময় বাধা দিলে প্রতিপক্ষের ছুড়া গুলিতে আহত হয়েছেন মৃত লন্ডন প্রবাসী আলী নেওয়াজের ৩ শ্যালকসহ আহত হয়েছেন ৭ জন। সংঘর্ষে আহতরা হল, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান শাহ্ নেওয়াজ (৬৫), আলা মিয়া(৪৫), জিতু মিয়া (৫০), ইয়ারুপ মিয়া (৪৭),সুনা মিয়া (৩৫), রায়হান মিয়া(৩০), জিতু মিয়ার ছেলে নাদিল (১০), তারেক (১২), আহত হয়। আহতদের সিলেট ও হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ব্যাপারে মঙ্গলবার রাতেই আহত সাবেক চেয়ারম্যান শাহনেওয়াজ বাদী হয়ে চাচাতো ভাই জিতু মিয়াসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে একটি মামলা নং ২৯ তাং ৩০-১২-২০১৪ইং দায়ের করেছেন। অপরদিকে পরদিন প্রতিপক্ষ জিতু মিয়া মেম্বার বাদী হয়ে রাসেলকে প্রধান আসামী করে ১৯জনকে আসামী করে গতকাল বুধবার হবিগঞ্জ আদালতে মামলা দায়ের করা হয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শী ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, নবীগঞ্জ উপজেলার গজনাইপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান শাহনেওয়াজ ও অপর পক্ষ তারই আপন চাচাতো ভাই জিতু মিয়া মেম্বার গংরা। তাদের মধ্যে একটি বাড়ি ও বসত ঘর নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরুধ চলে আসছিল।
সূত্রমতে বিরুধীয় ঘরের মালিক হচ্ছেন জিতু মিয়া মেম্বারের ছোট বোনের জামাই আলী নেওয়াজ। তিনি প্রায় ১ বছর পূর্বে মারা যান। এরপর আলী নেওয়াজের স্ত্রী মিলন বেগম লন্ডন যাওয়ার সময় ঘরটি বড় ভাই জিতু মিয়ার জিম্মায় রেখে যান। এর পর থেকে জিতু মিয়া মেম্বার ওই ঘরে বসবাস করছেন। এদিকে আলী নেওয়াজ মারা যাওয়ার পর তার ভাতিজা সাবেক চেয়ারম্যান শাহনাজের ছেলে একসময়ের ছাত্রদলের ক্যাডার রাসেল ওই ঘরটি নিজেদের দাবী করে দখলে নিতে মরিয়া হয়ে উঠে। এ নিয়ে একাধিকবার সালিস বৈঠক হলেও এর কোন সুষ্ঠ সুরাহা হয়নি। গত মঙ্গলবার সন্ধা রাতে পুলিশের উপস্থিতিতে ঘরটি দখলের চেষ্টা করলে বসত ঘরে থাকা জিতু মিয়ার পরিবার বাধা দেয়। এ নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। সংঘর্ষ চলাকালে রাসেল তার বন্দুক দিয়ে কয়েক রাউন্ড গুলি ছুড়ে ঘরটি দখলে নেয়।
এ ব্যাপারে স্থানীয় চেয়ারম্যান আবুল খায়ের গোলাফ গুলি নিক্ষেপের কথা স্বীকার করে বলেন, বিরোধপুর্ণ ভুমিটি আমরা পারিবারিক ভাবে সাড়ে ১২ লাখ টাকার বিনিময়ে নিস্পত্তি করে দিয়েছি। ফলে আলী নেওয়াজ লন্ডনী লাখ লাখ টাকা ব্যয়ে ওই ঘরটি নির্মাণ করে মারা যায়। কিন্তু রাসেল বহিরাগত লোক ও পুলিশের সহযোগিতায় গুলি ছুড়ে এলাকায় আতংক সৃষ্টি করে বিলাস বহুল ওই বাড়িটি দখল করেছে। বাধা দিতে গিয়ে মরহুম আলী নেওয়াজের ৩ শ্যালক গুলিবৃদ্ধ হয়ে আহত হয়েছে বলেও জানান ওই চেয়ারম্যান।
এ ব্যাপারে চেয়ারম্যান পুত্র পৌর আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ফয়েজ আমীন রাসেল জানান, প্রবাসী চাচাতো ভাই বদিউজ্জামানের ভোগদখলে থাকা কোটি টাকার বাড়ি মঙ্গলবার ৫টার দিকে জিতু মিয়া মেম্বার লোকজন নিয়ে জবর দখলের চেষ্টা করলে বাধা দেয়া হয়। কিন্ত তারা বাধা না মেনে আমার পিতা ইউনিয়নের সাবেক সুনামধন্য চেয়ারম্যান শাহ্ নেওয়াজকে ধারা অস্ত্র দিয়ে প্রাণেহত্যার চেষ্টায় মারপিট করে এবং গুলি বর্ষন করেছে। আত্বরক্ষার্থে আমরাও আমাদের লাইসেন্সধারী বন্দুক দিয়ে ফাকাঁ গুলি বর্ষন করি। অন্যতায় আমার পিতাকে বাচাঁনো সম্ভব হতো না। এ ব্যাপারে নবীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ লিয়াকত আলী বলেন, পুলিশের উপস্থিতিতে কোন মারামারি হয়নি। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে।
কে এই ফয়েজ আমীন রাসেল? উপজেলার গজনাই পুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান শাহনেওয়াজের পুত্র ফয়েজ আমীন রাসেল ছাত্র জীবনে ছাত্রদল করতেন। বর্তমান আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর বেশ কিছুদিন আত্মগোপনে ছিলেন। গত ১ বছর যাবত হটাৎ করে আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হয়ে উঠেন। নিজেকে আওয়ামীলীগ নেতা পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন সভা সমাবেশে ফ্যাস্টুন ও ব্যানার প্রদান করেন। গত ২৯ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নবীগঞ্জের বিবিয়ানা গ্যাস ফিল্ডে আগমন উপলক্ষে ফ্যাস্টুনে হঠাৎ করে ফয়েজ আমীন রাসেলের রাজনৈতিক উত্থান ঘটে। তিনি নিজেকে নবীগঞ্জ পৌর আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক পরিচয় দিয়ে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে বিভিন্ন স্থানে ফ্যাস্টুন ও গেইট নির্মাণ করেন। তখন তিনি নবীগঞ্জের রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনায় আসেন। পল্লী গ্রামে থাকা রাসেল হঠাৎ করে কিভাবে নবীগঞ্জ পৌর আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক নির্বাচিত হলেন। এ ব্যাপারে নবীগঞ্জ পৌর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক নির্মলেন্দু দাশ রানা বলেন, কেন্দ্র থেকে পৌর আওয়ামীলীগের একটি সাংগঠনিক সম্পাদকের পদ বৃদ্ধি করায় আমরা তাকে নতুন পদে পদায়ন করেছি। যদিও সে পৌরসভায় বসবাস না করে তবে দলীয় কার্যক্রমে কোন বাধা নেই।
নবীগঞ্জে এক নব্য আওয়ামীলীগ নেতার কান্ড !
গুলাগুলি করে লন্ডন প্রবাসী চাচার কোটি টাকার বিলাসবহুল বাড়ি জবর দখল॥ গুলিবৃদ্ধসহ আহত ৭
নবীগঞ্জ(হবিগঞ্জ)প্রতিনিধিঃ
পুলিশের উপস্থিতিতে নবীগঞ্জ পৌর আওয়ামীলীগের হঠাৎ গজিয়ে উঠা সাংগঠনিক সম্পাদক পরিচয়ধারী ফয়েজ আমীন রাসেলের নেতৃত্বে গত মঙ্গলবার সন্ধায় একদল সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে শসস্ত্র হামলা চালিয়ে লন্ডন প্রবাসী চাচা কোটি টাকার মুল্যের বাড়ি ঘর দখল করেছে। এসময় রাসেলের এলোপাতাড়ি গুলির আঘাতে শিশু বাচ্ছাসহ প্রায় ৭জন আহত হয়েছেন। গুলিবিদ্ধ গুরুতর আহত ৩জনকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে। ঘটনাটি নিয়ে গত রাত থেকে উপজেলা সর্বত্র তোলপাড় হচ্ছে। দখলকৃত লন্ডন প্রবাসীর ঘর এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত রাসেলের ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসীদের দখলে রয়েছে। দখল করার সময় বাধা দিলে প্রতিপক্ষের ছুড়া গুলিতে আহত হয়েছেন মৃত লন্ডন প্রবাসী আলী নেওয়াজের ৩ শ্যালকসহ আহত হয়েছেন ৭ জন। সংঘর্ষে আহতরা হল, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান শাহ্ নেওয়াজ (৬৫), আলা মিয়া(৪৫), জিতু মিয়া (৫০), ইয়ারুপ মিয়া (৪৭),সুনা মিয়া (৩৫), রায়হান মিয়া(৩০), জিতু মিয়ার ছেলে নাদিল (১০), তারেক (১২), আহত হয়। আহতদের সিলেট ও হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ব্যাপারে মঙ্গলবার রাতেই আহত সাবেক চেয়ারম্যান শাহনেওয়াজ বাদী হয়ে চাচাতো ভাই জিতু মিয়াসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে একটি মামলা নং ২৯ তাং ৩০-১২-২০১৪ইং দায়ের করেছেন। অপরদিকে পরদিন প্রতিপক্ষ জিতু মিয়া মেম্বার বাদী হয়ে রাসেলকে প্রধান আসামী করে ১৯জনকে আসামী করে গতকাল বুধবার হবিগঞ্জ আদালতে মামলা দায়ের করা হয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শী ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, নবীগঞ্জ উপজেলার গজনাইপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান শাহনেওয়াজ ও অপর পক্ষ তারই আপন চাচাতো ভাই জিতু মিয়া মেম্বার গংরা। তাদের মধ্যে একটি বাড়ি ও বসত ঘর নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরুধ চলে আসছিল।
সূত্রমতে বিরুধীয় ঘরের মালিক হচ্ছেন জিতু মিয়া মেম্বারের ছোট বোনের জামাই আলী নেওয়াজ। তিনি প্রায় ১ বছর পূর্বে মারা যান। এরপর আলী নেওয়াজের স্ত্রী মিলন বেগম লন্ডন যাওয়ার সময় ঘরটি বড় ভাই জিতু মিয়ার জিম্মায় রেখে যান। এর পর থেকে জিতু মিয়া মেম্বার ওই ঘরে বসবাস করছেন। এদিকে আলী নেওয়াজ মারা যাওয়ার পর তার ভাতিজা সাবেক চেয়ারম্যান শাহনাজের ছেলে একসময়ের ছাত্রদলের ক্যাডার রাসেল ওই ঘরটি নিজেদের দাবী করে দখলে নিতে মরিয়া হয়ে উঠে। এ নিয়ে একাধিকবার সালিস বৈঠক হলেও এর কোন সুষ্ঠ সুরাহা হয়নি। গত মঙ্গলবার সন্ধা রাতে পুলিশের উপস্থিতিতে ঘরটি দখলের চেষ্টা করলে বসত ঘরে থাকা জিতু মিয়ার পরিবার বাধা দেয়। এ নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। সংঘর্ষ চলাকালে রাসেল তার বন্দুক দিয়ে কয়েক রাউন্ড গুলি ছুড়ে ঘরটি দখলে নেয়।
এ ব্যাপারে স্থানীয় চেয়ারম্যান আবুল খায়ের গোলাফ গুলি নিক্ষেপের কথা স্বীকার করে বলেন, বিরোধপুর্ণ ভুমিটি আমরা পারিবারিক ভাবে সাড়ে ১২ লাখ টাকার বিনিময়ে নিস্পত্তি করে দিয়েছি। ফলে আলী নেওয়াজ লন্ডনী লাখ লাখ টাকা ব্যয়ে ওই ঘরটি নির্মাণ করে মারা যায়। কিন্তু রাসেল বহিরাগত লোক ও পুলিশের সহযোগিতায় গুলি ছুড়ে এলাকায় আতংক সৃষ্টি করে বিলাস বহুল ওই বাড়িটি দখল করেছে। বাধা দিতে গিয়ে মরহুম আলী নেওয়াজের ৩ শ্যালক গুলিবৃদ্ধ হয়ে আহত হয়েছে বলেও জানান ওই চেয়ারম্যান।
এ ব্যাপারে চেয়ারম্যান পুত্র পৌর আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ফয়েজ আমীন রাসেল জানান, প্রবাসী চাচাতো ভাই বদিউজ্জামানের ভোগদখলে থাকা কোটি টাকার বাড়ি মঙ্গলবার ৫টার দিকে জিতু মিয়া মেম্বার লোকজন নিয়ে জবর দখলের চেষ্টা করলে বাধা দেয়া হয়। কিন্ত তারা বাধা না মেনে আমার পিতা ইউনিয়নের সাবেক সুনামধন্য চেয়ারম্যান শাহ্ নেওয়াজকে ধারা অস্ত্র দিয়ে প্রাণেহত্যার চেষ্টায় মারপিট করে এবং গুলি বর্ষন করেছে। আত্বরক্ষার্থে আমরাও আমাদের লাইসেন্সধারী বন্দুক দিয়ে ফাকাঁ গুলি বর্ষন করি। অন্যতায় আমার পিতাকে বাচাঁনো সম্ভব হতো না। এ ব্যাপারে নবীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ লিয়াকত আলী বলেন, পুলিশের উপস্থিতিতে কোন মারামারি হয়নি। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে।
কে এই ফয়েজ আমীন রাসেল? উপজেলার গজনাই পুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান শাহনেওয়াজের পুত্র ফয়েজ আমীন রাসেল ছাত্র জীবনে ছাত্রদল করতেন। বর্তমান আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর বেশ কিছুদিন আত্মগোপনে ছিলেন। গত ১ বছর যাবত হটাৎ করে আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হয়ে উঠেন। নিজেকে আওয়ামীলীগ নেতা পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন সভা সমাবেশে ফ্যাস্টুন ও ব্যানার প্রদান করেন। গত ২৯ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নবীগঞ্জের বিবিয়ানা গ্যাস ফিল্ডে আগমন উপলক্ষে ফ্যাস্টুনে হঠাৎ করে ফয়েজ আমীন রাসেলের রাজনৈতিক উত্থান ঘটে। তিনি নিজেকে নবীগঞ্জ পৌর আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক পরিচয় দিয়ে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে বিভিন্ন স্থানে ফ্যাস্টুন ও গেইট নির্মাণ করেন। তখন তিনি নবীগঞ্জের রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনায় আসেন। পল্লী গ্রামে থাকা রাসেল হঠাৎ করে কিভাবে নবীগঞ্জ পৌর আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক নির্বাচিত হলেন। এ ব্যাপারে নবীগঞ্জ পৌর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক নির্মলেন্দু দাশ রানা বলেন, কেন্দ্র থেকে পৌর আওয়ামীলীগের একটি সাংগঠনিক সম্পাদকের পদ বৃদ্ধি করায় আমরা তাকে নতুন পদে পদায়ন করেছি। যদিও সে পৌরসভায় বসবাস না করে তবে দলীয় কার্যক্রমে কোন বাধা নেই।